রামমোহন রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
2401:4900:3BE6:CE48:4EFA:D629:10AA:790F (আলাপ)-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Salil Kumar Mukherjee-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
২৭ নং লাইন:
রামমোহন রায় কলকাতায় [[২০ আগস্ট]], [[১৮২৮]] সালে [[ইংল্যান্ড]] যাত্রার আগে [[দ্বারকানাথ ঠাকুর|দ্বারকানাথ ঠাকুরের]] সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে [[ব্রাহ্মসমাজ]] স্থাপন করেন। পরবর্তীকালে এই ব্রাহ্মসমাজ এক [[সামাজিক আন্দোলন|সামাজিক ও ধর্মীয় আন্দোলন]] এবং বাংলার পুনর্জাগরণের পুরোধা হিসাবে কাজ করে।
 
== শৈশব ও শিক্ষা ==(এখানে যা আছে সব ভূল তথ্য)
১৭৭২ সালের ২২শে মে [[হুগলী জেলা|হুগলী জেলার]] রাধানগর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত ও ব্রাহ্মণ পরিবারে রামমোহন রায়ের জন্ম হয়েছিল। তার প্রপিতামহ কৃষ্ণকান্ত ফারুখশিয়ারের আমলে [[সুবেদার|বাংলার সুবেদারের]] আমিনের কার্য করতেন। সেই সূত্রেই 'রায়' পদবীর ব্যবহার বলে অনুমান করা হয়। কৃষ্ণকান্তের কনিষ্ঠ পুত্র ব্রজবিনোদ রামমোহনের পিতামহ। তার পিতার নাম রামকান্ত। রামকান্তের তিন বিবাহ। মধ্যমা পত্নী তারিণীর এক কন্যা ও দুই পুত্র: জগমোহন ও রামমোহন। এঁদের বংশ ছিল [[বৈষ্ণব]], কিন্তু রামমোহনের মাতা ছিলেন ঘোর তান্ত্রিক ঘরের কন্যা। রামকান্ত পৈতৃক এজমালি ভদ্রাসন ছেড়ে পার্শ্ববর্তী লাঙ্গুলপাড়া গ্রামে স্ব-পরিবারে উঠে যান। তার পিতা রামকান্ত রায় ছিলেন বৈষ্ণব এবং মাতা তারিণী দেবী ছিলেন শাক্ত। পনেরো-ষোলো বছর বয়সে তিনি গৃহত্যাগ করে নানা স্থান ভ্রমণ করেন। [[কাশী|কাশীতে]] ও [[পাটনা|পাটনায়]] কিছুকাল অবস্থান করেন। এছাড়া তিনি [[নেপাল|নেপালে]] গিয়েছিলেন। এর আগে তার সঙ্গে তন্ত্রশাস্ত্রবেত্তা সুপণ্ডিত [[নন্দকুমার বিদ্যালঙ্কার|নন্দকুমার বিদ্যালঙ্কারের]] (পরে হরিহরানন্দ তীর্থস্বামী কুলাবধূত নামে পরিচিত) যোগাযোগ হয়। নন্দকুমারের সহযোগিতায় রামমোহনের সংস্কৃত ভাষায় পাণ্ডিত্য হয়, তার বেদান্তে অনুরাগ জন্মে। [[ব্রাহ্ম উপাসনালয়]] প্রতিষ্ঠায় হরিহরানন্দই তার দক্ষিণ-হস্ত ছিলেন। [[বারাণসী]] থেকে প্রথাগত [[সংস্কৃত|সংস্কৃত ভাষা]] শিক্ষার পর তিনি পাটনা থেকে [[আরবি]] ও [[ফারসি ভাষা]] ভাষা শেখেন। পরে তিনি [[ইংরেজি]], [[গ্রিক]] ও [[হিব্রু]] ভাষাও শেখেন।
 
৪৭ নং লাইন:
 
== বিলেত ভ্রমণ ==
১৮৩০ খ্রিষ্টাব্দের ১৯ নভেম্বর তিনি কলকাতা থেকে বিলেত যাত্রা করেন। দিল্লির বাদশাহ দ্বিতীয় আকবর তাকে 'রাজা' উপাধি দিয়ে ১৮৩২ খ্রিষ্টাব্দের শেষের দিকে কিছুদিনের জন্য তিনি ফ্রান্সে,ফ্রান্সেও আমেরিকা,লন্ডন,গিয়েছিলেন। জার্মানতিনি ছিলেন আধুনিক ভারতের সমাজ সংস্কারের অন্যতম পথিকৃৎ।
গিয়েছিলেন। তিনি ছিলেন আধুনিক ভারতের সমাজ সংস্কারের অন্যতম পথিকৃৎ।
 
==সমাজ সংস্কার ==