বলরাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Narayan 23 (আলোচনা | অবদান)
বলরাম জীবন
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Narayan 23 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 5959662 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে (প্রশ্ন করুন...)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১৯ নং লাইন:
'''বলরাম''' হলেন [[হিন্দু]] দেবতা [[কৃষ্ণ|কৃষ্ণের]] জ্যেষ্ঠভ্রাতা। তিনি '''বলদেব''', '''বলভদ্র''' ও '''হলায়ুধ''' নামেও পরিচিত। [[বৈষ্ণব]]রা বলরামকে [[বিষ্ণু]]র [[অবতার]] জ্ঞানে পূজা করেন। [[ভাগবত পুরাণ|ভাগবত পুরাণের]] তালিকাতেও তার নাম আছে। বৈষ্ণব ও অন্যান্য হিন্দুরা সবাই তাকে বিষ্ণুর শয্যারূপী [[শেষনাগ|শেষনাগের]] একটি রূপ বলে মনে করেন।
দ্বাপর যুগের শেষে বলরামের জন্ম হয় রোহিণীর গর্ভে। রোহিণী হলেন শ্রীকৃষ্ণের পিতা বসুদেবের আর এক পত্নী ও নন্দের ভগিনী। শ্রীহরি বিষ্ণুর আদিশেষ নাগের অবতার হলেন বলরাম।
অত্যাচারী কংসের কারাগারে বন্দী বসুদেব ও দেবকীর সপ্তম গর্ভে বলরাম আসেন, কিন্তু কংসের হাত থেকে সেই শিশুকে বাঁচানোর জন্য শ্রীহরির আদেশে দেবী যোগমায়া দেবকীর সপ্তম গর্ভের ভ্রূণ সেখান থেকে নন্দগৃহে রোহিণীর গর্ভে স্থাপিত করেন । ফলে দেবকীর সপ্তম গর্ভ মৃত সন্তান জন্ম দেয় এবং রোহিণীর গর্ভে বলরামের জন্ম হয় ।পৌরাণিক মতে অগ্রজন্মে বসুদেব কাশ্যপ মুনি ছিলেন আর তার পত্নী রোহিনী সেই জন্মে নাগমাতা কদ্রু ছিলেন । সেই সময় কাশ্যপ মুনির ঔরষে কদ্রু নাগকুলের জননী হয়েছিলেন । তাই শেষনাগ বলরাম রূপে দ্বাপরে রোহিনীর গর্ভ হতে জন্ম লাভ করেন । যদুকুলের গুরু গর্গাচার্য গোপনে গকুলে এসে বলরামের নামকরণ করেন।
বল মানে শক্তি । শক্তি ও আধ্যাত্মিকতার মিলন হয়েছে বলে তার নাম বলরাম রাখা হয় । তিনি ভ্রাতা শ্রীকৃষ্ণের সহিত অনেক অসুর বধ করেন ও ভাইয়ের সাথে এক মধুর সম্পর্কের আদর্শ স্থাপন করেন।
 
বিভিন্ন নামসমূহ :
 
বলভদ্র
 
সংকর্ষণ
 
হলায়ুধ
 
হলধর
 
রেবতী পতি
 
 
সত্যযুগে মহারাজা রেবত যজ্ঞ করে এক কন্যা লাভ করেন । তার নাম রেবতী ।
 
== বিবরণ ==