ছয় দফা আন্দোলন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিষয় বস্তু যোগ
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
103.49.200.47 (আলাপ)-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে রাফিউল-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
৪ নং লাইন:
৪ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের লাহোরে পৌঁছান এবং তার পরদিন অর্থাৎ ৫ ফেব্রুয়ারি তিনি ৬ দফা দাবি পেশ করেন। ৬ ফেব্রুয়ারি পত্রিকায় শেখ মুজিবকে বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। ফলে নিজেই ৬ ফেব্রুয়ারি এর সম্মেলন বর্জন করেন। ১৯৬৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির সভায় ছয়দফা প্রস্তাব এবং দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলনের কর্মসূচি সংগৃহীত হয়। শেখ মুজিবুর রহমান ও [[তাজউদ্দীন আহমদ|তাজউদ্দিন আহমদের]] ভূমিকা সংবলিত ছয় দফা কর্মসূচির একটি পুস্তিকা প্রকাশ করা হয়। যার নাম ছিল ''ছয় দফাঃ আমাদের বাঁচার দাবি''। ২৩শে ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিবুর রহমান বিরোধীদলীয় সম্মেলনে ৬ দফা পেশ করেন। এরপর ১৮ মার্চ আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে শেখ মুজিবুর রহমানের নামে ‘আমাদের বাঁচার দাবি: ৬-দফা কর্মসূচি’ শীর্ষক একটি পুস্তিকা প্রচার করা হয়। ২৩ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে ছয় দফা উত্থাপন করা হয় লাহোর প্রস্তাবের সাথে মিল রেখে। ছয় দফা দাবির মূল উদ্দেশ্য- ''পাকিস্তান হবে একটি ফেডারেল রাষ্ট্র, ছয় দফা কর্মসূচির ভিত্তিতে এই ফেডারেল রাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গরাজ্যকে পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন দিতে হবে''। ছয়দফা কর্মসূচীর ভিত্তি ছিল ১৯৪০ সালের ঐতিহাসিক [[লাহোর প্রস্তাব]]। পরবর্তীকালে এই ৬ দফা দাবিকে কেন্দ্র করে বাঙালি জাতির স্বায়ত্তশাসনের আন্দোলন জোরদার হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bds71.com/archives/5234|শিরোনাম=৬ দফা|শেষাংশ=|প্রথমাংশ১=|তারিখ=|কর্ম=|সংগ্রহের-তারিখ=৩ অক্টোবর ২০১৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20141005235549/http://bds71.com/archives/5234|আর্কাইভের-তারিখ=৫ অক্টোবর ২০১৪|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর|এজেন্সি=বিডি ৭১, আরকাইভ|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> বাংলাদেশের জন্য এই আন্দোলন এতোই গুরুত্বপূর্ণ যে একে [[ম্যাগনা কার্টা]] বা বাঙালি জাতির মুক্তির সনদও বলা হয়।
 
প্রতি বছর ৭ই জুন বাংলাদেশে '৬ দফা দিবস' পালন করা হয়। ১৯৬৬ সালের ৭ জুন ৬ দফা দাবির পক্ষে দেশব্যাপী তীব্র গণ-আন্দোলনের সূচনা হয়। এই দিনে আওয়ামী লীগের ডাকা হরতালে টঙ্গী, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জে পুলিশ ও ইপিআরের গুলিতে মনু মিয়া, শফিক, শামসুল হক, মুজিবুল হকসহ মোট ১১ জন বাঙালি শহিদ হন। ৬ দফা আন্দোলনের প্রথম শহিদ ছিলেন সিলেটের মনু মিয়া। বঙ্গবন্ধুছয় জুলুমদফা থেকেমূলত জাতিকে মুক্তস্বাধীনতার করতেএক চেয়েছিলেনদফা কিন্তছিল। তিনিছয় বুঝতেদফার পেরেছিলেনমধ্যেই পাকিস্তানস্বাধীনতার থেকেবীজ আলাদানিহিত হলে ভারতের আগ্রাসনের মোকাবেলা করতে হবে তাই তিনি পাকিস্তানেই বাঙালিদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন।ছিল।
 
==ইতিহাস==