রোশন মহানামা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৮৪ নং লাইন:
১৯৮৫/৮৬ মৌসুমে কলম্বোয় অনুষ্ঠিত টেস্টে [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তানের]] বিপক্ষে ৩৬তম শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটার হিসেবে টেস্ট ক্যাপ পড়েন তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/australia/content/player/caps.html?country=8;class=1 |শিরোনাম=Players / Sri Lanka / Test caps |প্রকাশক=[[ESPNCricinfo]]|সংগ্রহের-তারিখ=3 April 2012}}</ref> মহানামা তার সমগ্র টেস্ট খেলোয়াড়ী জীবনে ৩০-এরও কম [[ব্যাটিং গড়|ব্যাটিং গড়ের]] অধিকারী ছিলেন। তা স্বত্ত্বেও তিনি চারটি [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরি]] করেছেন। কলম্বোয় অনুষ্ঠিত [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারত ক্রিকেট দলের]] বিপক্ষে তিনি সর্বোচ্চ ২২৫ রান সংগ্রহ করেছিলেন। এ রান সংগ্রহের সময় তিনি দ্বিতীয় উইকেট [[partnership (cricket)|জুটিতে]] শ্রীলঙ্কার অন্যতম ব্যাটিং প্রতিভা [[সনাথ জয়াসুরিয়া|সনাথ জয়াসুরিয়া’র]] সাথে তৎকালীন [[বিশ্বরেকর্ড]] গড়েন।<ref>{{citation |url=http://www.sundayobserver.lk/2008/04/06/spo10.asp |title=World record-holder Mahanama Observer Schoolboy Cricketer in 1983 and 1984 |publisher=[[The Observer]] |date=6 April 2008 |accessdate=3 April 2012 |আর্কাইভের-তারিখ=১ মার্চ ২০১২ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20120301011807/http://www.sundayobserver.lk/2008/04/06/spo10.asp |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref> কিন্তু এ রেকর্ডটি পরবর্তীতে জুলাই, ২০০৬ সালে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে যে-কোন উইকেটে সবচেয়ে দীর্ঘতম জুটি হিসেবে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের]] বিপক্ষে [[কুমার সাঙ্গাকারা|সাঙ্গাকারা]]-[[মাহেলা জয়াবর্ধনে|জয়াবর্ধনে]] ৬২৪ রান করে ভঙ্গ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://stats.cricinfo.com/ci/content/records/283573.html|শিরোনাম=Test matches – Partnership records – Highest partnerships for any wicket|প্রকাশক=[[ESPNCricinfo]]|সংগ্রহের-তারিখ=3 April 2012}}</ref>
 
== খেলার ধরণধরন ==
১৯৮০-এর দশকের শেষ থেকে শুরু করে ও ১৯৯০-এর দশকের প্রথমার্ধ পর্যন্ত তিনি নিজেকে একজন আদর্শ উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে গড়ে তুলেছিলেন। [[১৯৯২ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|১৯৯২]] সালের [[ক্রিকেট বিশ্বকাপ|ক্রিকেট বিশ্বকাপে]] [[অতুলা সামারাসেকারা]] ও [[চণ্ডিকা হাথুরুসিংহা|হাথুরুসিংহা’র]] সাথে ব্যাটিং উদ্বোধন করতে নেমেছিলেন। ৯০-এর দশকের প্রথমার্ধে [[অরবিন্দ ডি সিলভা|অরবিন্দ ডি সিলভা’র]] অধিনায়কত্বকালেও তিনি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ছিলেন। ১৯৯৫/৯৬ মৌসুমে রোশন মহানামা’র আউটের সাথে সাথেই অরবিন্দ ডি সিলভাও খুব সহজেই আউট হয়ে যেতেন।