জার্মান ফিজিক্যাল সোসাইটি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
M.I.S-647 (আলোচনা | অবদান)
ছবির পরামর্শ: ১টি ছবি যুক্ত করা হয়েছে।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8.9
 
৮ নং লাইন:
==পুরস্কার ও বিদ্যালয়ভিত্তিক প্রকল্প==
 
ডিপিজি প্রতি বছরই পদার্থবিজ্ঞানীদের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পুরস্কার দ্বারা সম্মানিত করে। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো [[মাক্স প্লাংক পদক]]। [[তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান|তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে]] অবদান রাখার জন্য এ পুরস্কারটি দেওয়া হয়। ১৯২৯ সালে প্রথম এ পুরস্কার প্রদান করা হয়। এছাড়াও ডিপিজি ব্যবহারিক পদার্থবিজ্ঞানে অবদান রাখার জন্য স্টার্ন-গারলাখ পদক প্রদান করে। ১৯৩৩ সালে প্রথম এ পদকটি দেওয়া হয়। জার্মানি ও বহির্বিশ্বের অন্যান্য সংস্থাগুলোর সাথে একত্রে এটি অটো হান পুরস্কার এবং ম্যাক্স বর্ন পুরস্কার ও পদক প্রদান করে। এছাড়াও যারা বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলোকে সাধারণের দৃষ্টিগোচর করায় ভূমিকা রাখেন, তাদের ভৌত বিজ্ঞান সাংবাদিকতা পদকে ভূষিত করা হয়। এছাড়াও পদার্থবিজ্ঞানে অসামান্য অর্জনের জন্য স্কুল-স্নাতকদেরও ডিপিজি পুরস্কৃত করে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070429224743/http://www.dpg-physik.de/dpg/preise/index.html|শিরোনাম=Preise der Deutschen Physikalischen Gesellschaft|তারিখ=29 April 2007|কর্ম=web.archive.org|সংগ্রহের-তারিখ=৩ অক্টোবর ২০২০|আর্কাইভের-তারিখ=২৯ এপ্রিল ২০০৭|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070429224743/http://www.dpg-physik.de/dpg/preise/index.html|ইউআরএল-অবস্থা=bot: unknown}}</ref>"জুগেন্ড ফোরশেত"(তরুণ বিজ্ঞানীদের লড়াই) সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় ডিপিজি সম্পৃক্ত রয়েছে। পাশাপাশি সংস্থাটি উদ্ভাবনী বিদ্যালয়ভিত্তিক প্রকল্প ও শিক্ষকদের জন্য উন্নততর প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে।
 
২০০২ সাল থেকেই সংস্থাটির আর্থ-সামাজিক পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ(ফাখভারব্যান্ড ফিজিক সোজিওকনোমিশ্চার সিস্টেম) প্রতিভাবান তরুণ বিজ্ঞানীদের পুরস্কৃত করে আসছে। পুরস্কারটির মূল উদ্দেশ্য হলো- "যেসব তরুণ বিজ্ঞানী আর্থসামাজিক উন্নয়নে পদার্থবিজ্ঞানের কলাকৌশল ব্যবহার করবেন, তাদের সম্মানিত করা। " পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন- ভিক্তোরিয়া কলিজ্জা (২০১৩), আর্নে ট্রাউলসেন (২০১২),সান্তো ফরচুনাতো (২০১১), ডিয়ার্ক ব্রকম্যান (২০১০), ডানকান ওয়াটস(২০০৯), ফাব্রিজিও লিলিও(২০০৮),কাটারজিনা নাইদ ওয়েরন (২০০৭), হাভিয়ের গাবাইস (২০০৬), রিউভেন কোহেন (২০০৫), ইলিস ফারকাস(২০০৪), ভাসিলিকি পিয়েরো(২০০৩) ও ড্যামিয়েন শ্যালেট (২০০২)।