জহির আব্বাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8.5
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৯৬ নং লাইন:
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
২৪ অক্টোবর, ১৯৬৯ তারিখে [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ডের]] বিপক্ষে [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট ক্রিকেটে]] অভিষেক ঘটে তাঁর।তার। নিজস্ব দ্বিতীয় টেস্টে [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] বিপক্ষে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ২৭৪ [[রান (ক্রিকেট)|রান]] করেন যা অদ্যাবধি পাকিস্তানীদের পক্ষে ৫ম সেরা রানের রেকর্ড।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Test Records – Most double hundreds in a career, collect: 18 April, 2013 |ইউআরএল=http://www.cricinfo.com/db/STATS/TESTS/BATTING/LEADING_BATSMEN_TEST_200S.html |সংগ্রহের-তারিখ=১৮ এপ্রিল ২০১৩ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070717051121/http://www.cricinfo.com/db/STATS/TESTS/BATTING/LEADING_BATSMEN_TEST_200S.html |আর্কাইভের-তারিখ=১৭ জুলাই ২০০৭ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনি চারটি দ্বি-শতক রান করেন। সর্বশেষটি করেন ১৯৮৩ সালে [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারতের]] বিপক্ষে। ধারাবাহিকভাবে টেস্টে তিনটি শতকসহ প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে একশত সেঞ্চুরি করেছেন আব্বাস। টেস্ট ক্রিকেটসহ [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] মাত্র দ্বিতীয় ব্যাটসম্যানরূপে [[জিওফ্রে বয়কট|জিওফ্রে বয়কটের]] সাথে সেঞ্চুরিতে ভাগাভাগি করেন।<ref>[http://www.cricinfo.com/ci/engine/match/63329.html Pakistan v India at Lahore, 1982]</ref>
 
১৯৮২/১৯৮৩ [[মৌসুম (ক্রীড়া)|মৌসুমে]] [[একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট|একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের]] ইতিহাসে প্রথম [[খেলোয়াড়]] হিসেবে ধারাবাহিকভাবে তিনটি [[শতক (ক্রিকেট)|শতক]] করে বিশেষ ক্রীড়া নৈপুণ্য প্রদর্শন করেছিলেন তিনি।<ref>[http://stats.espncricinfo.com/ci/content/records/282969.html Hundreds in consecutive innings] espncricinfo.com Retrieved 17 March 2012</ref>
১০৭ নং লাইন:
১৯৮৫ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গন থেকে [[অবসর]] গ্রহণ করেন। এরপর তিনি একটি টেস্টে ও তিনটি ওডিআইয়ে [[ম্যাচ রেফারী|ম্যাচ রেফারীর]] দায়িত্ব পালন করেন।
 
২৫ জুন, ২০১৫ তারিখে তাঁকে আইসিসি’র ১২শ সভাপতি হিসেবে মনোনীত করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল=http://www.firstpost.com/sports/pakistan-legend-zaheer-abbas-takes-icc-president-2311576.html| শিরোনাম=Pakistan legend Zaheer Abbas takes over as ICC President | প্রকাশক = firstpost.com | তারিখ=25 June 2015|সংগ্রহের-তারিখ=7 July 2015}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল=http://www.theguardian.com/sport/2015/jun/25/zaheer-abbas-icc-president-former-pakistan-captain-gloucestershire-cricket| শিরোনাম=Ex-Pakistan and Gloucestershire batsman Zaheer Abbas named ICC president | প্রকাশক = theguardian.com | তারিখ=25 June 2015|সংগ্রহের-তারিখ=7 July 2015}}</ref> তিনি এক বছরের জন্য এ দায়িত্ব পালন করবেন। বার্বাডোসে অনুষ্ঠিত [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল|আইসিসি’র]] বার্ষিক সম্মেলনের তৃতীয় দিনে তাঁকে এ পদে মনোনয়ন দেয়া হয়। এরপূর্বে [[পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড|পিসিবি]] কর্তৃপক্ষ তাঁকে মনোনয়নের জন্য আবেদন করে। বর্তমান চেয়ারম্যান [[এন শ্রীনিবাসন]] তাঁরতার এ মনোনয়নকে স্বাগতঃ জানান ও তাঁকে ক্রিকেট খেলার ‘সমৃদ্ধশালী দূত’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ= |প্রথমাংশ= |শিরোনাম= Zaheer Abbas confirmed as ICC president|ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/ci-icc/content/story/891171.html |কর্ম=Cricinfo.com|তারিখ=June 25, 2015 |সংগ্রহের-তারিখ=7 July 2015}}</ref> আইসিসি’র সভাপতি পদে পিসিবি’র চেয়ারম্যান হিসেবে নজম শেঠি তাঁরতার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করলে এ পদের জন্য আব্বাসকে মনোনয়ন দেয়া হয়। পিসিবি’র চেয়ারম্যান পদে থাকাকালীন শেঠি’র অধীনে প্রধান পরামর্শকের দায়িত্ব পালন করেন আব্বাস। গত বছরের সেপ্টেম্বরে পিসিবিকে সাবেক ক্রিকেটার মনোনয়নের জন্য বলা হলেও শেঠি’র নাম চলে আসে। ১ জুলাই থেকে শেঠি’র দায়িত্ব পালনের কথা থাকলেও এপ্রিল, ২০১৫ সালে [[আ হ ম মোস্তফা কামাল|মোস্তফা কামালের]] পদত্যাগের কারণে দুই মাসের জন্য অস্থায়ীভাবে এ দায়িত্ব পালন করছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ= |প্রথমাংশ= |শিরোনাম= PCB nominates Zaheer Abbas for ICC presidency|ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/pakistan/content/story/883579.html |কর্ম=Cricinfo.com|তারিখ=June 2, 2015 |সংগ্রহের-তারিখ=7 July 2015}}</ref> উল্লেখ্য, আইসিসি’র সভাপতির পদটি আনুষ্ঠানিকতাপূর্ণ ও দূত পর্যায়ের সমতুল্য।
 
== সম্মাননা ==