ইয়ামাগুচি প্রশাসনিক অঞ্চল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8.7 |
||
৩৩ নং লাইন:
মেইজি পুনর্গঠনের আগে অবধি ইয়ামাগুচি প্রশাসনিক অঞ্চল, সুও ও নাগাতো প্রদেশে বিভক্ত ছিল।<ref>Nussbaum, "Provinces and prefectures" in {{Google books|p2QnPijAEmEC|p. 780|page=780}}.</ref> [[হেইআন যুগ|হেইয়ান]] ও [[কামাকুরা যুগ|কামাকুরা যুগে]] (৭৯৪-১৩৩৩ খ্রিঃ) সামুরাই শ্রেণীর উত্থানের সময় সুও প্রদেশের ঔচি পরিবার এবং নাগাতো প্রদেশের কোতো পরিবার যোদ্ধা গোষ্ঠী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। [[মুরোমাচি যুগ|মুরোমাচি যুগে]] ঔচি হিরোয়ো সম্পূর্ণ ইয়ামাগুচি অঞ্চলে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন। [[কোরিয়া]] ও [[গণচীন|চীনের]] [[মিং রাজবংশ|মিং রাজবংশের]] সাথে বাণিজ্যের মাধ্যমে ঔচি পরিবার প্রভূত ধনলাভ করে। ফলে ইয়ামাগুচিকে “পশ্চিমের কিয়োতো” বলে ডাকা হতে শুরু করে। সুয়ে হারুতাকা, ঔচি পরিবারের ৩১ তম শাসককে পরাস্ত করেন এবং মোরি মোতোনারি, সুয়ে পরিবারকে পরাস্ত করেন। [[সেন্গোকু যুগ|সেন্গোকু যুগে]] ইয়ামাগুচি অঞ্চল মোরি পরিবারের শাসনাধীন ছিল। ১৬০০ খ্রিঃ সেকিগাহারার যুদ্ধে পরাজয়ের ফলে মোরি তেরুমোতো কেবলমাত্র সুও ও নাগাতো ছাড়া সমস্ত অঞ্চলের অধিকার হারান। এর পর হাগিতে নিজের দুর্গ নির্মাণ করে মোরি পরিবার নুন, ভাত ও কাগজ এই তিন সাদা জিনিসের উৎপাদন বৃদ্ধি করে স্থানীয় অর্থনীতির উন্নয়নে সচেষ্ট হন।
মেইজি যুগের আরম্ভে তোকুগাওয়া শোগুনতন্ত্রের পতন ও সম্রাটের ক্ষমতার পুনঃপ্রতিষ্ঠায় নাগাতো অঞ্চলের সামুরাইদের বড় ভূমিকা ছিল। ১৮৭২ খ্রিঃ বর্তমান ইয়ামাগুচি প্রশাসনিক অঞ্চল গঠিত হয়। এই সময় থেকেই ক্রমে শিল্পায়নের সূত্রপাত হয় এবং তাইশো যুগে (১৯১২-১৯২৬ খ্রিঃ) জাহাজ নির্মাণ, রাসায়নিক, যন্ত্রাংশ নির্মাণ ও ধাতুনির্ভর শিল্পের উৎকর্ষসাধন হয়। যুদ্ধোত্তর শোওয়া যুগে ইয়ামাগুচি দেশের অন্যতম সর্বাধিক শিল্পায়িত প্রশাসনিক অঞ্চলে পরিণত হয়; এর পিছনে বিশেষত পেট্রো-রসায়ন শিল্পের ভূমিকা থেকেছে।<ref>
== ভূগোল ==
|