বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mzsabusayeed (আলোচনা | অবদান)
Mzsabusayeed (আলোচনা | অবদান)
১৭১ নং লাইন:
! style="background-color: crimson" |সবাইকে ফাতেহা-এ-দোয়াজ-দহম ও দোলের শুভেচ্ছা।
|}[[User:Mzsabusayeed|Mzsabusayeed]] ([[User talk:Mzsabusayeed|আলাপ]]) ০৪:৪৫, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (UTC)
 
== প্রবেশদ্ব্র পশ্চিমবঙ্গ পরিবর্তন ==
 
 
প্রবেশদ্বার পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান অবস্থা মনে হয় পাল্টে দেওয়া উচিৎ। আমি একটা চেষ্টা করার কথা ভাবছি। এইরুপ পাঠালাম ভালো লাগলে মাঠে নামাবো।
{| class="wikitable"
|-
! style="background-color: #F0FFFF"|'''প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবংগ'''
{| class="wikitable"
|-
! style="background-color: green"|ভুমিকা
|-
|! style="background-color: #F4C2C2 " |[[File: West Bengal locator map svg bangla.png|left|100px]]'''পশ্চিমবঙ্গ''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]: West Bengal, ''ওয়েস্ট বেঙ্গল'') [[ভারত|ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের]] একটি পূর্বাঞ্চলীয় [[ভারতের রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল|অঙ্গরাজ্য]]। পূর্ব সীমান্তে অবস্থিত [[বাংলাদেশ]] রাষ্ট্রের সঙ্গে এই রাজ্য [[বঙ্গ|বৃহত্তর বঙ্গের]] [[বাংলা ভাষা]] ও [[বাঙালি জাতি|বাঙালি জাতিকেন্দ্রিক]] অঞ্চলটি গঠন করেছে। এ রাজ্যের উত্তরে [[ভূটান]] ও [[সিকিম]]; উত্তর-পূর্বে [[অসম]] দক্ষিণ-পশ্চিমে [[ওড়িশা]], দক্ষিণে [[বঙ্গোপসাগর]], পশ্চিমে [[ঝাড়খণ্ড]] ও [[বিহার]] এবং উত্তর-পশ্চিমে [[নেপাল]] অবস্থিত।
 
বর্তমান পশ্চিমবঙ্গ অঞ্চলটি বিগত দুই সহস্রাব্দ ধরে বিভিন্ন স্বাধীন রাজ্য ও সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। [[১৭৫৭]] সালে [[পলাশীর যুদ্ধ|পলাশীর যুদ্ধের]] পর [[ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি]] এই অঞ্চলে তাদের ভিত শক্ত করে। এরপরই [[কলকাতা]] শহর [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতের]] রাজধানীতে পরিণত হয়। বিংশ শতাব্দীর শুরুতে অবিভক্ত বাংলা পরিণত হয় [[ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন|ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের]] অন্যতম কেন্দ্রে। [[১৯৪৭]] সালে স্বাধীনতার প্রাক্কালে বাংলাকে দুটি পৃথক অঞ্চলে [[বাংলা বিভাগ ১৯৪৭|বিভক্ত]] করা হয়। পশ্চিমবঙ্গ ভারতের অংশ ও [[পূর্ব পাকিস্তান]] (বর্তমান [[বাংলাদেশ]]) নতুন রাষ্ট্র [[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]] অংশ হিসেবে পরিগণিত হয়।
|-
|[[West Bengal|আরো দেখুন]]
|}
{| class="wikitable"
! style="background-color: yellow" |'''বিশেষ নিবন্ধ'''
|-
|! style="background-color: #F4C2C2 "|[[File:KBF logo.jpg|left|100px]] '''আন্তর্জাতিক কলকাতা পুস্তকমেলা''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]: '''International Kolkata Book Fair'''; পূর্বনাম '''কলিকাতা পুস্তকমেলা''' বা '''Calcutta Book Fair''') [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] রাজধানী [[কলকাতা|কলকাতায়]] আয়োজিত একটি বার্ষিক আন্তর্জাতিক বইমেলা। এই মেলাটি '''কলকাতা বইমেলা''' নামেই সমধিক পরিচিত। ১৯৭৬ সালে প্রবর্তিত এই বইমেলা ১৯৮৪ সালে আন্তর্জাতিক বইমেলার স্বীকৃতি অর্জন করে। বর্তমানে জানুয়ারি মাসের শেষ বুধবার বারোদিনব্যাপী এই বইমেলার উদ্বোধন হয়। মেলার বর্তমান আয়োজনস্থল পূর্ব কলকাতার মিলন মেলা প্রাঙ্গন।
|-
|[[Kolkata Book Fair|আরো দেখুন]]
|}
{| class="wikitable"
! style="background-color: orange" |'''বিশেষ জীবনী'''
|-
|! style="background-color: #F4C2C2"|[[File:Bcroy.jpg|left|100px]]'''ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়''' ([[১ জুলাই]], [[১৮৮২]] – [[১ জুলাই]], [[১৯৬২]]) ছিলেন [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] [[পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী|দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী]]। ১৯৪৮ সাল থেকে আমৃত্যু তিনি ওই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। চিকিৎসক হিসেবেও তাঁর বিশেষ খ্যাতি ছিল। ১৯১১ সালে [[ইংল্যান্ড]] থেকে এফ.আর.সি.এস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে [[কলকাতা|কলকাতার]] ক্যাম্বেল মেডিক্যাল স্কুলে (বর্তমানে [[নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ]]) শিক্ষকতা ও চিকিৎসা ব্যবসা শুরু করেন। পরে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] সেনেট সদস্য, [[রয়্যাল সোসাইটি অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড হাইজিন]] ও [[আমেরিকান সোসাইটি অফ চেস্ট ফিজিশিয়ান|আমেরিকান সোসাইটি অফ চেস্ট ফিজিশিয়ানের]] ফেলো নির্বাচিত হন। ১৯২৩ সালে [[চিত্তরঞ্জন দাশ|দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের]] প্রভাবে রাজনীতিতে যোগ দিয়ে বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার নির্বাচনে [[সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়|সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়কে]] পরাজিত করেন। পরে কলকাতা কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ও [[কলকাতা পৌরসংস্থা|কলকাতা পৌরসংস্থার]] [[কলকাতার মহানাগরিক|মেয়র]] নির্বাচিত হন। ১৯৩১ সালে [[মহাত্মা গান্ধী|মহাত্মা গান্ধীর]] ডাকে [[আইন অমান্য আন্দোলন|আইন অমান্য আন্দোলনে]] যোগ দিয়ে কারাবরণ করেন। ১৯৪২ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মনোনীত হন। ১৯৪৭ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন কেন্দ্র থেকে কংগ্রেস প্রার্থীরূপে আইনসভায় নির্বাচিত হন। ১৯৪৮ সালে গ্রহণ করেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তাঁর চোদ্দো বছরের মুখ্যমন্ত্রিত্বকালে নবগঠিত পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের প্রভূত উন্নতি সম্ভব হয়েছিল। এই কারণে তাঁকে '''পশ্চিমবঙ্গের রূপকার''' নামে অভিহিত করা হয়। ১৯৬১ সালে তিনি [[ভারত|ভারতের]] সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান [[ভারতরত্ন|ভারতরত্নে]] ভূষিত হন। মৃত্যুর পর তাঁর সম্মানে কলকাতার উপনগরী সল্টলেকের নামকরণ করা হয় [[বিধাননগর]]। তাঁর জন্ম ও মৃত্যুদিন (১ জুলাই) সারা ভারতে "চিকিৎসক দিবস" রূপে পালিত হয়।
|-
|[[Bidhan Chandra Roy|আরো দেখুন]]
|}
{| class="wikitable"
|-
! style="background-color: blue" |বিশেষ উক্তি
|-
|[[File:2 dhols.jpg|left|100px]]
<div style="width:100%;text-align:center;">
{{cquote|
আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলা মায়ের ঢোল।}}-'''শচীন দেববর্মণ'''
 
<small>'''শচীন দেববর্মণ''' ([[অক্টোবর ১]], [[১৯০৬]] - [[অক্টোবর ৩১]], [[১৯৭৫]]) ছিলেন প্রখ্যাত সংগীত শিল্পী। তার পুত্র [[রাহুল দেব বর্মন|রাহুল দেববর্মণ]] [[ভারত|ভারতের]] বিখ্যাত সংগীত পরিচালক এবং সুরকার ছিলেন। তার ছাত্রী এবং পরবর্তীতে সহধর্মিনী [[মীরা দেব বর্মন|মীরা দেববর্মণ]] নিজেও একজন সার্থক গীতিকার ছিলেন।
</small>
</div>
|-
 
|}
 
{| class="wikitable"
|-
! style="background-color: {{Indian National Congress/meta/color}}" |আপনি জানেন কি?
|-
|*ইংরেজী বর্ণ্মালার দিক দিয়ে বিচার করলে পশ্চিম বাংলার স্থান ভারতীয় রাজ্যের মধ্যে সবার শেষে।
|}
{| class="wikitable"
|-
! style="background-color: red" |ছবি
|-
|[[File:TarunMatrisebakBehala2008.JPG|thumb|200px]]
পশ্চিম্বঙ্গের সবচেয়ে বড় উৎসব [[দুর্গাপূজা]]।
|}
{{portals}}
{{purgepage}}
 
প্রবেশদ্বার
 
|}