তারাবীহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Manisha Mrinmoyee Mrittika (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত
১ নং লাইন:
{{ফিকহ}}
{{Infobox holiday
| name = তারাবীহরতারাবিহর নামাজ
| type = [[সুন্নি ইসলাম]]
| image = Prière de Tarawih dans la Grande Mosquée de Kairouan. Ramadan 2012.jpg
| caption =তিউনিশিয়ার গ্রেট মসজিদে তারবীহতারবিহ নামাজের একটি দৃশ্য
| official_name = تَرَاوِيْحِ
| observedby = [[মুসলিম বিশ্ব]]
১২ নং লাইন:
}}
 
'''তারাবীহতারাবিহ''' ({{lang-ar|تَرَاوِيْحِ}}) শব্দটির একবচন 'তারবীহাতুনতারবিহাতুন' ({{lang-ar|تَروِيْحَة}})। এর আভিধানিক অর্থ বসা, বিশ্রাম করা, আরাম করা<ref>দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম । ইসলামিক ফাউন্ডেশন, দশম সংস্করণ : ফেব্রুয়ারি ২০১২, পৃষ্ঠা. ২৬৮ {{ISBN|984-06-0560-7}}</ref>।
ইসলাম ধর্মে '''তারাবীহতারাবিহ''' বা '''কিয়ামুল লাইল''' <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.youtube.com/watch?v=SEyyG7D8a7k|শিরোনাম=কিয়ামুল লাইল ও তারাবীহতারাবিহ নামাজের মধ্যে পার্থক্য কি ? ডাঃ জাকির নায়েক বাংলা|ভাষা=bn-BD}}</ref>হল রাতের [[সালাত]] যেটি [[মুসলিম|মুসলিমগণ]] রমজান মাসব্যপী প্রতি রাতে [[এশা]]র ফরজ নামাজের পর পড়ে থাকেন।<ref name=tarawih>{{ওয়েব উদ্ধৃতি
|ইউআরএল= http://www.albalagh.net/kids/understanding_deen/tarawih_prayer.shtml
|শিরোনাম=The Tarawih Prayer
|কর্ম=albalagh.net
|সংগ্রহের-তারিখ=15 August 2010
}}</ref> তারাবীহতারাবিহ সালাত দুই দুই [[রাকআত]] করে যেকোনো সংখ্যক রাকআত পড়া হয়। তারাবীহতারাবিহ সালাতের পর [[বিতর]] সালাত পড়া হয়। তারাবীহরতারাবিহর নামাজের রাকআত নির্দিষ্ট করা হয়নি। [[হানাফি]], [[শাফিয়ি]] ও [[হাম্বলি মাযহাব|হাম্বলি]] [[ফিকহ]]ের অনুসারীগণ ২০ রাকত, [[মালিকি]] ফিকহের অনুসারীগণ ৩৬ রাকত এবং [[আহলে হাদীস]]রা ৮ রাকত তারাবীহতারাবিহ পড়েন।
 
এই নামাজের গুরুত্ব সম্পর্কে [[হাদিস|হাদিসে]] এসেছে,
২৪ নং লাইন:
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، قَالَ قَرَأْتُ عَلَى مَالِكٍ عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ حُمَيْدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ مَنْ قَامَ رَمَضَانَ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ ‏"‏ ‏.
 
'''অনুবাদ'''; আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: যে ব্যক্তি রমাযান মাসে ঈমানের সাথে ও একান্ত আল্লাহর সন্তষ্টির নিমিত্তে তারাবীহতারাবিহ পড়ে তার পূর্ববর্তী গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেয়া হয়। <ref>[সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ১৬৬৪। হাদিসের মান: সহিহ হাদিস]</ref>}}{{Quote|text=‘নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা তোমাদের প্রতি রোজা ফরজ করেছেন, আর আমি তোমাদের জন্য তারাবিহ নামাজকে সুন্নাত করেছি। যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় রমজানে দিনে রোজা পালন করবে ও রাতে তারাবিহ নামাজ আদায় করবে, সে গুনাহ থেকে এরূপ পবিত্র হবে, যেরূপ নবজাতক শিশু মাতৃগর্ভ থেকে নিষ্পাপ অবস্থায় ভূমিষ্ঠ হয় ।’|sign=রাসুলে আকরাম (সা.)|source=নাসায়ি, পৃষ্ঠা: ২৩৯}}{{Quote|text=‘যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে সওয়াবের উদ্দেশ্যে রমজান মাসে তারাবিহ নামাজ পড়বে, তার অতীতের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে ।’|sign=হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম|source=বুখারি, হাদিস: ৩৬}}
 
== প্রকারভেদ ==
বাংলাদেশসহ বিশ্বের অধিকাংশ দেশে তারাবীহরতারাবিহর নামাজের দুটি পদ্ধতি প্রচলিত। একটি খতম তারাবীহতারাবিহ আর অন্যটি সূরা তারাবীহ।তারাবিহ। খতম তারাবীহরতারাবিহর ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ [[কুরআন]] পাঠ করা হয়।
 
খতম তারাবীহরতারাবিহর জন্য কুরআনের [[হাফেজ|হাফিযগণ]] ইমামতি করেন।
সূরা তারাবীহরতারাবিহর জন্য যেকোন [[সূরা]] বা আয়াত পাঠের মাধ্যমে সূরা তারাবীহতারাবিহ আদায় করা হয়।
 
==টীকা==