অমর একুশে গ্রন্থমেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: ইমোজি মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Nafiul adeeb (আলোচনা | অবদান)
103.163.169.37 (আলাপ)-এর করা 1 টি সম্পাদনা বাতিল করে Waraka Saki সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: টুইংকল পূর্বাবস্থায় ফেরত
২১ নং লাইন:
[[চিত্র:Boimela2011-Seminar.jpg|right|thumb|300px|২০১১ খ্রি বইমেলায় একটি সেমিনারে পুরোহিত অধ্যাপক পবিত্র সরকার ও আলোচকবৃন্দ]]
 
মেলা চলাকালীন প্রতিদিনই মেলাতে বিভিন্ন আলোচনা সভা, [[কবিতা]] পাঠের আসর বসে; প্রতি সন্ধ্যায় থাকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এছাড়া মেলাতে লেখককুঞ্জ রয়েছে, They are Danching each other😆😆😆😆😆🤣🤣🤣🤣🤣যেখানেযেখানে লেখকেরা উপস্থিত থাকেন এবং তাঁদের বইয়ের ব্যাপারে পাঠক ও দর্শকদের সাথে মতবিনিময় করেন। এছাড়া মেলার তথ্যকেন্দ্র থেকে প্রতিনিয়ত নতুন মোড়ক উন্মোচিত বইগুলোর নাম, তদীয় লেখক ও প্রকাশকের নাম ঘোষণা করা হয় ও দৈনিক প্রকাশিত বইয়ের সামগ্রিক তালিকা লিপিবদ্ধ করা হয়। এছাড়া বিভিন্ন [[বেতার|রেডিও]] ও [[টেলিভিশন]] চ্যানেল মেলার মিডিয়া স্পন্সর হয়ে মেলার তাৎক্ষণিক খবরাখবর দর্শক-শ্রোতাদেরকে অবহিত করে। এছাড়াও মেলার প্রবেশদ্বারের পাশেই স্টল স্থাপন করে বিভিন্ন রক্ত সংগ্রাহক প্রতিষ্ঠান স্বেচ্ছাসেবার ভিত্তিতে রক্ত সংগ্রহ করে থাকে।
 
২০১০ খ্রিস্টাব্দ থেকে এই মেলার প্রবর্তক জনাব [[চিত্তরঞ্জন সাহা|চিত্তরঞ্জন সাহার]] নামে একটি পদক প্রবর্তন করা হয়। পূর্ববর্তী বছরে প্রকাশিত বইয়ের গুণমান বিচারে সেরা বইয়ের জন্য প্রকাশককে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।<ref>[http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2010-02-01&ni=7236 দৈনিক জনকণ্ঠ] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130729072451/http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2010-02-01&ni=7236 |তারিখ=২০১৩-০৭-২৯ }}, ফেব্রুয়ারি ১, ২০১০ (বাংলা)</ref> পুরস্কারটি আনুষ্ঠানিক নাম '[[চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার]]'। এছাড়া স্টল ও অঙ্গসজ্জার জন্য দেয়া হয় '[[সরদার জয়েনউদদীন স্মৃতি পুরস্কার]]'। সর্বাধিক গ্রন্থ ক্রয়ের জন্য সেরা ক্রেতাকে দেয়া হয় '[[পলান সরকার]] পুরস্কার'।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=একুশে বইমেলা ২০১০ |লেখক= |ইউআরএল= |বিন্যাস=প্রিন্ট |এজেন্সি= |সংবাদপত্র=দৈনিক কালের কণ্ঠ |প্রকাশক= |অবস্থান=ঢাকা |তারিখ=মার্চ ৮, ২০১০ |পাতাসমূহ=১৪ ও ২৪ |সংগ্রহের-তারিখ=এপ্রিল ২২, ২০১০ |ভাষা=বাংলা }}</ref>
 
==বিক্রি ও প্রকাশনা==
* ২০২২ সালে মেলায় প্রায় ৫২ কোটি ৫০ লাখ টাকার বই বিক্রি হয়েছে। মেলায় ৩ হাজার ৪১৬টি নতুন বই প্রকাশিত হয়েছে।<ref>[https://www.thedailystar.net/bangla/%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF/%E0%A6%AC%E0%A6%87/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A7%AB%E0%A7%A8-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF-326801 একুশে বইমেলায় ৫২ কোটি টাকার বই বিক্রি, ডেইলি স্টার, ১৮ মার্চ ২০২২]</ref>