তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
২৫ নং লাইন:
১৯৫১ সালে তিনি [[সোভিয়েত ইউনিয়ন]] সফরের একটি আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেন। ১৯৫২ সালে তিনি [[পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা|পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার]] সদস্য মনোনীত হয়েছিলেন।<ref name=mahashweta77-79/>
 
১৯৫৪ সালে তিনি মায়ের কাছে দীক্ষা গ্রহণ করেন। ১৯৫৫ সালে [[পশ্চিমবঙ্গ সরকার]] ''[[আরোগ্য নিকেতন]]'' উপন্যাসের জন্য তাঁকে [[রবীন্দ্র পুরস্কার|রবীন্দ্র পুরস্কারে]] সম্মানিত করে। ১৯৫৬ সালে চীনা লেখক লু-শুনের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে [[ভারত সরকার]] তাঁকে [[চীন|চীনে]] প্রেরণ করে; কিন্তু পথমধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়ায় তিনি [[রেঙ্গুন]] থেকেই ফিরে আসেন। সেই বছরই তিনি [[সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার]] লাভ করেন। ১৯৫৭ সালে চীন সরকারের আমন্ত্রণে তিনি চীন সফরে যান। ১৯৫৮ সালে তিনি আফ্রো-এশীয় লেখক সম্মেলনের প্রস্তুতিমূলক সমিতিতে যোগ দিতে [[সোভিয়েত ইউনিয়ন|সোভিয়েত ইউনিয়নে]] যান। সেই বছরই আফ্রো-এশীয় লেখক সম্মেলনের ভারতীয় লেখকদের নেতা হিসেবে তিনি গিয়েছিলেন [[তাসখন্দ|তাসখন্দে]]।<ref name=mahashweta77-79/>
 
১৯৫৯ সালে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] তারাশঙ্করকে জগত্তারিণী স্বর্ণপদক প্রদান করে। সেই বছরই [[চেন্নাই|মাদ্রাজে]] আয়োজিত সর্বভারতীয় লেখক সম্মেলনে পৌরোহিত্য করেন তিনি। ১৯৬০ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা থেকে অবসর গ্রহণ করেন এবং [[ভারতের রাষ্ট্রপতি]] কর্তৃক [[ভারতীয় সংসদ|সংসদের]] সদস্য মনোনীত হন। এই উপলক্ষ্যে [[হাওড়া জেলা|হাওড়া জেলার]] বাঁটরার অধিবাসীবৃন্দ তাঁকে গণসম্বর্ধনা জ্ঞাপন করেছিল। একই বছর লাভপুরের অধিবাসীরাও তাঁকে তৃতীয়বার সম্বর্ধিত করেন। ১৯৬২ সালে তিনি [[পদ্মশ্রী]] সম্মান লাভ করেন। এই বছরই তাঁর জ্যেষ্ঠ জামাতা শান্তিশঙ্কর মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু ঘটলে ভগ্নহৃদয় তারাশঙ্কর অন্যদিকে মনোযোগ ঘুরিয়ে দেওয়ার জন্য ছবি আঁকা ও কাঠের পুতুল তৈরিতে আত্মনিয়োগ করেন। ১৯৬৩ সালে তিনি শিশিরকুমার পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৬৬ সালে তিনি সংসদের সদস্যপদ থেকে অবসর নেন। ১৯৬৬ সালে তিনি নাগপুর বঙ্গসাহিত্য সম্মেলনে পৌরোহিত্য করেন। ১৯৬৭ সালে ''[[গণদেবতা]]'' উপন্যাসের জন্য তিনি [[জ্ঞানপীঠ পুরস্কার]] লাভ করেন। এই উপলক্ষ্যে [[কলকাতা পৌরসংস্থা]] তাঁকে গণসম্বর্ধনা দিয়েছিল।<ref name=mahashweta77-79/>