দরিয়া-ই-নূর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Bellayet (আলোচনা | অবদান)
++
Bellayet (আলোচনা | অবদান)
রেফারেন্স
১৬ নং লাইন:
| value =
}}
'''দরিয়া-ই-নূর''' ''আলোর নদী'' বা ''আলোর সাগর''; বিশ্বের অন্যতম বড় [[হীরা|হীরকখন্ড]], যার ওজন প্রায় ১৮২ ক্যারেট (৩৬ গ্রাম)। এটির রঙ গোলাপি আভাযুক্ত, এ বৈশিষ্ট্য হীরার মধ্যে খুবই দূর্লভ। এটি বর্তমানে [[ইরান|পারস্যের]] রাজ মুকুটের অংশ হিসেবে রয়েছে যা [[তেহরান|তেহরানে]] অবস্থিত [[সেন্ট্রাল ব্যাংক অফ ইরান|সেন্ট্রাল ব্যাংক অফ ইরানে]] রক্ষিত আছে।আছে<ref>http://www.iranchamber.com/museum/royal_jewels/national_iranian_jewels07.php</ref>।
 
==ইতিহাস==
[[কহিনূর হীরা|কহিনূর হীরার]] মত দরিয়া-ই-নূর হীরাটিও গোলকোন্দা খনি, আরও নির্দিষ্ট করে বলা যায় ভারতের [[অন্ধ্র প্রদেশ|অন্ধ্র প্রদেশের]]<ref>Deccan Heritage, H. K. Gupta, A. Parasher and D. Balasubramanian, Indian National Science Academy, 2000, p. 144, Orient Blackswan, ISBN 8173712859</ref> পরিতলা-কোল্লুর খনি থেকে পাওয়া যায়। খুঁজে পাওয়ার পরেই হীরাটি মুঘল সম্রাটের দখলে যায়।
 
১৭৩৯ খ্রিস্টাব্দে প্রারস্যের শাসক [[নাদির শাহ]] ভারতের উত্তরাঞ্চল আক্রমণ করে [[দিল্লী]] দখল করে নেয় এবং বহু দিল্লীবাসীকে হত্যা করে। মূঘল সম্রাট মোহাম্মদের কাছে রাজশক্তি ফিরিয়ে দেওয়ার বিনিময়ে নাদির শাহ [[কহিনূর হীরা]], [[ময়ূর সিংহাসন|ময়ূর সিংহাসনের]] সাথে দরিয়া-ই-নূর সহ মুঘল সম্রাটের সম্পূর্ণ বিপুল ধন-রত্নে পরিপূর্ণ কোষগার দখল করে নেয়। নাদির শাহ এ সমস্ত ধনরত্ন তার সাথে করে ইরান নিয়ে যান এবং দারিয়া-ই-নূর সেই থেকে সেখানেই রয়েছে।
২৫ নং লাইন:
নাদের শাহের মৃত্যুর পরে তার দৌহিত্র শাহরুখ মির্জা উত্তরাধিকার সূত্রে দরিয়া-ই-নূরের মালিক হন। এরপর এটি আলম খান খোজেইমেহের দখলে আসে এবং পরে পারস্যের ঝান্ড সম্রাজ্যের সদস্য লুতফ্‌ আলি খান ঝান্ডের দখলে আসে। কাজার সম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা আগা মোহাম্মদ খান ঝান্ডদের যুদ্ধে পরাজিত করলে দরিয়া-ই-নূরও কাজারদের দখলে চলে আসে। ফাতেহ আলি শাহ কাজার তার নাম হীরা এক পিঠে খোদাই করান। পরবর্তীতে নাসের-আল-দীন শাহ কাজার এটি প্রায়ই তার বাহুবন্ধনীতে পড়তেন।
{{অসম্পূর্ণ}}
 
==তথ্যসূত্র==
<references/>
 
[[Category:রত্ন]]