মীর কাসেম আলী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
SAM Zihadi (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
SAM Zihadi (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩১ নং লাইন:
 
== জীবনী ==
পিতা তৈয়ব আলী ও মাতা রাবেয়া বেগমের দ্বিতীয় সন্তান মীর কাসেম আলী [[১৯৫২]] সালের [[৩১ ডিসেম্বর]] মানিকগঞ্জ জেলার [[হরিরামপুর উপজেলা]]র চালা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/war-trial-mir-quasem-verdict-sunday-48077 |শিরোনাম=War trial: Mir Quasem verdict Sunday |শেষাংশ=Star Online Report |ওয়েবসাইট=thedailystar.net |প্রকাশক=The Daily Star |সংগ্রহের-তারিখ=14 July 2015}}</ref>&nbsp;

তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ জামায়েতে ইসলামীর প্রধান অর্থ জোগানদাতা ছিলেন।
 
== ব্যবসায় এবং প্রাতিষ্ঠানিক ভূমিকা ==
৩৭ ⟶ ৩৯ নং লাইন:
 
==বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ==
১৯৭১ সালে মীর কাসেম চট্টগ্রাম কলেজের পদার্থবিজ্ঞানেরপ ঢাদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র ছিলেন। সাথে সাথে তিনি চট্টগ্রাম ছাত্র সংঘেরও সভাপতি ছিলেন। একই বছরের ৬ই নভেম্বর তিনি পাকিস্তান ইসলামী ছাত্র সংঘের প্রাদেশিক কার্যনির্বাহী কমিটিতে যুক্ত হন। পরবর্তীতে পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্র সংঘের সম্পাদক নির্বাচিত হন। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ইসলামী ছাত্র সংঘের সদস্যদের নিয়ে গঠিত হয় আধা-সামরিক বাহিনী আলবদর। যারা পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে সহায়তা করত ও বাঙালি স্বাধীনতাকামীদের উপর নির্যাতন করত। মীর কাসেম ছিলেন সেসময়কার আলবদরের তৃতীয় প্রধান ব্যক্তি। যুদ্ধের সময় চট্টগ্রাম আলবদর শাখা আন্দরকিল্লার মহামায়া ভবনটি একটি হিন্দু পরিবারের কাছ থেকে দখল করে ও নাম পরিবর্তন করে ডালিম হোটেল নামকরণ করা হয়। সেসময় ডালিম হোটেল নামের এই ভবনটি ইন্টারোগেশন ও ডিটেনশন সেন্টার হিসেবে ব্যবহার করা হতো। মীর কাসেমের বিচারের সময় মুক্তিযোদ্ধা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও সাইদ মোহাম্মদ ইমরান সাক্ষ্য দেন যে, এটি মূলত মুক্তিবাহিনীর সদস্যদের জন্য নির্যাতন কেন্দ্র ও জেলখানা হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। মুক্তিবাহিনীর সদস্য জসিম, তনু ও রঞ্জিত দাশ এখানে নিহত হন বলেও সাক্ষ্যে উঠে আসে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনা অনুসারে মীর কাসেম যখন ভবনটিতে আসতেন তখন পাহারাদাররা বলতো, !মীর কাসেম এসেছে, কমান্ডার এসেছে”।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন|date=সেপ্টেম্বর ২০২০}}
 
== তথ্যসূত্র ==