৪৩,৬৬১টি
সম্পাদনা
# ''ঈশোপনিষৎ'' (জুলাই, ১৮১৬): রামমোহন রায় কর্তৃক অনূদিত দ্বিতীয় উপনিষদ্। এই উপনিষদ্ [[যজুর্বেদ|যজুর্বেদের]] অন্তর্গত এবং এর অপর নাম বাজসনেয় সংহিতোপনিষদ্।<ref>"গ্রন্থপরিচয়", ''রামমোহন রচনাবলী'', রাজা রামমোহন রায়, প্রধান সম্পাদক: ড. অজিতকুমার ঘোষ, সম্পাদক: মণি বাগচি, ড. শিবদাস চক্রবর্তী, আবদুল আজীজ আল্-আমান, হরফ প্রকাশনী, কলকাতা, পৃ. ৪১৭</ref>
# ''ভট্টাচার্যের সহিত বিচার'' (মে, ১৮১৭): কলকাতা সরকারি কলেজের অধ্যাপক মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার রামমোহন রায়ের ''বেদান্ত গ্রন্থ'' ও ''বেদান্ত সার''-এর প্রতিবাদে ''বেদান্ত চন্দ্রিকা'' নামে একখানি গ্রন্থ রচনা করেন। এই গ্রন্থের প্রত্যুত্তরে রামমোহন বাংলায় ''ভট্টাচার্যের সহিত বিচার'' গ্রন্থটির রচনা করেন। এটি ''উৎসবানন্দ বিদ্যাবাগীশের সহিত বিচার'' গ্রন্থের প্রায় সমসাময়িককালেই রচিত হয়।<ref>"গ্রন্থপরিচয়", ''রামমোহন রচনাবলী'', রাজা রামমোহন রায়, প্রধান সম্পাদক: ড. অজিতকুমার ঘোষ, সম্পাদক: মণি বাগচি, ড. শিবদাস চক্রবর্তী, আবদুল আজীজ আল্-আমান, হরফ প্রকাশনী, কলকাতা, পৃ. ৪১৭</ref>
# ''কঠোপনিষৎ'' (অগস্ট, ১৮১৭): রামমোহন কর্তৃক অনূদিত তৃতীয় উপনিষদ্। এটিতেও একটি ক্ষুদ্র ভূমিকা রয়েছে। আদি শঙ্করের ভাষ্য অবলম্বনে রামমোহন যজুর্বেদের অন্তর্গত এই উপনিষদ্ অনুবাদ করেন।<ref>"গ্রন্থপরিচয়", ''রামমোহন রচনাবলী'', রাজা রামমোহন রায়, প্রধান সম্পাদক: ড. অজিতকুমার ঘোষ, সম্পাদক: মণি বাগচি, ড. শিবদাস চক্রবর্তী, আবদুল আজীজ আল্-আমান, হরফ প্রকাশনী, কলকাতা, পৃ. ৪১৮</ref>
===সংস্কৃত গ্রন্থাবলি===
|