অরুণ কুমার বসাক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
প্রলয়স্রোত (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
প্রলয়স্রোত (আলোচনা | অবদান) |
||
২৭ নং লাইন:
==জমি দখল করে হয়রানী==
অরুণ কুমার বসাকের বসতবাড়ির জমির পাশের একটি ওয়াকফ এস্টেটের মোতোয়ালি (ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের তত্ত্বাবধায়ক) ইয়াহিয়া ফেরদৌস ১৮ বছর ধরে শিক্ষকের জমি দখল করে রেখেছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা (আরডিএর) অবহেলায় এটি ঘটছে বলে তিনি জানান। ন্যায় বিচারের দাবিতে অধ্যাপক অরুণের আবেদনগুলোতে আরডিএ তেমন কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ইয়াহিয়া ফেরদৌস ১৮ বছর ধরে এই শিক্ষাবিদকে হয়রানি করতে থাকেন। গবেষণায় ব্যস্ত থাকায় জমির দেখাশোনা তিনি সেভাবে করতে পারেন নি বিধায় ইমাম ফেরদৌস এ সুযোগ নেন। দ্য ডেইলি স্টারকে অধ্যাপক অরুণ বসাক বলেন, নিজের বাড়িতেই তিনি অনিরাপদ বোধ করছেন।<ref name="ডেইলি স্টার১২৩">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=আলী |প্রথমাংশ1=আনোয়ার |শিরোনাম=জমি দখলের শিকার ইমেরিটাস অধ্যাপক অরুণ বসাক |ইউআরএল=https://bangla.thedailystar.net/%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6/%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A6%BF-%E0%A6%A6%E0%A6%96%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%95-%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A3-%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%95-364746 |ওয়েবসাইট=The Daily Star Bangla |সংগ্রহের-তারিখ=২৯ জুন ২০২২ |ভাষা=en |তারিখ=২৭ জুন ২০২২}}</ref>
অধ্যাপক অরুণের বসতবাড়ির জমিটি ছিল তার স্ত্রী দেবিকা বসাকের। ২০২০ সালের নভেম্বরে দেবিকা বসাকের মৃত্যুর পর নিঃসন্তান অধ্যাপক অরুণ জমিটির মালিকানা পান।
২০০৩ সালে নিজের জমিতে একটি দ্বিতল ভবন নির্মাণের সময় দেবিকার জমির সীমানা প্রাচীর ভেঙে ২ ফুট ভেতরে গিয়ে ভবনের অংশ নির্মাণ করেন ফেরদৌস।<ref name="ডেইলি স্টার১২৩" />
এরপর নির্মাণ বিধি ভঙ্গের অভিযোগে আরডিএর কাছে অভিযোগ করেন দেবিকা। ফেরদৌসের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিতে আরডিএ সময় নেয় ৭ মাস। ততদিনে জমির একটি অংশ দখল করে ফেরদৌস ভবন নির্মাণ শেষ করে ফেলেছেন। অবৈধ স্থাপনা অপসারণের জন্য ফেরদৌসকে চূড়ান্ত নোটিশ দিতে আরডিএ ৫ বছর সময় নেয় এবং ২০০৮ সালের মে মাসে সেই নোটিশ দেয়।
৪০ ⟶ ৩৯ নং লাইন:
অধ্যাপক অরুণ বলেন, 'সমাধান খুঁজতে দুয়ারে দুয়ারে গিয়েছি, কিন্তু লাভ হয়নি। কেউই আমাকে সাহায্য করেননি।'
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকালে ফেরদৌস এই প্রতিবেদককে গ্রিলের প্রবেশপথের তালা খুলে বিতর্কিত ওই জমিতে নিয়ে যান। অধ্যাপক অরুণকে 'খুশি' করার জন্য তিনি সেখানে লাগানো গাছগুলো কেটে ফেলবেন বলে জানিয়েছেন। মামলার বিষয়ে তিনি বলেন, 'আদালত আমাকে বলেছেন অধ্যাপক অরুণকে সন্তুষ্ট রাখতে।' তবে তিনি জানান, আরডিএ কর্মকর্তাদের পরামর্শ মতোই তিনি মামলাটি করেছিলেন। এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে আরডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল তারিক দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'আমি এখন ব্যস্ত আছি।' এ বিষয়ে কথা বলতে আগামী মাসে কল করতে বলেন তিনি।<ref name="ডেইলি স্টার১২৩" />
==শিক্ষা জীবন==
|