মেঘে ঢাকা তারা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
৪১ নং লাইন:
'''মেঘে ঢাকা তারা''' [[মেলোড্রামা]] ধাঁচের। কাহিনীর গাঁথুনি রৈখিক। পঞ্চাশ দশকে [[কলকাতা|কলকাতার]] এক বাঙালি পরিবার ঘিরে কাহিনীর আবর্তন। ১৯৪৭-এর [[ভারত ভাগ|ভারত ভাগের]] পর এই [[শরণার্থী]] পরিবার আশ্রয় নেয় কলকাতা শহরের প্রান্তে। ছবির মূল চরিত্র নীতা, পরিবারের বড় মেয়ে। পড়াশোনার পাঠ চুকানোর আগেই পরিবারের হাল ধরতে হয় তাকে। নীতার বৃদ্ধ বাবা স্কুলে পড়ায়; মা ঘরবাড়ি দেখাশোনা করে। নীতার দুই স্কুলপড়ুয়া ভাই-বোন, গীতা আর মন্টু। নীতার বড় ভাই শংকর; সংসারে মন নেই। শংকরের ধ্যান সুর নিয়ে, শাস্ত্রীয় সঙ্গীত চর্চা করে; বড় মাপের সঙ্গীত শিল্পী হতে চায় সে। আশা ছাড়ে না নীতা; স্বপ্ন দেখে ভাই শংকরকে নিয়ে, প্রেমিক সনৎকে নিয়ে। পিএচডি শেষে ফিরে আসবে সনৎ তার কাছে; বিয়ে করবে তাকে।
 
কাহিনী মোড় নিতে থাকে। নীতার বাবা আর মন্টু দুর্ঘটনায় পড়ে। শংকর চলে যায় বোম্বেতে, গায়ক হবার জন্য। সনৎ ফিরে আসে ঠিকই, কিন্তু নীতাকে বিয়ে করে না, গীতাকে বিয়ে করতে। নীতা অসুস্থ হয়ে পড়ে, যক্ষাযক্ষ্মা হয়, শরীর ভেঙে পড়ে, তবু হাল ছাড়ে না পরিবারের।
 
শংকর ফিরে আসে [[বোম্বে]] থেকে, পুরোদস্তুর ক্ল্যাসিকাল গায়ক হয়ে। নীতার চূড়ান্ত অসুস্থতা তার চোখ এড়ায় না। পাহাড়ের ওপর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় নীতাকে। জীবন-মৃত্যুর দোলাচলে এসে, শংকরকে জানায়, সে বাঁচতে চায়। আকাশে, পাহাড়ের গায়ে প্রতিধ্বনি হয় নীতার আকূতি।