উইকিপিডিয়া:আপনার প্রথম নিবন্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১০৯ নং লাইন:
 
২০০৩ সালে এ পথে ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেওয়ার পর পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে এ রেলপথটি।<ref name="samakal.com"/> এরপর থেকে কোটি কোটি টাকার রেল সম্পদ লুটপাট হতে থাকে।<ref name="samakal.com"/> এরই মধ্যে পথটির মূল্যবান যন্ত্রপাতি ও স্টেশন ঘরের আসবাবপত্র লুটপাট হয়ে গেছে।<ref name="samakal.com"/> এখন চলছে রেলপথের জমি দখল।<ref name="samakal.com"/> একশ্রেণির মানুষ এসব জমি দখল করে ইমারত নির্মাণ করছে।<ref name="samakal.com"/> চাষ করছে নানা ফসল।<ref name="samakal.com"/> পরিত্যক্ত রেলপথটির সাথে জড়িয়ে আছে শায়েস্তাগঞ্জ জংশনের নাম।<ref name="dailyjalalabad.com"/> জশংনের ঐতিহ্য রক্ষায় দ্রুত এ রেলপথে পুনরায় ট্রেন চালুর দাবি স্থানীয়দের।<ref name="dailyjalalabad.com"/>
 
==রেল ব্যবস্থা==
 
'''শায়েস্তাগঞ্জ জংশন রেলওয়ে স্টেশন''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি [[জংশন স্টেশন|জংশন রেলওয়ে স্টেশন]] যা [[হবিগঞ্জ জেলা|হবিগঞ্জ জেলার]] [[শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা|শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলায়]] অবস্থিত। ব্রিটিশ আমলে [[আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে]] সেকশনের সিলেট বিভাগে পাঁচটি জংশন ছিল, তার মধ্যে অন্যতম এটি।<ref name=":10">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.risingbd.com/sports-news/177963|শিরোনাম=শায়েস্তাগঞ্জ জংশনে টিকিট যেন সোনার হরিণ|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=2016-07-21|ওয়েবসাইট=[[রাইজিংবিডি.কম]]|সংগ্রহের-তারিখ=2020-11-22}}</ref> ১৯০৩ সালে এটি চালু হয়।<ref name=":11">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.alokitobangladesh.com/country-news/4517/%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%AD%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C-%E0%A6%9C%E0%A6%82%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%AB%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE|শিরোনাম=বৃষ্টি হলেই ভেসে যায় শায়েস্তাগঞ্জ জংশনের প্লাটফর্ম|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=2020-07-22|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশ]]|সংগ্রহের-তারিখ=2020-11-22}}</ref> পরবর্তীতে ১৯২৮ সালে [[হবিগঞ্জ বাজার রেলওয়ে স্টেশন|হবিগঞ্জ বাজার]]–শায়েস্তাগঞ্জ–[[বাল্লা রেলওয়ে স্টেশন|বাল্লা]] রেলপথ চালু হলে স্টেশনটি জংশন স্টেশনে রুপান্তরিত হয়।<ref name=":1" />
শায়েস্তাগঞ্জ জংশন রেলওয়ে স্টেশনটি আখাউড়া-কুলাউড়া-ছাতক রেলপথের অন্তর্ভুক্ত। এই স্টেশন থেকে চারটি দিকে রেলপথ গেছে, যথা: পূর্ব-উত্তরে শায়েস্তাগঞ্জ–কুলাউড়া রেলপথ, পশ্চিম-দক্ষিণে শায়েস্তাগঞ্জ–আখাউড়া রেলপথ, এবং পশ্চিম-উত্তরে শায়েস্তাগঞ্জ–[[হবিগঞ্জ বাজার রেলওয়ে স্টেশন|হবিগঞ্জ বাজার]]<ref name="dailyjalalabad.com">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://dailyjalalabad.com/2020/01/56266/ |শিরোনাম=কোটি কোটি টাকার মালামাল লুটপাট : ১৬ বছর ধরে বন্ধ হবিগঞ্জ-শায়েস্তাগঞ্জ বাল্লা রেলপথ | তারিখ = ৩১ জানুয়ারি ২০২০ | ওয়েবসাইট=dailyjalalabad.com|সংগ্রহের-তারিখ=2020-12-08}}</ref> রেলপথ, পূর্ব-দক্ষিণে শায়েস্তাগঞ্জ–[[বাল্লা রেলওয়ে স্টেশন|বাল্লা]] রেলপথ।
 
==বিদ্যমান নিবন্ধ সম্পাদনা করার চেষ্টা করুন==