পার্ক জি-সুং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8.6
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
২৩ নং লাইন:
}}
[[চিত্র:Park Ji-Sung.jpg|thumb|right|পার্ক জি-সুং]]
'''পার্ক জি-সুং''' (জন্ম [[ফেব্রুয়ারি ২৫]], ১৯৮১) একজন [[দক্ষিণ কোরিয়া|দক্ষিণ কোরীয়]] [[ফুটবল (সকার)|ফুটবল]] খেলোয়াড় যিনি বর্তমানে [[প্রিমিয়ার লীগলিগ|প্রিমিয়ার লীগেলিগে]] [[ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব|ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে]] খেলে থাকেন।
 
ইউরোপে খেলা শ্রেষ্ঠ এশীয় খেলোয়াড় হিসেবে পার্ক সুপরিচিত। পার্কের সবচেয়ে বড় গুণ হচ্ছে তার গতি এবং ফিটনেস, যা তাকে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের একজন সফল মধ্যমাঠের খেলোয়াড়ে পরিনত করেছে।
 
দক্ষিণ কোরীয় ও পিএসভি আইন্দোভেনের সমর্থকদের কাছেও পার্ক সমভাবে আদৃত। [[২০০২ ফিফা বিশ্বকাপ|২০০২ ফিফা বিশ্বকাপে]] পার্ক দক্ষিণ কোরিয়াকে সেমি-ফাইনালে উন্নীত করতে বিশাল ভূমিকা রেখেছেন। ২০০৪-০৫ মৌসুমে তিনি পিএসভি আইন্দোভেনকে [[উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগলিগ|উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগেরলিগের]] সেমিফাইনালে ওঠাতে কার্যকর ভূমিকা পালন করেন। তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম ফুটবলার হিসেবে প্রিমিয়ার লীগেলিগে অংশ নেয়ার সুযোগ পান।
 
প্রাণবন্ত দম ও শারীরিক ক্ষমতার কারণে তার পিএসভির সতীর্থরা কৌতুক করে বলতেন পার্ক পিঠে একটা অক্সিজেন ট্যাংক নিয়ে খেলে থাকে, একই কারণে ইউনাইটেডে তাকে ডাকা হত '''ত্রি লাং-পার্ক''' বা তিনটি ফুসফুসওয়ালা পার্ক নামে। এই সকল নামেই তার শক্তি সামর্থ্য ও গতির প্রমাণ পাওয়া যায়। পার্ক ৯০ মিনিট সময়ের পুরোটাই সমান শক্তিতে খেলতে অভ্যস্ত।
৫০ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:ফুটবল মধ্যমাঠের খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:প্রিমিয়ার লীগেরলিগের খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০০২ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়]]