উপসর্গ (ব্যাকরণ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Wiki N Islam (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Wiki N Islam (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪ নং লাইন:
উপসর্গ যুক্ত হলে কোনো শব্দের বিপরীত শব্দ তৈরি হয় অথবা অর্থের উৎকর্ষ বা সংকোচন হয়। উপসর্গ সম্পর্কিত আলোচনা ব্যাকরণের [[রূপমূলতত্ত্ব|রূপতত্ত্বের]] অন্তর্ভুক্ত।<ref name="targetbangla"/>
 
==ব্যুৎপত্তি ও সংজ্ঞা==
‘উপসর্গ’ শব্দটির রূপতত্ত্বগত বিশ্লেষণ – উপ + √সৃজ্‌ + অ। ‘উপসর্গ’ কথাটির মূল অর্থ ‘উপসৃষ্ট’। "যেসব অর্থহীন অব্যয় পদ নামবাচক বা কৃদান্ত শব্দের পূর্বে যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে এবং অর্থের পরির্বতন সাধন করে, এগুলোকে উপসর্গ বলে।"<ref name=nb/><ref name="ভাষা মঞ্জুরী"/>
 
[[সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়|ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের]] মতে,
'উপসর্গ' শব্দটির রূপতত্ত্বগত বিশ্লেষণ – উপ + √সৃজ্‌ + অ।
{{উক্তি|''“সংস্কৃতে কতগুলো অব্যয় শব্দ আছে, এগুলো ধাতুর পূর্বে বসে এবং ধাতুর মূল ক্রিয়ার গতি নির্দেশ করে এর অর্থের প্রসারণ, সঙ্কোচন বা অন্য পরিবর্তন আনয়ন করে দেয়। এরূপ অব্যয় শব্দকে উপসর্গ বলে।”''}}
 
[[মুহম্মদ এনামুল হক|ড. মুহাম্মদ এনামুল হকের]] মতে,<ref name="ভাষা মঞ্জুরী"/>
{{উক্তি|''“যেসব অব্যয় শব্দ কৃদান্ত বা নামপদের পূর্বে বসে শব্দগুলোর অর্থের সংকোচন, সম্প্রসারণ বা অন্য কোন পরিবর্তন সাধন করে, ঐ সব অব্যয় শব্দকে বাংলা ভাষায় উপসর্গ বলে।”''}}
 
[[অশোক মুখোপাধ্যায়|অশোক মুখোপাধ্যায়ের]] মতে,<ref name="ভাষা মঞ্জুরী"/>
{{উক্তি|''“বাংলা ভাষায় কিছু অব্যয় আছে যারা ধাতু বা শব্দের আগে যুক্ত হয়ে তাদের অর্থ বদল করে দেয়। এদেরই বলা হয় উপসর্গ।”''}}
 
ড. রামেশ্বর শ'-এর মতে,<ref name="ভাষা মঞ্জুরী">{{বই উদ্ধৃতি|প্রথমাংশ১=মাহমুদুল|প্রথমাংশ২=মেহরিন|শেষাংশ১=হাসান|শেষাংশ২=সুলতানা|শিরোনাম=ভাষা মঞ্জুরী - বাংলা ব্যাকরণ ও নির্মিতি|প্রকাশক=গ্রন্থপুঞ্জি প্রকাশনী|অবস্থান=৩৮/২-খ, তাজমহল মার্কেট (৩য় তলা) বাংলাবাজার, ঢাকা|প্রকাশনার-বছর=জানুয়ারি, ২০১৯|খণ্ড=সপ্তম শ্রেণি|পাতাসমূহ=১৫২}}</ref> {{উক্তি|''“শব্দ বা ধাতুর আদিতে যা যোগ হয় তাকে বলে উপসর্গ।”''}}