বাংলাদেশের জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
১২ নং লাইন:
 
== জেলার প্রশাসন ==
=== আইন বিভাগ ===
'''সংসদ সদস্যগণ''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] জেলাতে আইন বিভাগ এবং নির্বাহী বিভাগ বা শাসন বিভাগের প্রধান। বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ব্যবস্থা সংসদীয় পদ্ধতির। এই পদ্ধতিতে [[বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী|প্রধানমন্ত্রীর]] হাতে সরকারের প্রধান ক্ষমতা ন্যস্ত থাকে। বহুদলীয় গণতন্ত্র পদ্ধতিতে এখানে জনগণের সরাসরি ভোটে সংসদ সদস্যরা নির্বাচিত হন। নির্বাহী ক্ষমতা সরকারের হাতে ন্যস্ত। সংসদ সদস্যগণ জেলার মধ্যে আইন বিভাগের প্রধান হিসেবে ক্ষমতা প্রয়োগ করেন। যেহেতু এমপিরাই মন্ত্রীপরিষদের সদস্য সেহেতু তারাই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বা তার প্রতিনিধি হিসেবে জেলা পর্যায়ে নির্বাহী বিভাগ বা শাসন বিভাগ পরিচালনা করেন।
 
=== বিচার বিভাগ ===
'''[[জেলা ও দায়রা জজ]]''' হচ্ছেন [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] জেলার প্রধান জজ। তিনি একাধারে [[জজ আদালত|জজ কোর্টের]] অধিকর্তা, জেলার বিচারকদের প্রধান, জেলার দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালতের কর্ণধার, জেলার বিচার বিভাগের প্রধান এবং [[জাস্টিস অব পিস]] বা শান্তি রক্ষাকারী বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। [[জেলা ও দায়রা জজ]] জেলার [[চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট]] সহ [[প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট|প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটদের]] এবং [[জেলা প্রশাসক]] ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের আপীল কর্তৃপক্ষ। [[জেলা ও দায়রা জজ]] জেলাতে একমাত্র গ্রেড-১ অফিসার। [[বাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রম]] অনুযায়ী জেলা ও দায়রা জজের পদমর্যাদা ১৬ নং ক্রমিকে অবস্থিত। জেলা ও দায়রা জজ পদে ৫ বছরের বেশি সময় ধরে কাজ করা বিচারক সিনিয়র সচিব পদমর্যাদার।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%9C%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE-%E0%A6%B8%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8|শিরোনাম=জেলা জজের পদমর্যাদা সচিব ও চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের পদমর্যাদা সচিব মর্যাদাসম্পন্ন কর্মকর্তাদের সমান}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://samakal.com/bangladesh/article/1611248473/%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F-%E0%A6%85%E0%A6%AC-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8-%E0%A6%86%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6|শিরোনাম=পদমর্যাদার ক্রম রিটের সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ}}</ref> তিনি [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] জেলার প্রধান কোর অফিসার। উপর্যুক্ত আলোচনার আলোকে এটা নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে যে, জেলা জজ জেলার প্রধান ও সর্বোচ্চ কর্মকর্তা।
 
'''[[জেনারেল অফিসার কমান্ডিং]]''' (জিওসি) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] বিভিন্ন জেলার ডিভিশন ভিত্তিক [[সেনানিবাস|সেনানিবাসের]] প্রধান। [[বাংলাদেশ সেনাবাহিনী|বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর]] মেজর জেনারেল পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা জিওসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশে ঢাকা,‌ টাঙ্গাইল, কুমিল্লা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, যশোর, বগুড়া, রংপুর, সিলেট ইত্যাদি জেলাতে ডিভিশন ভিত্তিক সেনানিবাস রয়েছে। এখানে উল্লেখ্য, যে সেনানিবাসে একটি ডিভিশন আছে সেই সেনানিবাসের প্রধান থাকেন একজন মেজর জেনারেল পদমর্যাদার অফিসার। আর যেই সেনানিবাসে একটি ব্রিগেড বা লগ এরিয়া রয়েছে সেই সেনানিবাসের প্রধান থাকেন একজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল অথবা কর্ণেল পদের অফিসার। অন্যদিকে, যেই সেনানিবাসে মাত্র একটি ইউনিট থাকে সেই সেনানিবাসের প্রধান থাকেন একজন লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদের অফিসার। [[বাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রম]] অনুযায়ী জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) এর পদমর্যাদা ১৬ নং ক্রমিকে অবস্থিত।
 
'''[[চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট]]''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] জেলার প্রধান ম্যাজিস্ট্রেট। তিনি একাধারে জেলার ম্যাজিস্ট্রেটদের অধিকর্তা, ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রধান বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা, জেলা ম্যাজিস্ট্রেসির কর্ণধার এবং [[জাস্টিস অব পিস]] বা শান্তি রক্ষাকারী বিচারপতি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bdlaws.minlaw.gov.bd/act-75.html|শিরোনাম=ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮}}</ref> তিনিই জেলার প্রধান ম্যাজিস্ট্রেট।‌ জেলার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা, সর্বত্র শান্তি রক্ষা করা এবং জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তার দায়িত্ব। ফৌজদারি কার্যবিধির বিধান মোতাবেক প্রাপ্ত ক্ষমতাবলে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জেলার [[বাংলাদেশ পুলিশ|পুলিশ]], প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও বিভাগগুলো ক্ষমতার অপব্যবহার করছে কিনা বা তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করছে কিনা তা দেখভাল করেন। মোটকথা, জেলার সমস্ত বিভাগের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার গুরুদায়িত্ব বহন করেন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট। [[জেলা ও দায়রা জজ]] এবং [[চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট]] জেলাতে [[বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি|রাষ্ট্রপতি]] ও [[বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি|প্রধান বিচারপতির]] সাথে যোগাযোগের ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। [[চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট]] [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] জেলার দ্বিতীয় প্রধান কোর অফিসার বা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কর্মকর্তা এবং জেলার সর্বোচ্চ কর্মকর্তা বা প্রধান কোর অফিসার [[জেলা ও দায়রা জজ|জেলা ও দায়রা জজের]] পরেই তার অবস্থান। [[বাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রম]] অনুযায়ী চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের পদমর্যাদা ১৭ নং ক্রমিকে অবস্থিত।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bd-pratidin.com/first-page/2016/11/11/183848|শিরোনাম=জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ১৬ ওর চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের পদক্রম ১৭ তে উন্নীত}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://en.prothomalo.com/bangladesh/SC-releases-full-verdict-on-Warrant-of-Precedence|শিরোনাম=Supreme Court releases full verdict on Warrant of Precedence}}</ref> ফৌজদারি কার্যবিধির ২৫ ধারার বিধান মোতাবেক [[জেলা ও দায়রা জজ]] এবং [[চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট]] পদাধিকার বলে নিজ অধিক্ষেত্রের মধ্যে [[জাস্টিস অব পিস]] বা শান্তি রক্ষাকারী বিচারপতি হিসেবে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় ও আইনের শাসন সমুন্নত রাখার নিমিত্তে ত্বরিত সিদ্ধান্ত ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য দায়িত্ব ও ক্ষমতাপ্রাপ্ত।
 
=== নির্বাহী বিভাগ ===
'''[[জেনারেল অফিসার কমান্ডিং]]''' (জিওসি) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] বিভিন্ন জেলার ডিভিশন ভিত্তিক [[সেনানিবাস|সেনানিবাসের]] প্রধান। [[বাংলাদেশ সেনাবাহিনী|বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর]] মেজর জেনারেল পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা জিওসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশে ঢাকা,‌ টাঙ্গাইল, কুমিল্লা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, যশোর, বগুড়া, রংপুর, সিলেট ইত্যাদি জেলাতে ডিভিশন ভিত্তিক সেনানিবাস রয়েছে। এখানে উল্লেখ্য, যে সেনানিবাসে একটি ডিভিশন আছে সেই সেনানিবাসের প্রধান থাকেন একজন মেজর জেনারেল পদমর্যাদার অফিসার। আর যেই সেনানিবাসে একটি ব্রিগেড বা লগ এরিয়া রয়েছে সেই সেনানিবাসের প্রধান থাকেন একজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল অথবা কর্ণেল পদের অফিসার। অন্যদিকে, যেই সেনানিবাসে মাত্র একটি ইউনিট থাকে সেই সেনানিবাসের প্রধান থাকেন একজন লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদের অফিসার। [[বাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রম]] অনুযায়ী জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) এর পদমর্যাদা ১৬ নং ক্রমিকে অবস্থিত।
 
'''[[জেলা প্রশাসক]]''' জেলার মুখ্য আমলা ও ভূমিরাজস্ব কর্মকর্তা। তিনি একই সাথে জেলা কালেক্টর, ডেপুটি কমিশনার ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট‌ । ফলে তিনি ভূমি ব্যবস্থা পরিচালনা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমন্বয় সাধন এবং সাধারণ ও স্থানীয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে রিটার্নিং অফিসার হিসেবে কাজ করেন। জেলা প্রশাসক মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন প্রতিনিধি। তিনি তার কাজের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের নিকট জবাবদিহি করেন। তিনি জেলার মুখ্য প্রটোকল অফিসার হিসেবে জেলাতে সফরকারী গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের প্রটোকল দেবার দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৭ সালের ১ নভেম্বর বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ হলে ফৌজদারী কার্যবিধি, ১৮৯৮ সংশোধন করে জেলা প্রশাসকের সকল প্রকার বিচারিক ক্ষমতা [[চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট|চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে]] অর্পণ করা হয়। [[বাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রম|অর্ডার অব প্রিসিডেন্স]] অনুযায়ী [[জেলা প্রশাসক|জেলা প্রশাসকের]] পদক্রম ২৪।
২৭ ⟶ ৩০ নং লাইন:
 
=== পদমর্যাদা ===
[[বাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রম]] অনুযায়ী রাষ্ট্রের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগের সদস্যদের মধ্যে সংসদ সদস্যদের পদক্রম ১২, সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ১৫, [[মেজর জেনারেল]]/[[জেলা ও দায়রা জজ|জেলা ও দায়রা জজের]] পদক্রম ১৬, [[চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট]]/অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ১৭, [[বিভাগীয় কমিশনার]]/[[বাংলাদেশ সেনাবাহিনী|সেনাবাহিনীর]] [[ব্রিগেডিয়ার জেনারেল]]/[[অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট]]/যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ২১, [[ডেপুটিউপ-মহাপুলিশ ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশপরিদর্শক]] (ডিআইজি)/[[বাংলাদেশ সেনাবাহিনী|সেনাবাহিনীর]] [[কর্নেল|কর্নেলের]] পদক্রম ২২, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনারের পদক্রম ২৩, [[জেলা প্রশাসক]] (ডিসি)/[[বাংলাদেশ সেনাবাহিনী|সেনাবাহিনীর]] [[লেফটেন্যান্ট কর্নেল]]/[[বাংলাদেশ পুলিশ|পুলিশের]] এডিশনাল ডেপুটিঅতিরিক্ত ইন্সপেক্টরউপ-মহাপুলিশ জেনারেলেরপরিদর্শকের পদক্রম ২৪ এবং [[সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট]]/[[সিনিয়র সহকারী জজ]]/[[পুলিশ সুপার]] (এসপি)/[[বাংলাদেশ সেনাবাহিনী|সেনাবাহিনীর]] [[মেজর]]/[[উপজেলা নির্বাহী অফিসার|উপজেলা নির্বাহী অফিসার]] (ইউএনও) এর পদক্রম ২৫ নম্বরে অবস্থিত।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1240814.bdnews|শিরোনাম=সাংবিধানিক পদ সর্বাগ্রে থাকবে}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglanews24.com/law-court/news/bd/532251.details|শিরোনাম=দশ পদের পদমর্যাদা পরিবর্তন}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2016/11/11/427525|শিরোনাম=ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স মামলায় সর্বোচ্চ আদালতের রায় প্রকাশ}}</ref>
 
== বাংলাদেশের জেলার তালিকা ==