বাংলাদেশের জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
৩৭ নং লাইন:
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর প্রাথমিক ফলাফল ২৭ জুলাই ২০২২ তারিখে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, পরিকল্পনামন্ত্রী জনাব এম. এ. মান্নান, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেন, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস, পরিসংখ্যন ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব শাহনাজ আরেফিনের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়।
 
জনশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২ সালে শুমারি মুহূর্তে (১৪ জুন ২০২২ দিবাগত রাত ১২.০০ টায়) দেশের মোট জনসংখ্যা ১৬,৫১,৫৮,৬১৬ জন যার মধ্যে মোট পুরুষের সংখ্যা ৮১,৭১২,৮২৪ জন মহিলার সংখ্যা ৮৩,৩৪৭,২০৬ জন এবং হিজড়ার সংখ্যা ১২,৬২৯ জন। উল্লেখ্য, ২০২২ সালের শুমারিতে ১৭,৫০৭টি খানার ৮৫,৯৫৭ জনের আংশিক তথ্য পাওয়া গেছে। তাই মোট জনসংখ্যা ও লিঙ্গভিত্তিক জনসংখ্যার মধ্যে কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। এছাড়া, প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশে সর্বমোট বাসগৃহের সংখ্যা ৩৫,৯৯০,৯৫১ টি যার মধ্যে পল্লী এলাকায় ২৭,৮১১,৬৬৭টি এবং শহর এলাকায় ৮,১৭৯,২৮৪টি। সর্বাধিক বাসগৃহের সংখ্যা ঢাকা বিভাগে (৮,১১৯,২০৫ টি) এবং সর্বনিম্ন সিলেট বিভাগে (১,৮৮৫,০১৭ টি)।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/news-62315139|শিরোনাম=জনসংখ্যা সাড়ে ১৬ কোটি, নারীর সংখ্যা বেশি, কমেছে হিন্দু জনগোষ্ঠী|কর্ম=বিবিসি বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=2022-07-27|ভাষা=bn}}</ref>
 
১৯৭৪ সালে অনুষ্ঠিত দেশের প্রথম আদমশুমারিতে (বর্তমানে জনশুমারি) গণনাকৃত জনসংখ্যা ছিল ৭,১৪,৭৯,০৭১ জন যা ৫০ বছরের ব্যবধানে দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। এবারের শুমারি অনুযায়ী সর্বাধিক জনসংখ্যা ঢাকা বিভাগে ৪৪,২১৫,১০৭ জন যার মধ্যে পুরুষ, মহিলা ও হিজড়ার সংখ্যা যথাক্রমে ২,২৪,৫৯,৮২২ জন, ২,১৭,২১,৫৫৬ জন ও ৪,৫৭৭ জন এবং সর্বনিম্ন জনসংখ্যা বরিশাল বিভাগে ৯১,০০,১০২ জন যার মধ্যে পুরুষ, মহিলা ও হিজড়ার সংখ্যা যথাক্রমে ৪,৪৩৬,৭৫০ জন, ৪,৬৫৮,৪২১ জন ও ৫৬৩ জন। জনশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুয়ায়ী সর্বোচ্চ জনসংখ্যা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে ৫৯,৭৯,৫৩৭ জন এবং সর্বনিম্ন বরিশাল সিটি কর্পোরেশনে ৪,১৯,৩৫১ জন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন সর্বাধিক ঘনবসতিপূর্ণ (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৩৯,৩৫৩ জন) এবং রংপুর সিটি কর্পোরেশন সর্বনিম্ন ঘনবসতিপূর্ণ (প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৩,৪৪৪ জন)।
 
২০২২ সালে লিঙ্গানুপাত পাওয়া যায় ৯৮.০৪, বর্তমানে প্রতি ১০০ জন মহিলার বিপরীতে পুরুষের সংখ্যা ৯৮ জন। বিভাগভিত্তিক লিঙ্গানুপাতে, ঢাকা বিভাগে লিঙ্গানুপাত সর্বোচ্চ (১০৩.৪০) এবং চট্টগ্রাম বিভাগে সর্বনিম্ন (৯৩.৩৮)। ২০২২ সালে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ (১.৭৪%) এবং বরিশাল বিভাগে সর্বনিম্ন (০.৭৯%)। প্রতি বর্গ কিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব ২০২২ সালে ১,১১৯ জনে উপনীত হয়েছে। জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে (২,১৫৬ জন) এবং সবচেয়ে কম বরিশাল বিভাগে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে (৬৮৮ জন)। ১০ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী জনসংখ্যার ২৮.৬৫% অবিবাহিত এবং ৬৫.২৬% বর্তমানে বিবাহিত। বর্তমানে বিবাহিত সংখ্যার হার রাজশাহী বিভাগে সর্বোচ্চ (৬৮.৯৭%) এবং সিলেট বিভাগে সর্বনিম্ন (৫৫.৫৯%)।
১৯৭৪ সালে লিঙ্গানুপাত ছিল ১০৮ এবং যা হ্রাস পেয়ে ১৯৮১-২০০১ পর্যন্ত ১০৬ এ স্থির ছিল। পরবর্তীতে ২০১১ সালে লিঙ্গানুপাত আরো হ্রাস পেয়ে ১০০.৩ এবং ২০২২ সালে দাঁড়ায় ৯৮.০৪ যা এখন পর্যন্ত সর্বনিম্ন। অর্থাৎ, বর্তমানে প্রতি ১০০ জন মহিলার বিপরীতে পুরুষের সংখ্যা ৯৮ জন। বিভাগভিত্তিক লিঙ্গানুপাত পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ঢাকা বিভাগে লিঙ্গানুপাত সর্বোচ্চ (১০৩.৪০) এবং চট্টগ্রাম বিভাগে সর্বনিম্ন (৯৩.৩৮)।
 
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী দেশের মোট জনসংখ্যার ৯১.০৪% মুসলমান, ৭.৯৫% হিন্দু, ০.৬১% বৌদ্ধ, ০.৩০% খ্রিষ্টান এবং ০.১২% অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। পক্ষান্তরে ২০১১ সালে ধর্মভিত্তিক জনসংখ্যার এ হার ছিল যথাক্রমে ৯০.৩৯%, ৮.৫৪%, ০.৬২%, ০.৩১% ও ০.১২%। এছাড়া, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী জনসংখ্যা মোট জনসংখ্যার সর্বোচ্চ ১.০০%। পুরুষের ক্ষেত্রে এ হার ১.০১% এবং মহিলার ক্ষেত্রে ০.৯৯%। চট্টগ্রাম বিভাগের মোট জনসংখ্যার ২.৯৯% ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী যা সকল বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ এবং এ হার বরিশাল বিভাগে ০.০৫% যা সর্বনিম্ন।
জনসংখ্যা পরিবর্তনে তারতম্য পরিলক্ষিত হলেও শতকরা হারে জনসংখ্যার বৃদ্ধি পূর্বের শুমারি বছরের তুলনায় ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাচ্ছে। ১৯৮১, ১৯৯১, ২০০১, ২০১১ ও ২০২২ সালে জনসংখ্যার গড় বার্ষিক বৃদ্ধির হার ছিল যথাক্রমে ২.৮৪%, ২.০১%, ১.৫৮%, ১.৪৬% ও ১.২২%। বিভাগভিত্তিক জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার লক্ষ করলে দেখা যায় যে, ২০২২ সালে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ (১.৭৪%) এবং বরিশাল বিভাগে সর্বনিম্ন (০.৭৯%) ।
 
১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব ছিল ৪৮৪ জন যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেয়ে ১৯৮১ সালে ৫৯০ জন, ১৯৯১ সালে ৭২০ জন, ২০০১ সালে ৮৪৩ জন, ২০১১ সালে ৯৭৬ জন এবং সর্বশেষ ২০২২ সালে ১,১১৯ জনে উপনীত হয়েছে। বিভাগভিত্তিক জনসংখ্যার ঘনত্ব লক্ষ করলে দেখা যায়, জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে (২,১৫৬ জন) এবং সবচেয়ে কম বরিশাল বিভাগে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে (৬৮৮ জন)।
 
দেশে ১০ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী জনসংখ্যার ২৮.৬৫% অবিবাহিত এবং ৬৫.২৬% বর্তমানে বিবাহিত। বর্তমানে বিবাহিত সংখ্যার হার রাজশাহী বিভাগে সর্বোচ্চ (৬৮.৯৭%) এবং সিলেট বিভাগে সর্বনিম্ন (৫৫.৫৯%)।
 
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী দেশের মোট জনসংখ্যার ৯১.০৪% মুসলমান, ৭.৯৫% হিন্দু, ০.৬১% বৌদ্ধ, ০.৩০% খ্রিষ্টান এবং ০.১২% অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। পক্ষান্তরে ২০১১ সালে ধর্মভিত্তিক জনসংখ্যার এ হার ছিল যথাক্রমে ৯০.৩৯%, ৮.৫৪%, ০.৬২%, ০.৩১% ও ০.১২%। এছাড়া, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী জনসংখ্যা মোট জনসংখ্যার সর্বোচ্চ ১.০০%। পুরুষের ক্ষেত্রে এ হার ১.০১% এবং মহিলার ক্ষেত্রে ০.৯৯%। চট্টগ্রাম বিভাগের মোট জনসংখ্যার ২.৯৯% ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী যা সকল বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ এবং এ হার বরিশাল বিভাগে ০.০৫% যা সর্বনিম্ন।
 
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের মোট জনসংখ্যার ২৩,৬১,৬০৪ জন (১.৪৩%) এর কমপক্ষে এক ধরনের প্রতিবন্ধিতা রয়েছে। মোট পুরুষের ১.৬৩% এবং মোট মহিলার ১.২৩% এর কমপক্ষে এক ধরনের প্রতিবন্ধিতা রয়েছে। সর্বাধিক প্রতিবন্ধিতা রয়েছে খুলনা বিভাগে (১.৭৭%) এবং সর্বনিম্ন প্রতিবন্ধিতা রয়েছে ঢাকা বিভাগে (১.০৮%)। পুরুষ ও মহিলা উভয় ক্ষেত্রেই সর্বাধিক প্রতিবন্ধিতা রয়েছে খুলনা বিভাগে (পুরুষ ২.০৩% ও মহিলা ১.৫২%) এবং উভয় ক্ষেত্রেই সর্বনিম্ন প্রতিবন্ধিতা রয়েছে ঢাকা বিভাগে (পুরুষ ১.১৯% ও মহিলা ০.৯৫%)।
 
২০২২ সালে বাংলাদেশে মোট (পুরুষ ও মহিলা) সাক্ষরতার হার (৭ বছর ও তদূর্ধ্ব) ৭৪.৬৬%, যা পল্লী এলাকায় ৭১.৫৬% এবং শহর এলাকায় ৮১.২৮%। লিঙ্গভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায় পুরুষের সাক্ষরতার হার ৭৬.৫৬%, মহিলাদের সাক্ষরতার হার ৭২.৮২% এবং হিজড়াদের সাক্ষরতার হার ৫৩.৬৫%। মোট সাক্ষরতার সর্বোচ্চ হার ঢাকা বিভাগে ৭৮.০৯% এবং সর্বনিম্ন হার ময়মনসিংহ বিভাগে ৬৭.০৯%। ২০১১ সালে মোট সাক্ষতার হার ছিল ৫১.৭৭% যার মধ্যে বিভাগভিত্তিক বিশ্লেষণে বরিশাল বিভাগে সর্বোচ্চ (৫৬.৭৫%) এবং সিলেট বিভাগে সর্বনিম্ন (৪৫.০১%) হার পাওয়া যায়।
 
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ প্রতিবেদন অনুযায়ী মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫ (পাঁচ) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে মোট ৫৫.৮৯% এবং ১৮ (আঠারো) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে ৭২.৩১% জনসংখ্যার নিজ ব্যবহারের মোবাইল ফোন রয়েছে। লিঙ্গভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, (পাঁচ) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে ৬৬.৫৩% পুরুষের ও ৪৫.৫৩% মহিলার এবং ১৮ (আঠারো) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে ৮৬.৭২% পুরুষের ও ৫৮.৮৩% মহিলার নিজ ব্যবহারের মোবাইল ফোন রয়েছে। বিভাগভিত্তিক বিশ্লেষণে পরিলক্ষিত হয়, উভয় শ্রেণির বয়সীদের মধ্যে নিজ ব্যবহারের মোবাইল ফোন রয়েছে এমন জনসংখ্যা সর্বাধিক ঢাকা বিভাগে এবং সর্বনিম্ন সিলেট বিভাগে।
 
২০২২ সালে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫ (পাঁচ) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে মোট ৩০.৬৮% এবং ১৮ (আঠারো) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে ৩৭.০১% জনসংখ্যা গত তিন মাসে ইন্টারনেট ব্যবহার করেছে। লিঙ্গভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, (পাঁচ) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে ৩৮.০২% পুরুষের ও ২৩.৫২% মহিলার এবং ১৮ (আঠারো) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে ৪৬.৫৩% পুরুষের ও ২৮.০৯% মহিলা গত তিন মাসে ইন্টারনেট ব্যবহার করেছে। বিভাগভিত্তিক বিশ্লেষণে পরিলক্ষিত হয়, উভয় শ্রেণির বয়সীদের মধ্যে গত তিন মাসে ইন্টারনেট ব্যবহার করেছে এমন জনসংখ্যা সর্বাধিক ঢাকা বিভাগে এবং সর্বনিম্ন রংপুর বিভাগে।
 
প্রকাশিত প্রাথমিক প্রতিবেদন মোতাবেক দেশে বস্তি খানা ও ভাসমান খানায় বসবাসরত জনসংখ্যা যথাক্রমে ১৮,০০,৪৮৬ জন ও ২২,১৮৫ জন এবং বস্তি খানা ও ভাসমান খানা ব্যতীত অন্যান্য খানায় বসবাসরত জনসংখ্যা ১৬,৩৩,৩৫,৯৪৫ জন। বস্তিতে বসবাসরত জনসংখ্যা এবং ভাসমান লোকের সংখ্যা ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ (যথাক্রমে ৮,৮৪,৪৯৬ জন ও ৯,৪৭০ জন)। পক্ষান্তরে ময়মনসিংহ বিভাগে বস্তিতে বসবাসরত জনসংখ্যা এবং ভাসমান লোকের সংখ্যা সর্বনিম্ন (যথাক্রমে ৩৬,৪৯১ জন ও ৬৯৬ জন)। মডিফাইড ডি-ফ্যাক্টো পদ্ধতিতে ১৪ জুন ২০২২ দিবাগত রাত ১২.০০ ঘটিকাকে (জিরো আওয়ার)০০টাকে শুমারি মুহূর্ত নির্ধারণ করে সে সময় থেকে ১৫ জুন ভোর ৬.০০টা পর্যন্ত ভাসমান/ছিন্নমূল জনগণকে গণনা করা হয়। দেশে মোট ভাসমান জনসংখ্যা ২২,১১৯ জন যার মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ১৬,৭৮৪ জন ও মহিলার সংখ্যা ৫,৩৩৫ জন। বিভাগভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, ভাসমান জনসংখ্যা ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ (৯,৪৩৯ জন) এবং ময়মনসিংহ বিভাগে সর্বনিম্ন (৬৯২ জন)।
 
== আরও দেখুন ==