বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AstroWizard (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
রিজওয়ান আহমেদ (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৬ নং লাইন:
 
বাংলাদেশ ২০১৮ সালের ১৩ অক্টোবরে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের নির্বাচিত হয়েছিল। এতে ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত তিন বছরের জন্য নির্বাচিত হয়েছিল। কাউন্সিলের নির্বাচনে বাংলাদেশ ১৭৮ টি ভোট পেয়েছিল।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dhakatribune.com/bangladesh/2018/10/13/bangladesh-becomes-unhrc-member|শিরোনাম=Bangladesh becomes UNHRC member|সংগ্রহের-তারিখ=5 December 2018|প্রকাশক=Dhaka Tribune}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/country/news/bangladesh-becomes-unhrc-member-1646227|শিরোনাম=Bangladesh elected UNHRC member|তারিখ=13 October 2018|কর্ম=The Daily Star|সংগ্রহের-তারিখ=5 December 2018|ভাষা=en}}</ref> বাংলাদেশ এর আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের তিনটি মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেছিল। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bdnews24.com/bangladesh/2018/10/13/bangladesh-breaks-into-un-human-rights-council|শিরোনাম=Bangladesh breaks into UN Human Rights Council|কর্ম=bdnews24.com|সংগ্রহের-তারিখ=5 December 2018}}</ref>
==বাংলাদেশের জাতিসংঘে যোগদান==
স্বাধীনতার অব্যবহিত পরেই জাতিসংঘের সদস্যপদ প্রাপ্তির লক্ষ্যে বাংলাদেশ নিরবিচ্ছিন্ন প্রচেষ্টা চালায়। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ জাতিসংঘ সনদের আদর্শ ও নীতিমালার প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন ব্যক্ত করে। স্বাধীনতার পরে বাংলাদেশের যে সংবিধান গৃহীত হয় তাতে এমন অধ্যায়, অনুচ্ছেদ ও বাক্য রয়েছে যা সুস্পষ্টভাবে জাতিসংঘের সনদ ও ভাবধারার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। বাংলাদেশের সংবিধানে অত্যন্ত স্পষ্ট ভাষায় বলা হয়েছে যে: ‘আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘের সনদে বর্ণিত নীতিসমূহের প্রতি শ্রদ্ধা, এই সকল নীতি হবে রাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ভিত্তি’ (অনুচ্ছেদ-২৫)। বাংলাদেশের সংবিধানে মৌলিক অধিকার সম্পর্কিত এমন অধ্যায়, অনুচ্ছেদ ও বাক্য রয়েছে যা সুস্পষ্টভাবে জাতিসংঘের ভাবধারার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ। বাংলাদেশের সংবিধানে মানবাধিকারের বিষয়টি সার্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণার আলোকে প্রণীত হয়েছে, যা আইনের শাসন, মৌলিক অধিকার, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমতা, স্বাধীনতা এবং ন্যায়বিচারের নিশ্চয়তা দেয়।
 
১৯৭২ সালে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে সাধারণ পরিষদের অধিবেশন চলাকালে বাংলাদেশের তৎকালীন পররাষ্ট্র মন্ত্রির নেতৃত্বে একটি পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশের সদস্যপদ প্রাপ্তির লক্ষ্যে তৎপরতা চালায়। কিন্তু জুলফিকার আলী ভুট্রোর সময়ে পাকিস্তান সরকারের প্ররোচনায় নিরাপত্তা পরিষদে চীনের ভেটো প্রয়োগের কারণে পর পর দু’বার বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য হতে ব্যর্থ হয়।
 
বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর ১৩৬ তম সদস্য হিসেবে জাতিসংঘে যোগদান করে। যোগদানের এক সপ্তাহ পর ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান বাংলায় ভাষণ প্রদান করেন।
 
== শান্তিরক্ষা ==