বাংলাদেশের জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিষয়বস্তু যোগ, হালনাগাদ করা হল, সম্প্রসারণ |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১৪ নং লাইন:
বাংলাদেশের ২০২২ সালের আদমশুমারির জন্য ৩,৭০,০০০ গণনাকারী নিয়োগ করা হয়। প্রথমবারের মতো [[ভৌগোলিক তথ্য ব্যবস্থা]] (জিআইএস ম্যাপিং), ট্যাবলেট কম্পিউটার এবং তথ্য-উপাত্ত নথিবদ্ধ করার জন্য একটি কম্পিউটার-সহায়ক ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকার ব্যবস্থা ব্যবহারের কারণে এটিই দেশের প্রথম ডিজিটাল আদমশুমারি।<ref name="Init1" /> <ref name="Init2" /> <ref name="Init3" /> এই কার্যক্রমের নির্ভুলতা নিশ্চিত করার জন্য ৩৫০ টি নির্বাচিত নমুনা এলাকায় আদমশুমারি-পরবর্তী একটি জরিপ পরিচালনা করা হবে।<ref name="Init1" /> পুরো আদমশুমারি প্রক্রিয়াটি ২০২২ সালের ১৫ জুন থেকে ২১ জুনের মধ্যে সম্পন্ন হয়। তবে ১৫ জুন ২০২২ মধ্যরাতের ভিত্তিতে তথ্য সংগ্রহ করা হয়।<ref name="Init2" /> <ref name="Init3" />
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর প্রাথমিক ফলাফল ২৭ জুলাই ২০২২ তারিখে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি, মাননীয় পরিকল্পনামন্ত্রী জনাব এম. এ. মান্নান এমপি, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী জনাব মো. ফরহাদ হোসেন, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস, পরিসংখ্যন ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন এনডিসি মহোদয়ের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়। জনশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২ সালে শুমারি মুহূর্তে (১৪ জুন ২০২২ দিবাগত রাত ১২.০০ টায়) দেশের মোট জনসংখ্যা
১৯৭৪ সালে অনুষ্ঠিত দেশের প্রথম আদমশুমারিতে (বর্তমানে জনশুমারি) গণনাকৃত জনসংখ্যা ছিল 7,14,79,071 জন যা ৫০ বছরের ব্যবধানে দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। এবারের শুমারি অনুযায়ী সর্বাধিক জনসংখ্যা ঢাকা বিভাগে 44,215,107 জন যার মধ্যে পুরুষ, মহিলা ও হিজড়ার সংখ্যা যথাক্রমে 22,459,822 জন, 21,721,556 জন ও 4,577 জন এবং সর্বনিম্ন জনসংখ্যা বরিশাল বিভাগে 9,100,102 জন যার মধ্যে পুরুষ, মহিলা ও হিজড়ার সংখ্যা যথাক্রমে 4,436,750 জন, 4,658,421 জন ও 563 জন। জনশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুয়ায়ী সর্বোচ্চ জনসংখ্যা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে 5,979,537 জন এবং সর্বনিম্ন বরিশাল সিটি কর্পোরেশনে ৪১৯,৩৫১ জন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন সর্বাধিক ঘনবসতিপূর্ণ (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৩৯,৩৫৩ জন) এবং রংপুর সিটি কর্পোরেশন সর্বনিম্ন ঘনবসতিপূর্ণ (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৩,৪৪৪ জন)।▼
▲১৯৭৪ সালে অনুষ্ঠিত দেশের প্রথম আদমশুমারিতে (বর্তমানে জনশুমারি) গণনাকৃত জনসংখ্যা ছিল
১৯৭৪ সালে লিঙ্গানুপাত ছিল ১০৮ এবং যা হ্রাস পেয়ে ১৯৮১-২০০১ পর্যন্ত ১০৬ এ স্থির ছিল। পরবর্তীতে ২০১১ সালে লিঙ্গানুপাত আরো হ্রাস পেয়ে ১০০.৩ এবং ২০২২ সালে দাঁড়ায় ৯৮.০৪ যা এখন পর্যন্ত সর্বনিম্ন। অর্থাৎ, বর্তমানে প্রতি ১০০ জন মহিলার বিপরীতে পুরুষের সংখ্যা ৯৮ জন। বিভাগভিত্তিক লিঙ্গানুপাত পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ঢাকা বিভাগে লিঙ্গানুপাত সর্বোচ্চ (১০৩.৪০) এবং চট্টগ্রাম বিভাগে সর্বনিম্ন (৯৩.৩৮)।
জনসংখ্যা পরিবর্তনে তারতম্য পরিলক্ষিত হলেও শতকরা হারে জনসংখ্যার বৃদ্ধি পূর্বের শুমারি বছরের তুলনায় ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাচ্ছে। ১৯৮১, ১৯৯১, ২০০১, ২০১১ ও ২০২২ সালে জনসংখ্যার গড় বার্ষিক বৃদ্ধির হার ছিল যথাক্রমে
▲জনসংখ্যা পরিবর্তনে তারতম্য পরিলক্ষিত হলেও শতকরা হারে জনসংখ্যার বৃদ্ধি পূর্বের শুমারি বছরের তুলনায় ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাচ্ছে। ১৯৮১, ১৯৯১, ২০০১, ২০১১ ও ২০২২ সালে জনসংখ্যার গড় বার্ষিক বৃদ্ধির হার ছিল যথাক্রমে 2.৮৪%, 2.০১%, 1.৫৮%, 1.৪৬% ও ১.২২%। বিভাগভিত্তিক জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার লক্ষ করলে দেখা যায় যে, ২০২২ সালে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ (1.৭৪%) এবং বরিশাল বিভাগে সর্বনিম্ন (0.৭৯%) ।
১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব ছিল ৪৮৪ জন যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেয়ে ১৯৮১ সালে ৫৯০ জন, ১৯৯১ সালে ৭২০ জন, ২০০১ সালে ৮৪৩ জন, ২০১১ সালে ৯৭৬ জন এবং সর্বশেষ ২০২২ সালে ১,১১৯ জনে উপনীত হয়েছে। বিভাগভিত্তিক জনসংখ্যার ঘনত্ব লক্ষ করলে দেখা যায়, জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে (২,১৫৬ জন) এবং সবচেয়ে কম বরিশাল বিভাগে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে (৬৮৮ জন)।
দেশে ১০ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী জনসংখ্যার ২৮.৬৫% অবিবাহিত এবং ৬৫.২৬% বর্তমানে বিবাহিত। বর্তমানে বিবাহিত সংখ্যার হার রাজশাহী বিভাগে সর্বোচ্চ (৬৮.৯৭%) এবং সিলেট বিভাগে সর্বনিম্ন (৫৫.৫৯%)।
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী দেশের মোট জনসংখ্যার ৯১.০৪% মুসলমান
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের মোট জনসংখ্যার
▲জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী দেশের মোট জনসংখ্যার ৯১.০৪% মুসলমান''',''' ৭.৯৫% হিন্দু''',''' ০.৬১% বৌদ্ধ''',''' ০.৩০% খ্রিষ্টান এবং ০.১২% অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। পক্ষান্তরে ২০১১ সালে ধর্মভিত্তিক জনসংখ্যার এ হার ছিল যথাক্রমে 9০.৩৯%''',''' ৮.৫৪%''',''' 0.6২%''',''' 0.3১% ও 0.12%। এছাড়া, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী জনসংখ্যা মোট জনসংখ্যার সর্বোচ্চ ১.০০%। পুরুষের ক্ষেত্রে এ হার ১.০১% এবং মহিলার ক্ষেত্রে 0.৯৯%। চট্টগ্রাম বিভাগের মোট জনসংখ্যার ২.৯৯% ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী যা সকল বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ এবং এ হার বরিশাল বিভাগে 0.05% যা সর্বনিম্ন।
▲জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের মোট জনসংখ্যার 2,361,604 জন (1.43%) এর কমপক্ষে এক ধরনের প্রতিবন্ধিতা রয়েছে। মোট পুরুষের 1.63% এবং মোট মহিলার 1.23% এর কমপক্ষে এক ধরনের প্রতিবন্ধিতা রয়েছে। সর্বাধিক প্রতিবন্ধিতা রয়েছে খুলনা বিভাগে (1.77%) এবং সর্বনিম্ন প্রতিবন্ধিতা রয়েছে ঢাকা বিভাগে (1.08%)। পুরুষ ও মহিলা উভয় ক্ষেত্রেই সর্বাধিক প্রতিবন্ধিতা রয়েছে খুলনা বিভাগে (পুরুষ ২.০৩% ও মহিলা ১.৫২%) এবং উভয় ক্ষেত্রেই সর্বনিম্ন প্রতিবন্ধিতা রয়েছে ঢাকা বিভাগে (পুরুষ ১.১৯% ও মহিলা ০.৯৫%)।
২০২২ সালে বাংলাদেশে মোট (পুরুষ ও মহিলা) সাক্ষরতার হার (৭ বছর ও তদূর্ধ্ব) 74.66%, যা পল্লী এলাকায় 71.56% এবং শহর এলাকায় 81.28%। লিঙ্গভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায় পুরুষের সাক্ষরতার হার 76.56%, মহিলাদের সাক্ষরতার হার 72.82% এবং হিজড়াদের সাক্ষরতার হার ৫৩.৬৫%। মোট সাক্ষরতার সর্বোচ্চ হার ঢাকা বিভাগে 78.09% এবং সর্বনিম্ন হার ময়মনসিংহ বিভাগে 67.09%। ২০১১ সালে মোট সাক্ষতার হার ছিল ৫১.৭৭% যার মধ্যে বিভাগভিত্তিক বিশ্লেষণে বরিশাল বিভাগে সর্বোচ্চ (৫৬.৭৫%) এবং সিলেট বিভাগে সর্বনিম্ন (৪৫.০১%) হার পাওয়া যায়। ▼
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ প্রতিবেদন অনুযায়ী মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫ (পাঁচ) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে মোট ৫৫.৮৯% এবং ১৮ (আঠারো) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে ৭২.৩১% জনসংখ্যার নিজ ব্যবহারের মোবাইল ফোন রয়েছে। লিঙ্গভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৫ (পাঁচ) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে 66.53% পুরুষের ও ৪৫.৫৩% মহিলার এবং ১৮ (আঠারো) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে ৮৬'''.'''৭২% পুরুষের ও ৫৮'''.'''৮৩% মহিলার নিজ ব্যবহারের মোবাইল ফোন রয়েছে। বিভাগভিত্তিক বিশ্লেষণে পরিলক্ষিত হয়, উভয় শ্রেণির বয়সীদের মধ্যে নিজ ব্যবহারের মোবাইল ফোন রয়েছে এমন জনসংখ্যা সর্বাধিক ঢাকা বিভাগে এবং সর্বনিম্ন সিলেট বিভাগে। ▼
▲২০২২ সালে বাংলাদেশে মোট (পুরুষ ও মহিলা) সাক্ষরতার হার (৭ বছর ও তদূর্ধ্ব)
২০২২ সালে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫ (পাঁচ) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে মোট ৩০.৬৮% এবং ১৮ (আঠারো) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে ৩৭.০১% জনসংখ্যা গত তিন মাসে ইন্টারনেট ব্যবহার করেছে। লিঙ্গভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৫ (পাঁচ) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে ৩৮.০২% পুরুষের ও ২৩.৫২% মহিলার এবং ১৮ (আঠারো) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে ৪৬'''.'''৫৩% পুরুষের ও ২৮'''.'''০৯% মহিলা গত তিন মাসে ইন্টারনেট ব্যবহার করেছে। বিভাগভিত্তিক বিশ্লেষণে পরিলক্ষিত হয়, উভয় শ্রেণির বয়সীদের মধ্যে গত তিন মাসে ইন্টারনেট ব্যবহার করেছে এমন জনসংখ্যা সর্বাধিক ঢাকা বিভাগে এবং সর্বনিম্ন রংপুর বিভাগে। ▼
▲জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ প্রতিবেদন অনুযায়ী মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫ (পাঁচ) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে মোট ৫৫.৮৯% এবং ১৮ (আঠারো) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে ৭২.৩১% জনসংখ্যার নিজ ব্যবহারের মোবাইল ফোন রয়েছে। লিঙ্গভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৫ (পাঁচ) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে
▲২০২২ সালে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫ (পাঁচ) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে মোট ৩০.৬৮% এবং ১৮ (আঠারো) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে ৩৭.০১% জনসংখ্যা গত তিন মাসে ইন্টারনেট ব্যবহার করেছে। লিঙ্গভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৫ (পাঁচ) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে ৩৮.০২% পুরুষের ও ২৩.৫২% মহিলার এবং ১৮ (আঠারো) বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে ৪৬
প্রকাশিত প্রাথমিক প্রতিবেদন মোতাবেক দেশে বস্তি খানা ও ভাসমান খানায় বসবাসরত জনসংখ্যা যথাক্রমে 1,800,486 জন ও 22,185 জন এবং বস্তি খানা ও ভাসমান খানা ব্যতীত অন্যান্য খানায় বসবাসরত জনসংখ্যা 163,335,945 জন। বস্তিতে বসবাসরত জনসংখ্যা এবং ভাসমান লোকের সংখ্যা ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ (যথাক্রমে 884,496 জন ও 9,470 জন)। পক্ষান্তরে ময়মনসিংহ বিভাগে বস্তিতে বসবাসরত জনসংখ্যা এবং ভাসমান লোকের সংখ্যা সর্বনিম্ন (যথাক্রমে 36,491 জন ও 696 জন)। মডিফাইড ডি-ফ্যাক্টো পদ্ধতিতে ১৪ জুন ২০২২ দিবাগত রাত ১২.০০ ঘটিকাকে (জিরো আওয়ার) শুমারি মুহূর্ত নির্ধারণ করে সে সময় থেকে ১৫ জুন ভোর ৬.০০টা পর্যন্ত ভাসমান/ছিন্নমূল জনগণকে গণনা করা হয়। দেশে মোট ভাসমান জনসংখ্যা ২২,১১৯ জন যার মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ১৬,৭৮৪ জন ও মহিলার সংখ্যা ৫,৩৩৫ জন। বিভাগভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা যায়, ভাসমান জনসংখ্যা ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ (৯,৪৩৯ জন) এবং ময়মনসিংহ বিভাগে সর্বনিম্ন (৬৯২ জন)। ▼
▲প্রকাশিত প্রাথমিক প্রতিবেদন মোতাবেক দেশে বস্তি খানা ও ভাসমান খানায় বসবাসরত জনসংখ্যা যথাক্রমে
== আরও দেখুন ==
|