কোষ প্রাচীর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ami samanno kiso poriborton korechi
ট্যাগ: ইমোজি দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
kiso vol word cilo
ট্যাগ: হাতদ্বারা প্রত্যাবর্তন দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪ নং লাইন:
[[১৬৬৫]] খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী [[রবার্ট হুক]] [[অণুবীক্ষণযন্ত্র|অণুবীক্ষণযন্ত্রে]] যে কোষ দেখেছিলেন তা মূলত কোষ প্রাচীর।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.britannica.com/science/cell-wall-plant-anatomy|শিরোনাম=Cell wall plant anatomy|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=Encyclopædia Britannica|সংগ্রহের-তারিখ=}}</ref>
 
== ঠনগঠন ==
উদ্ভিদকোষের কোষপ্রাচীর তিন স্তর বিশিষ্ট: মধ্যপর্দা, প্রাথমিক প্রাচীর ও গৌণ প্রাচীর। মাইটোটিক কোষ বিভাজনের টেলোফেজ পর্যায়ে মধ্যপর্দার সূচনা ঘটে। সাইটোপ্লাজম থেকে আসা পেকটিন জাতীয় ভেসিকলস মিলিতভাবে মধ্যপর্দা সৃষ্টি করে। প্রাথমিক প্রাচীরের প্রধান রাসায়নিক উপাদান [[সেলুলোজ]] যা [[গ্লুকোজ]]ের [[পলিমার]]। প্রাথমিক কোষপ্রাচীরে পেকটিক পদার্থ, হেমিসেলুলোজ, গ্লাইকোপ্রোটিনও থাকে এবং গৌণ প্রাচীরে [[লিগনিন]], [[সুবেরিন]], [[ওয়াক্স]] ইত্যাদি থাকে। এ প্রাচীর ৩ স্তর বিশিষ্ট হয়ে থাকে। তাছাড়া কোষ প্রাচীরে [[হেমিসেলুলোজ]], [[প্রোটিন]], [[লিপিড]] এবং প্রচুর [[পানি]] থাকে।কোনো কোনো ক্ষেত্রে টারশিয়ারি প্রাচীর নামে বিশেষ একধরণের প্রাচীর দেখা যায়। পাশাপাশি অবস্থিত দুটি কোষপ্রাচীর মধ্যপর্দা দ্বারা সংযুক্ত থাকে। মধ্যপর্দা [[পেকটিক এসিড]], [[পেকটিন]] ও প্রোপেকটিন দ্বারা গঠিত। মধ্যপর্দার উপর মাঝে মাঝে সরু নলাকার গর্তের সৃষ্টি হয় যেগুলোকে পিট বা কূপ বলে।
 
সূক্ষ্ম গঠন:-
 
কোষ প্রাচীর এর প্রধান উপাদান হলো সেলুলোজ। সেলুলোজ হলো একটি পলিস্যাকারাইড যা 6 কার্বন বিশিষ্ট বিটা-ডি গ্লুকোজের অসংখ্য অণু নিয়ে গঠিত। এক হাজার থেকে তিন হাজার সেলুলোজ অণু নিয়ে একটি সেলুলোজ চেইন গঠিত হয়। প্রায় 100 টি সেলুলোজ চেইন মিলিতভাবে একটি ক্রিস্টালাইন মাইসেলি গঠন করে। মাইসেলিকে কোষ প্রাচীরের ক্ষুদ্রতম একক ধরা হয়। প্রায় ২০ টি মাইসেলি নিয়ে একটি মাইক্রোফাইব্রিল গঠন করে এবং 250 টি মাইক্রোফাইব্রিল মিলিতভাবে একটি ম্যাক্রোফাইব্রিল গঠন করে। অনেকগুলো ম্যাক্রোফাইব্রিল মিলিতভাবে একটি তন্তু গঠন করে।🖕 korba?করে।
== কাজ ==
উদ্ভিদ কোষের বাইরের আবরণ হিসেবে কোষপ্রাচীর নিম্নোক্ত কাজ করে থাকে। যথা-