বিধাননগর রোড রেলওয়ে স্টেশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
২৯ নং লাইন:
}}
 
'বিধাননগর রোড রেলরেলওয়ে স্টেশন'টি হল [[শিয়ালদহ-রানাঘাট লাইন]], [[শিয়ালদহ-ডানকুনি লাইন]]-এর একটি ব্যস্ত রেলরেলওয়ে স্টেশন। স্টেশনটি পুরোনো 'উল্টোডাঙা রেলরেলওয়ে স্টেশন' নামেও পরিচিত। স্টেশনটি [[শিয়ালদহ]] ও [[দমদম রেলওয়ে স্টেশন]]-এর মাঝে অবস্থিত একটি রেলরেলওয়ে স্টেশন। এই রেলরেলওয়ে স্টেশনটি [[বিধাননগর]] ও [[উল্টোডাঙা]] এলাকার রেল পরিষেবা প্রদান করে। স্টেশনটি [[ভারতীয় রেল]]-এর [[পূর্ব রেল]] জোনের [[শিয়ালদহ]] বিভাগের অধীনস্থ এবং স্টেশনটি [[কলকাতা শহরতলি রেল]]-এর একটি স্টেশন।
 
==ইতিহাস==
[[চিত্র:Bidhannagar_Railway_station.jpg|থাম্ব|বিধাননগর রোড রেলরেলওয়ে স্টেশন]]
 
১৮৬২ খ্রিষ্টাব্দে এই রেলরেলওয়ে স্টেশনটি নির্মাণ করে 'ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে'।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম = Eastern_Bengal_Railway | ইউআরএল=http://wiki.fibis.org/index.php? | প্রকাশক = IRFCA | সংগ্রহের-তারিখ = ১০-০৯-২০১৬}}</ref> সেই সময় স্টেশনটি কলকাতা-কুষ্ঠিয়া রেলপথের অংশ ছিল।
 
==বৈদ্যুতিকরণ==
১৯৬৩-১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দে এই স্টেশনটির বৈদ্যুতিকরণ করা হয়।
 
=='বিধাননগর রোড' রেলরেলওয়ে স্টেশনের নামকরণ==
পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ডাক্তার বিধানচন্দ্র রায়ের উদ্যোগে গঙ্গার লবণাক্ত জল সমেত পলিমাটি পাম্প করে করে নিচু জায়গা ভরাট করে যে শহর গড়ে ওঠে তার নাম হয় 'লবণহ্রদ' বা 'সল্টলক'। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধির নেতৃত্বে এই লবণহ্রদেই অনুষ্ঠিত হয় ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের কলকাতা অধিবেশন। আর সারা ভারত থেকে কংগ্রেস প্রতিনিধিরা ভারতীয় রেলের উল্টোডাঙা স্টেশনের ওপর দিয়েই আসতে থাকেন। ঘটনাচক্রে ওই সময়ই, অর্থাৎ ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে 'লবণহ্রদ' শহরের নাম পরিবর্তন করে 'বিধাননগর' রাখা হয় এবং 'উল্টোডাঙা' রেলরেলওয়ে স্টেশনের নাম বদল করে নতুন নাম দেওয়া হয় 'বিধাননগর রোড' রেলরেলওয়ে স্টেশন।
 
==যাত্রী পরিবহন==
৪৯ নং লাইন:
{{কলকাতা শহরতলি রেল, পূর্ব}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার রেলরেলওয়ে স্টেশন]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৬২-এ চালু রেলওয়ে স্টেশন]]
[[বিষয়শ্রেণী:শিয়ালদহ রেল বিভাগ]]