সালভাদোর, বাইয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
NusJaS (আলোচনা | অবদান)
লিঙ্কের পরামর্শ: ৩টি লিঙ্ক যুক্ত করা হয়েছে।
 
২ নং লাইন:
[[চিত্র:Salvador in Brazil.png|thumb|right|250px|ব্রাজিলের মানচিত্রে সালভাদোর শহরের অবস্থান]]'''সালভাদোর''' ({{lang-pt|Salvador; পূর্ণ নাম São Salvador da Baía de Todos os Santos}}) উত্তর-পূর্ব [[ব্রাজিল|ব্রাজিলের]] একটি শহর ও বন্দর এবং বাইয়া রাজ্যের রাজধানী। শহরটি আফ্রো-ব্রাজিলীয় সংস্কৃতির কেন্দ্র। ১৭শ ও ১৮শ শতকে শহরটি ব্রাজিলের আফ্রিকান দাস ব্যবসার অন্যতম প্রধান কেন্দ্র ছিল। সালভাদর ও এর আশেপাশের এলাকায় ব্রাজিলের আফ্রিকান বংশোদ্ভূত জনগণের সবচেয়ে ঘন বসতি রয়েছে।
 
সালভাদোর শহর তোদুশ ওস সান্তুশ উপসাগরের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে অবস্থিত। উপসাগরটি ব্রাজিলের বৃহত্তম। এটি প্রায় ১১০০ বর্গকিমি আয়তনবিশিষ্ট ও এতে প্রায় ৩৮টি দ্বীপ আছে। সালভাদরের জলবায়ু নিরক্ষীয়; দিনের বেলা তাপমাত্রা ২৫ থেকে ৩২° [[সেলসিয়াস]] পর্যন্ত হয়। বেশির ভাগ বৃষ্টিপাত মে ও সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি হয়।
 
== ভূমিদৃশ্য ==
২৪ নং লাইন:
 
== অর্থনীতি ==
সালভাদোর ঔপনিবেশিক আমল থেকেই এই অঞ্চলের প্রধান অর্থনৈতিক শহর। পর্তুগিজ আমলে এটি ব্রাজিলের প্রধান বন্দর ছিল এবং চিনি, [[তামাক]], ইত্যাদি রপ্তানি করত। আফ্রিকা থেকে হাজার হাজার ক্রীতদাস এখানে এসে পৌঁছাত। স্থানীয় শিল্পের মধ্যে আছে মাছ ধরা, তেল ও গ্যাস নিষ্কাশন, সিগার তৈরি, তেল পরিশোধন ও পর্যটন। আরাতু উপসাগরের কাছে প্রতিষ্ঠিত সেন্ত্রু ইন্দুস্ত্রিয়াল দে আরাতু নামে শিল্প পার্কে ১০০-রও বেশি শিল্প ফার্মের অবস্থান।
 
নৈসর্গিক সৌন্দর্য, বেলাভূমি, আফ্রিকান ঐতিহ্য ও ঔপনিবেশিক স্থাপত্যের কারণে গত কয়েক দশকে এখানে প্রচুর পর্যটকের সমাগম হয়েছে। ১৯৯০-এর দশকে বাইয়ার রাজ্য সরকার শহরটির আকর্ষণ বাড়াতে বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নেন। ফেব্রুয়ারির শেষে কার্নিভালও একটি বড় পর্যটক-আকর্ষণকারী ঘটনা।
 
শহরের কেন্দ্র থেকে ৩০ কিমি দূরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর আয়েরোপোর্তু দইস দে জুলিউ অবস্থিত। শহরটির ব্রাজিলের অন্যান্য প্রধান প্রধান শহরের বাস-সংযোগ আছে। [[রেল পরিবহন]] স্থানীয় এলাকাতেই সীমাবদ্ধ।
 
== ইতিহাস ==