এম হামিদুল্লাহ খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
MdaNoman (আলোচনা | অবদান)
43.231.20.48 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 5905789 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে – (by script)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৩৩ নং লাইন:
রহমানের কমান্ডাধীন ১১ নং সেক্টরের উপ সেক্টর অধিনায়ক হিসেবে। হেডকোয়ার্টারে রিপোর্ট করার পর মেজর জিয়া তাকে বৃহত্তর রংপুর ও [[ময়মনসিংহ জেলা|ময়মনসিংহ জেলার]] বিপরীতে মেঘালয়ের নদীবন্দরে স্থাপিত মানকাচর প্রথম সাব সেক্টরের অধিনায়ক নিযুক্ত করেন। হামিদুল্লাহ খান ঐ ঘাঁটি থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ডি-ডের প্রেক্ষাপটে চিলমারী উভচর অভিযান সহ রংপুরের উলিপুর,কোদালকাটি, ছালিয়াপাড়া, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা সহ বহু এলাকায় অবস্থিত পাকিস্তান বাহিনীর ঘাটিতেঁ অভিযান পরিচালনা করেন। রৌমারি ও রাজিবপুর থানাধীন ৫৫০ বর্গমাইল মুক্ত এরাকার সুরক্ষা নিশ্চিত করার দায়িত্বও তাকে প্রদান করা হয়।<ref name="munshigonj.info"/>
 
অতঃপর ১১ নং সেক্টর এবং জেডফোর্সের অধিনায়ক মেজর জিয়ার রহমান তাকে ১১ নম্বর সেক্টরে 'উপ সেক্টর কমান্ডার' নিযুক্ত করেন। ১০ই অক্টোবরে মেজর জিয়াউর রহমান নিযুক্ত মহেন্দ্ৰগন্জে ২ উপ সেক্টর কমঃ মেজর আবু তাহের কে সেক্টরের দায়িত্ব দিয়ে যান। তাহের আহত হলে এম হামিদুল্লাহ ১৯৭১-এর ৩ নভেম্বর থেকে সেক্টরের কমান্ডারের দায়িত্ব পান।লাভ করেন। তিনি পাক সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধে অসীম সাহসিকতার পরিচয় দেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রবাসী সরকারে বাংলাদেশ ফোর্সেস সর্বাধিনায়ক এম এ জি ওসমানী [[এম এ জি ওসমানী]] তাকে সাহসিকতার স্বীকৃতিস্বরূপ ব্যাটেল ফিল্ড প্রমোশন দিয়ে স্কোয়াড্রন লীডার পদে উন্নীত করে। [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] মহান [[স্বাধীনতা যুদ্ধে]] ১১ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন তিনি।<ref>[http://www.bdnews24.com/bangla/details.php?cid=2&id=181299&hb=3 উইং কমান্ডার হামিদুল্লাহ খান মারা গেছেন - বিডিনিউজ২৪.কম, সংগ্রহকালঃ ৩0 ডিসেম্বর, ২০১১ইং]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ডিসেম্বর ২০১৮ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref> মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অংশগ্রহণ ও সবিশেষ অবদান রাখায় তিনি [[বীরপ্রতীক]] খেতাবে ভূষিত হন।
 
== রাজনৈতিক জীবন ==