তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ →জীবনী |
|||
২৩ নং লাইন:
১৯৩৫ সালে লাভপুরের অধিবাসীরা তারাশঙ্করকে সম্বর্ধিত করেন। ১৯৩৭ সালে তাঁরা দ্বিতীয়বার তারাশঙ্করকে সম্বর্ধনা দিয়েছিলেন। ১৯৪০ সালে তিনি কলকাতার [[বাগবাজার]] অঞ্চলে একটি বাড়ি ভাড়া করে নিজের পরিবারবর্গকে কলকাতায় নিয়ে আসেন। ১৯৪১ সালে তিনি সপরিবারে চলে যান কলকাতার উত্তর শহরতলি অঞ্চলের [[বরানগর|বরানগরে]]। ১৯৪২ সালে তিনি বীরভূম জেলা সাহিত্য সম্মেলনের পৌরহিত্য করেন। সেই বছরই তিনি ফ্যাসিবাদ-বিরোধী লেখক ও শিল্পী সংঘের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৪৪ সালে তিনি কানপুর প্রবাসী সাহিত্য সম্মেলনে পৌরহিত্য করেন। ১৯৪৭ সালে তিনি কলকাতায় আয়োজিত প্রবাসী বঙ্গসাহিত্য সম্মেলনের উদ্বোধন করেছিলেন। সেই বছরই তিনি [[মুম্বই|বোম্বাইতে]] অনুষ্ঠিত সুবর্ণ জয়ন্তী প্রবাসী বঙ্গসাহিত্য সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেন। ১৯৪৭ সালেই [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] তারাশঙ্করকে শরৎ স্মৃতি পদক প্রদান করে। সেই বছর জুলাই মাসে জীবনের পঞ্চাশ-বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে পশ্চিমবঙ্গের লেখকেরা তাঁকে সম্বর্ধনা দিয়েছিলেন। ১৯৪৮ সালে কলকাতার [[টালা পার্ক]] অঞ্চলে নতুন বাড়ি তৈরি করে সেখানেই স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন তারাশঙ্কর।<ref name=mahashweta77-79/>
১৯৫১ সালে তিনি [[সোভিয়েত ইউনিয়ন]] সফরের একটি আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেন। ১৯৫২ সালে তিনি [[পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা|পশ্চিমবঙ্গ
১৯৫৪ সালে তিনি মায়ের কাছে দীক্ষা গ্রহণ করেন। ১৯৫৫ সালে [[পশ্চিমবঙ্গ সরকার]] ''[[আরোগ্য নিকেতন]]'' উপন্যাসের জন্য তাঁকে [[রবীন্দ্র পুরস্কার|রবীন্দ্র পুরস্কারে]] সম্মানিত করে। ১৯৫৬ সালে চীনা লেখক লু-শুনের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে [[ভারত সরকার]] তাঁকে [[চীন|চীনে]] প্রেরণ করে; কিন্তু পথমধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়ায় তিনি [[রেঙ্গুন]] থেকেই ফিরে আসেন। সেই বছরই তিনি [[সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার]] লাভ করেন। ১৯৫৭ সালে চীন সরকারের আমন্ত্রণে তিনি চীন সফরে যান। ১৯৫৮ সালে তিনি আফ্রো-এশীয় লেখক সম্মেলনের প্রস্তুতিমূলক সমিতিতে যোগ দিতে [[সোভিয়েত ইউনিয়ন|সোভিয়েত ইউনিয়নে]] যান। সেই বছরই আফ্রো-এশীয় লেখক সম্মেলনের ভারতীয় লেখকদের নেতা হিসেবে তিনি গিয়েছিলেন [[তাসখন্দ|তাসখন্দে]]।<ref name=mahashweta77-79/>
১৯৫৯ সালে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] তারাশঙ্করকে জগত্তারিণী স্বর্ণপদক প্রদান করে। সেই বছরই [[চেন্নাই|মাদ্রাজে]] আয়োজিত সর্বভারতীয় লেখক সম্মেলনে পৌরোহিত্য করেন তিনি। ১৯৬০ সালে তিনি
সত্তর বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে পশ্চিমবঙ্গের অধিবাসীরা [[মহাজাতি সদন|মহাজাতি সদনে]] তাঁকে আরেকটি সম্বর্ধনা দিয়েছিল। ১৯৬৮ সালে তিনি [[পদ্মভূষণ]] সম্মানে ভূষিত হন। সেই বছরই [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] ও [[যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়]] তাঁকে সাম্মানিক ডি.লিট. প্রদান করে। ১৯৬৯ সালে তিনি [[সাহিত্য অকাদেমির ফেলো]] নির্বাচিত হন। সেই বছরই তাঁর মা প্রভাবতী দেবী প্রয়াত হন এবং তারাশঙ্কর [[বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ|বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের]] সভাপতি এবং ত্রৈমাসিক পত্রিকা ''শতরূপা''-র সম্পাদকীয় পর্ষদের সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৭০ সালে তিনি লাভপুরে চতুর্থ সম্বর্ধনা লাভ করেন। ১৯৭১ সালে [[বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়|বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের]] আমন্ত্রণে তিনি নৃপেন্দ্রচন্দ্র স্মৃতি বক্তৃতা প্রদান করেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালও তাঁকে দ্বিজেন্দ্রলাল রায় স্মৃতি বক্তৃতা প্রদানের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিল।<ref name=mahashweta77-79/>
|