বাংলাদেশের সংসদ সদস্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Md Mamun Hossain 1965 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Md Mamun Hossain 1965 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫১ নং লাইন:
[[বাংলাদেশের সংবিধান|বাংলাদেশের সংবিধানের]] ৬৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জাতীয় সংসদের সদস্যতা লাভের জন্য বাংলাদেশের নাগরিক হওয়াসহ বয়সসীমা অবশ্যই ২৫ বছরের ঊর্ধ্বে হতে হবে। তবে ব্যক্তি যদি দ্বৈত নাগরিকত্ব লাভ করেন, তাহলেও তিনি 'এমপি' বা [[সংসদ সদস্য]] হবার যোগ্যতা অর্জন করতে পারবেন না।<ref name=cons>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Bangladesh Constitution|ইউআরএল=http://www1.umn.edu/humanrts/research/bangladesh-constitution.pdf|প্রকাশক=Parliament of Bangladesh|সংগ্রহের-তারিখ=12 April 2011}}</ref> বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে ৩০০ জন্য সংসদ সদস্য রয়েছেন যারা জনগণের সরাসরি ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে নির্বাচত। নারী কোটায় মনোনীত নারী সংসদ সদস্যের সংখ্যা পঞ্চাশ।দলীয় মানদণ্ডে মহিলা সংসদ সদস্যের কোটা নির্ধারিত হয়। একজন ব্যক্তি একাধিক সদস্য পদ লাভ করতে পারবেন না। যদি তিনি একাধিক স্থান থেকে নির্বাচিত হন, তাহলে একটি আসনের সদস্য হিসেবে তিনি থাকবেন। বাকী আসনগুলোয় পরবর্তীতে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
 
 
=== সংরক্ষিত আসন ===
মহিলাদের জন্য বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৫০ টি আসন সংরক্ষিত আছে। আগে এই সংখ্যা ছিল ৩০। এ কোটায় নির্বাচিত নারী সংসদ সদস্যরা প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিতদের সমান মর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে থাকেন। দলীয় মানদণ্ডে মহিলা সংসদ সদস্যের কোটা নির্ধারিত হয়ে থাকে।
মহিলাদের জন্য বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৫০
টি আসন সংরক্ষিত আছে। আগে এই সংখ্যা ছিল ৩০। এ কোটায় নির্বাচিত নারী সংসদ সদস্যরা প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিতদের সমান মর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে থাকেন। দলীয় মানদণ্ডে মহিলা সংসদ সদস্যের কোটা নির্ধারিত হয়ে থাকে।
 
== সংসদে আসন বণ্টন ব্যবস্থা ==