ত্বক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sohoj Blogger (আলোচনা | অবদান)
বিষয়বস্তু যোগ তথ্যগুলো আরো জানার জন্য লিংক যুক্ত করা হয়েছে
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Sohoj Blogger (আলাপ)-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে মোহাম্মদ আব্দুস সাঈদ-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: প্রতিস্থাপিত পুনর্বহাল
৩৪ নং লাইন:
এপিডার্মিস ৫টি স্তর নিয়ে গঠিত।
১ কঠিন স্তর (stratum corneum)
 
স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়?
 
স্বাগতম আজকের নতুন একটি কনটেন্টে। শুরুতেই বলতে চাই ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় আমরা অনেকেই অনেক ধরনের বলে থাকি। তবে অন্য রকম টাকা পয়সা খরচ না করে কয়েকটি ফল এবং উপযোগী কয়েকটি জিনিসের মাধ্যমে, স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানব আমরা।
 
কিন্তু তার আগে একটি কথা এবং সর্তকতা আপনাদেরকে করতে চাই। ইউটিউব এ গুগোল এ কিংবা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনগুলো অনুসন্ধান করলে অনেক সময় ভোয়া নিউজ আমরা পেয়ে থাকি। সুতরাং বিষয়টি কিন্তু হেলাফেলা করার জিনিস নয় কারণ আপনি আপনার ত্বকের সাথে ত্বককে পরিবর্তন করতে যাচ্ছেন। উল্টোপাল্টা করলে ত্বকের অনেক ক্ষতি হতে পারে।
 
ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানার জন্য প্রথমত আপনাকে উপযোগী হতে হবে। মানে আপনি প্রথমত কেন আপনার ত্বক ফর্সা করতে চান? অনেকে আমরা বিভিন্ন কারণে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চাই!
 
কিন্তু ভালো উপযোগী কোন মাধ্যম পায়না। যদিও বিষয়টি ঘাটাঘাটি করলে অনেকে অনেক রকম টিপস আপনাকে দিতে পারে তবে, আপনাকে সঠিক এবং নির্ভুল কয়েকটি উপায় সম্পর্কে অবগত করতে চাই। এই উপায়গুলো মাধ্যমে আপনি সহজেই স্থায়ীভাবে ফর্সা হতে সক্ষম হবেন।
 
তবে শুরুতে বলতে চাই যে আপনি স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার জন্য সাধারনত আপনাকে কয়েকটি সাধারণ, জিনিস ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করতে পারবেন। দেখুন অনেকে ত্বক ফর্সা করতে চাই কিন্তু স্থায়ীভাবে করতে চায়না।
 
কিন্তু আপনি যদি স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় না জানেন তাহলে কোন লাভ হবে না। তাই প্রাকৃতিক ভাবে স্থায়ী ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় কয়েকটি আমরা একেবারে রিয়েল তথ্য দিয়ে জানব। তবে একটু ধৈর্য ধরে শেষ অব্দি কয়েকটি টিপস মনোযোগ সহকারে পড়ে তারপর কমেন্ট করবেন।
 
স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় এর সাধারণ কয়েকটি টিপস নিচে তালিকা আকারে দেওয়া হল
 
১. আনারস ফল এর মাধ্যমে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা হওয়া সম্ভব!
 
২. লেবু দিয়ে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা হওয়া সম্ভব!
 
৩.স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া এর জন্য দুধ করবেন যেভাবে ব্যবহার করবেন!
 
৪.স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া এর জন্য টমেটোর যেভাবে ব্যবহার করবেন!
 
৫. স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া এর জন্য হলুদের যেভাবে ব্যবহার করবেন!
 
৬.স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া এর জন্য দইয়ের যেভাবে ব্যবহার করবেন!
 
৭.স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় লেবু দিয়ে যেভাবে করবেন!
 
৮.কমলালেবু দিয়ে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা হওয়া সম্ভব!
 
৯. আপেল ফল এর মাধ্যমে স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়া সম্ভব!
 
১০. পেঁপে এর মাধ্যমে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা আসলেই সম্ভব!
 
আর্টিকেলটি আরো ভালোভাবে পড়তে শেষ করুন::--- https://www.sohojblogger.xyz/2022/02/domestic-way-to-whiten-skin-permanently.html
 
বন্ধুরা উপরোক্ত কয়েকটি টিপসের মাধ্যমে আপনি কিন্তু খুব সহজে আপনার ত্বক ফর্সা করতে সক্ষম হবেন। সুতরাং এখন আমরা উপরোক্ত দশটি টিপস নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব কিভাবে আপনারা সঠিকভাবে এগুলো ব্যবহার করবেন।
 
এবং কি সে কত গুণ আছে আপনার কোন কাজে কত প্রকার হবে এ বিষয়ে আমরা আলোচনা করব। আশাকরি আর্টিকেল একটু বড় হলেও যতটুকু আর্টিকেল পড়বেন তে একটু একটু করে উপকৃত হবেন। সুতরাং চলুন এবার বিস্তারিত স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জেনে আসি।
 
স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় আমরা ১০ টি টিপস
 
আনারস ফল এর মাধ্যমে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা হওয়া সম্ভবঃ আনারস ফলটি প্রায়ই আমরা সকলেই জেনে থাকি এবং এটি প্রায় বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক জায়গায় পাওয়া যায়। তবে আপনি কি জানেন এ আনারস ফলটি দিয়ে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা হওয়া সম্ভব। হ্যাঁ বন্ধুরা অবশ্যই সম্ভব কারণ এর ভিতরে এমন কিছু গুণ রয়েছে যেগুলোর সাহায্যে ত্বক ফর্সা হওয়া খুব সহজ।
 
Pro Tips: আনারসে ত্বক উজ্জ্বল করে। কারণ আনারসে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ ও কে। এতে আরও রয়েছে ব্রমেলেইন নামের উপাদান। এসব উপাদান আপনার ত্বককে ব্রণ মুক্ত রাখে। আপনার মুখে অতিরিক্ত ব্রণ দেখা দিলে আপনি এটি ব্যবহার করবেন সাথে সাথে কয়েকদিনের ভিতরে ফলাফল পাবেন।
 
অন্যদিকে আনারস ত্বক উজ্জ্বলতা করার জন্য খুবই কার্যকর। ত্বক ফর্সা হয় না মুখে অনেক ব্রণ দেখা দিলে সুতরাং এগুলো আগে পরিস্কার করা জরুরি। তাই আজ থেকে আনারস ফলটি আপনার ব্রণ মুক্ত করার জন্য ব্যবহার করবেন।
 
সুতরাং আপনারা আশা করি বিষয়টি বুঝতে সক্ষম হয়েছেন যে ত্বক ফর্সা করার জন্য প্রথমত আমাদের কি করা জরুরি। প্রিয় দর্শক শুধু সেই কাজটি করে আপনি আপনার সুন্দর দেহ ত্বক উজ্জ্বলতা করতে পারবেন সেটা কিন্তু নয়। যদিও এই কাজটি সর্বপ্রথম করে আপনাকে আরো কয়েকটি টিপস অনুসরন করতে হবে।
 
লেবু দিয়ে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করা সম্ভবঃ লেবু বাংলাদেশ সহ বিশ্বের প্রায় অনেক দেশে এই ফলটি অনেকে চিনে থাকেন। এই ফলটি শুধু যে আপনার শরীরের একটি দিকে উপকার করবে সেটা কিন্তু নয়। এ ফলটি যদি আপনি আপনার শরীরের জন্য উপযোগী একটি ঔষধ ভাবেন সেটিও কিন্তু তেমন কথাটি ভুল হবেনা।
 
Pro Tips: লেবুতে আছে ভিটামিন সি যা ত্বকের সব ধরনের দাগ-ছোপ পরিষ্কার করতে পারে। ফলে ত্বক স্বচ্ছ হয় এবং ত্বকের শুষ্কতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে। যে কারণে ত্বক হয়ে ওঠে আরও উজ্জ্বল। লেবুর ব্লিচিং উপাদান ত্বককে ভেতর থেকে দাগমুক্ত করে। সেইসঙ্গে রোদে পোড়া দাগ সহজেই দূর হয়।
 
বুঝতেই পারছেন লেবু ফল আপনার জন্য কতটা উপযোগী তবে এখন কথা হল লেবু তো অনেক ধরনের রয়েছে। সুতরাং কোনটি কার্যকর তাইতো! হাই বন্ধুরা যে লেবু ছোট হয়ে থাকে নামটি আমার মনে পড়ছে না তবে বড় লেবু যেটা সেটা কিন্তু নয়! সেই ছোট লেবুর খোসা অনেকে খেতে পছন্দ করে। তবে কমলালেবুর কথা বলছি না।
 
কিন্তু কমলালেবু দিও আপনি আরেকটি মাধ্যমে আপনার উজ্জলতা বৃদ্ধি করতে পারবেন। আপনার ত্বকের পরিষ্কার কমলা লেবু দিয়েও সম্ভব হবে এমনকি আমরা এই বিষয়ে একটি টিপস একটু পরে আলোচনা করছি। তবে এখন আমরা যে প্রক্রিয়ায় মাধ্যমটি জানিয়েছে এটি প্রয়োগ করলে, আশা করি অবশ্যই আপনার উজ্জলতা ত্বক ফিরে আসবে নতুন রূপে।
 
স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া এর জন্য দুধ করবেন যেভাবে ব্যবহারঃ ঘরোয়া উপায়ে ত্বক ফর্সা করার জন্য দুধের কোন বিকল্প নেই। এটির সাহায্যে আপনি কিন্তু সত্যিই স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার খুবই দারুণ একটি সুযোগ পাচ্ছেন। তবে এখন কথা হল এটি ব্যবহার আমরা কিভাবে করতে পারি? যার মাধ্যমে আমরা আমাদের ত্বক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সক্ষম হব!
 
প্রথমত এক টেবিল চামচ দুধ ও এক চামচ মধু প্রথমত আপনাকে নিতে হবে।
এরপর দুধ ও মধু ভালোভাবে মিশিয়ে অর্থাৎ মি এক্সট করতে হবে ভালোভাবে। ভালোভাবে আপনি যখন এই মিশ্রণটি করবেন তখন আর দেরি না করে আপনার মুখে বা ত্বকের যে কোন স্থানে লাগিয়ে নিবেন। কাজটি করার পর আপনাকে 10 থেকে অবশ্যই 15 মিনিট অপেক্ষা করতে হবে।
 
আর যদি শুকিয়ে যায় তাহলে আপনি আপনার মিশ্রণটি ওঠানোর জন্য একটু গরম পানি দিয়ে ওঠানোর চেষ্টা করবেন। আপনি যদি এটি প্রতিনিয়তঃ প্রতিদিন ব্যবহার করেন তাহলে সহজে আপনারা আপনাদের ত্বক পরিষ্কার উজ্জ্বলতা কিংবা ত্বক ফর্সা করতে সক্ষম হবেন।
এটি আপনি দৈনিক নিয়ম মেনে করতে থাকুন। যেটা কিনা আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ফর্সা করার জন্য খুবই কার্যকর।
 
Pro Tips: দুধে থাকা প্রাকৃতিক উপাদানগুলো ত্বকের রংকে ভেতর থেকে হালকা করে। সেইসঙ্গে এটি ত্বককে বাইরে থেকে আর্দ্র এবং মসৃণ করে তোলে। প্রতিদিন ব্যবহারের ফলে ত্বক আরও উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। তাই এই টিপসটি আপনার ঘরোয়া উপায়ে ত্বক ফর্সা করার জন্য খুবই উপযোগী একটি উপায়। অবশ্যই এটি আপনাকে নিয়ম মেনে দৈনিক করার যথাসম্ভব দিয়ে চেষ্টা করতে হবে।
 
আরো ভালোভাবে পড়তে শেষ করুন::--- https://www.sohojblogger.xyz/2022/02/domestic-way-to-whiten-skin-permanently.html
 
স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া এর জন্য টমেটোর যেভাবে ব্যবহার করবেনঃ অন্যদিকে আপনি টমেটো এই ফলটি নিশ্চয় চিনেন তাই না! টমেটো সবজির ভিতর মানুষের খাবার খুবই পছন্দ করে এবং পুষ্টিকর হিসেবে মানুষ প্রতিনিয়ত হওয়ার চেষ্টা করে! তবে যদি সময়ে পাওয়া যায় তাহলে তো কোন কথাই থাকে না আমাদের জন্য।
 
আপনি জানলে অবাক হবেন হয়তোবা একটু হলেও যে টমেটো এর সাহায্যে আপনার স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা একেবারেই সহজ একটি মাধ্যম। এখন আসল কথা হল এটি ব্যবহার করার নিয়ম কি? প্রথমত দুটি টমেটো ও দুই চামচ লেবুর রস আপনাকে নিতে হবে। টমেটো ব্রেন্ড করে যত রস বেরহবে সবটুকু নিয়ে নিবেন।
 
তারপরে আপনাকে পরিমাণমতো টমেটোর রস লেবুর সাথে ভালোভাবে মিশ্রন করতে হবে। তারপর আপনাকে এই মিশ্রণ ভালোভাবে মুখে লাগিয়ে নিতে হবে। এবার 20 থেকে 30 মিনিট অপেক্ষা করতে হবে তারপরে আপনাকে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে যদি শুকিয়ে যায় তাহলে। আর এটি আপনি গোসলের পূর্বে ব্যবহার করবেন।
 
Pro Tips: টমেটো ত্বকের দাগ কমিয়ে ত্বককে ফর্সা এবং উজ্জ্বল করে তুলতে পারে। লাইকোপিন নামক উপাদান ত্বকে আর্দ্রতা বাড়াতে সাহায্য করে। ত্বকের উপরে জমে থাকা মৃত কোষ দূর করে ত্বককে দ্রুত উজ্জ্বল করে তোলে। সুতরাং টমেটো নিশ্চয়ই দ্রুত আপনার ত্বক ফর্সা করার জন্য কার্যকর হবে। যদি আপনি নিজে একবার করে প্রমাণ নিজেই দেখতে পারবেন।
 
স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া এর জন্য হলুদের যেভাবে ব্যবহার করবেনঃ এবার আমরা হলুদ ব্যবহার করে আপনার ত্বক উজ্জ্বলতা করার জন্য ব্যবহার করার নিয়ম সহ এর গুনাগুন জানব। শুরুতেই একথা স্পষ্টভাবে বলতে চাই যে হলুদ ব্যবহার করে আপনি কিন্তু সহজে ঘরোয়া উপায়ে ত্বক ফর্সা করতে পারেন।
 
তবে কথা হলো এই ব্যবহার কেন কিভাবে করলে উজ্জ্বলতা বা ত্বক ফর্সা করতে পারে? ওকে তো এবার আপনাকে আমি বলতে চাই এই হলুদ ব্যবহার করে কেমন করে, তার জন্য প্রথমত এক চা চামচ কাঁচা হলুদ বেটে বা হলুদ গুঁড়া করে আপনাকে নিতে হবে। এবং এর সাথে আপনাকে দুই চামচ লেবুর রস নিতে হবে এবং এটি ভালোভাবে মেশাতে হবে এককথায় মিশ্রন করে নিন এগুলো।
এটি ব্যবহার আপনি করার জন্য, সূর্যের তাপের কারণে ত্বকের যে স্থান কালচে হয়ে গেছে ওই স্থানগুলোতে এটি ব্যবহার করুন। এবং অপেক্ষা করতে হবে আপনাকে 10 থেকে 15 মিনিট মতো। তারপর পরিষ্কার পানি দিয়ে এই মিশ্রণটি ঢেলে দিতে হবে। এটি সাধারণত আপনার সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করলে এর উপকারিতা আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারবেন।
 
তাই আপনার উচিত এই টিপসটি ফলো করা প্রায় এক মাসের মত। এক মাসের মধ্যেই সুফল পেতে শুরু করবেন আপনি যদি নিয়ম হয়নি প্রতিনিয়ত করতে পারেন তাহলে। তবে হলুদের ব্যবহারের ফলে কিন্তু আপনার এটি কার্যকর হবে তাই চলুন হলুদের কয়েকটি পুরো টিপস জানি। যাতে করে আপনার কারো আগ্রহ প্রকাশ পায় এটি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে।
 
Pro Tips: হলুদের অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং আন্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান ত্বককে সব ধরনের জীবাণু থেকে দূরে রাখে। সেইসঙ্গে ত্বককে দ্রুত ফর্সা করতে কাজ করে হলুদ। ত্বককে ভেতর থেকে পরিষ্কার করতে সাহায্য করে এই ভেষজ উপাদান। হলুদ আমাদের ত্বকে বয়সের ছাড় পড়তে বাধা দেয়। ফলে ত্বক টানটান থাকে অনেকটাই।
 
ত্বকে ব্যবহারের পাশাপাশি খালি পেটে এক টুকরো কাঁচা হলুদ খেতে পারলে সেটিও আপনার শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করবে। সুতরাং এটি ব্যবহার করলে আপনি নিশ্চয়ই আপনার ত্বক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবেন আশা করি। প্রিয় দর্শক এটি কিন্তু ব্যবহার করার নিয়ম অনুসরণ সঠিকভাবে করতে পারলে, আপনি আপনার ত্বক ফর্সা করতে সক্ষম খুব সহজেই।
 
স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া এর জন্য দইয়ের যেভাবে ব্যবহার করবেনঃ দই যেমন খাওয়ার জন্যে উপযোগী এবং পুষ্টিকর একটি খাদ্য অন্যদিকে আপনি কি জানেন এটি, যে আপনার ত্বক ফর্সা করার জন্য কিন্তু এর কোনো বিকল্প নেই? নিশানি কে একটু হলেও অবাক হতে পারেন তবে এটা সত্য যে ত্বক ফর্সা করার জন্য দইয়ের ব্যবহার এর কোনো বিকল্প নেই!
 
তবে এখন কথা হল যে এই দই কিভাবে ব্যবহার করব? নিশ্চয়ই একটু হিমশিম খাচ্ছেন তাই না খাওয়ার জিনিস আবার ত্বকে ব্যবহার করবো? হ্যাঁ বন্ধুরা ব্যবহার না করলে আপনি কিন্তু খুব বড় একটি ভুল করবেন আপনার কথা যদি হয়ে থাকে তবে ফর্সা হওয়ার জন্য, সুতরাং ব্যবহার করার জন্য প্রথমত দুই টেবিল চামচ টক দই ও এক চা চামচ মধু আপনাকে নিতে হবে।
 
শুধু নেই কিন্তু হবেনা এটি আপনাকে এবার ভালোভাবে মিশ্রন করে নিতে হবে। তারপর এই মিশ্রণটি আপনার ত্বকের সব জায়গায় লাগিয়ে নিবেন। তবে সাথে সাথে যেন মিশ্রণটি উঠিয়ে নিবেন না একটু অপেক্ষা করবেন কমপক্ষে 15 মিনিট কিংবা 20 মিনিট পর্যন্ত। তারপর এই মিশ্রণটি পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। মনে রাখবেন এই প্রক্রিয়া এটি ত্বককে দ্রুত উজ্জ্বল করে বা ত্বক পরিষ্কার করতে খুবই কার্যকর।
 
Pro Tips: দই আমাদের ত্বকের ক্ষুদ্র লোমকূপে জমে থাকা ময়লা দূর করতে সাহায্য করে। ফলে ত্বক গভীর থেকে পরিষ্কার হয়। প্রতিদিন ত্বকে টকদই ব্যবহার করলে তা ত্বককে ফর্সা করে তোলে। ত্বকে ব্যবহারের পাশাপাশি
টক দই খেলেও উপকার পাবেন। তবে নিশ্চয় আপনি এই টিপসটি প্রয়োগ করতে চাচ্ছি না এখনি! তবে ধৈর্য ধরুন আরেকটি টিপস আপনাদের জন্য দিব।
 
স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় লেবু দিয়ে যেভাবে করবেনঃ একটি লেবু নিন। এরপর লেবুটি কেটে রসটুকু বের করে নিন। সেখান থেকে দুই চা চামচ লেবুর রস নিয়ে এক চা চামচ পানিতে মেশান। এবার মিশ্রণটি ত্বকের যেখানে দাগ আছে সেখানে ব্যবহার করুন। এটি ব্যবহার করে আপনি কয়েকদিনের ভিতরে নিজের চোখে ফলাফল টি দেখতে পারবেন। আপনার জন্য আরেকটি প্রক্রিয়া জানা জরুরী বলে মনে করে সেটি নিচে জানি শুনুন,,,
 
প্রথমত লেবুর রসের সঙ্গে একই পরিমানে মধু ভালোভাবে মেশাতে হবে। এবং সেটি আপনার ত্বকে ব্যবহার করতে হবে ব্যবহার করার প্রায় 10 থেকে 15 মিনিট অপেক্ষা করে থাকতে হবে। এবং তারপর আপনি পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন। তবে যদি একটু বেশি মুখে এটা থাকে তাহলে গরম পানি দিয়েও আপনি চাইলে উঠিয়ে ফেলতে পারেন। যেটি আপনার স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার জন্য উপযোগী একটি প্রক্রিয়া।
 
তাই আপনাদেরকে এই টিপসের পরামর্শ আমি অবশ্যই দিব। তবে এখন কথা হল এটি আসলে আপনার ত্বককে পরিষ্কার কতটা করবে তার পরীক্ষা কিভাবে করে? আসলে আমাদের টিপস আপনার জন্য উপযোগী কি না তার জন্য আপনাকে আরেকটু পুরো টিপস দিতে চাই।
 
Pro Tips: লেবুর সাথে রস এর সমপরিমাণ মিশ্রণটি ত্বকের উপযোগী কি না তা বোঝার ব্যবহারের আগে গলায় বা কানের পেছনে লাগিয়ে দেখবেন। যদি কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা না যায় তাহলে ব্যবহার করবেন।
 
আরো ভালোভাবে পড়তে শেষ করুন::--- https://www.sohojblogger.xyz/2022/02/domestic-way-to-whiten-skin-permanently.html
 
যদি আপনি মনে করেন টিপসটি আপনার জন্য কার্যকর হয়েছে তাহলে আপনি আপনার ত্বকের যে জায়গাতে দাগ রয়েছে সেখানে ব্যবহার করবেন আশা করি আপনার ত্বকের দাগ দূর হয়ে যাবে। অন্যদিকে স্থায়ীভাবে ত্বক পরিষ্কার করতে এটিও সহযোগিতা করে বেশ ভালই।
 
কমলালেবু দিয়ে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা হওয়া সম্ভবঃ হ্যাঁ বন্ধুরা কমলা লেবু দিয়ে স্থায়ীভাবে সহজে ত্বক ফর্সা হবে। কারণ এই কমলা লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি সহ এই ফলটি ব্যবহারের কারণে আপনি ফর্সা ত্বকের জন্য নিঃসন্দেহে ব্যবহার করতে পারেন। কমলালেবু কেন ব্যবহার করার জরুরি এ বিষয়ে চলুন আমরা আর একটু জেনে আসি।
 
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ কমলালেবু সারা বছরই পাওয়া যায়। এটি ত্বকের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে বেশ কার্যকর। প্রতিদিন যদি কমলালেবু খাওয়া যায়,তাহলে ব্রণের সমস্যা থেকে দূরে থাকবেন। এতে রয়েছে প্রাকৃতিক তেল, যা ত্বককে আর্দ্র রাখতে সহায়তা করে। সুতরাং বুঝতেই পারছেন এই কমলালেবু ফল দিয়ে সহজে আপনার ত্বকের আদ্রতা সহ আপনার ত্বক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য এটি কার্যকর।
 
আরো ভালোভাবে পড়তে শেষ করুন::--- https://www.sohojblogger.xyz/2022/02/domestic-way-to-whiten-skin-permanently.html
 
তাই আজ থেকে আপনি যদি এটি ব্যবহার শুরু করে দেন তাহলে কিছু দিনের ভিতরে ফলাফল পাবেন। এবং এটিও আপনার ত্বক পরিষ্কার সহ দেহের আরো অনেক সৌন্দর্য পরিবর্তন করতে সক্ষম। সুতরাং আপনার ত্বক পরিষ্কার বা উজ্জলতা করার জন্য এই টিপসটি অনুসরণ করতে পারেন।
 
বিশ্বের ক্রয় বড় বড় প্রতিষ্ঠান লোক এই ট্রিক্স টি অনুসরণ সহ সবার কাছে প্রচার করে থাকে। সত্যতা যাচাই করার জন্য আপনি নিজেই এই টিপসটি অনুসরণ করতে পারেন। আশা করি আপনি নিজেই নিজের পরিবর্তনসহ টিপসটি আপনাদের জন্য কতটা উপযোগী বা কার্যকর সেটা নিজেই বুঝতে পারবেন। চলুন এখন আমরা আরো কয়েকটি টিপস জেনে নিন ত্বক ফর্সা করার জন্য।
 
আপেল ফল এর মাধ্যমে স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়া সম্ভবঃ আপেল হল খুবই সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর একটি ফল। যেটি কিনা বাংলাদেশের এমন কোন লোক নেই নাম শুনেনি। এমন কি প্রত্যেক বাজারে প্রতিনিয়ত আপেলের দেখতে পাওয়া যায়। তবে আপনি এটা জানেন কি স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার জন্য আপেল এর গুরুত্ব কতটুকু?
 
হ্যাঁ বন্ধুরা যদিও আপেল একটি সুস্বাদু ফল খাওয়ার জন্য অন্যদিকে আপনার ত্বক ফর্সা করার জন্য আপেল এর গুরুত্ব প্রচুর পরিমাণে। নিশ্চয়ই কারণটি আপনার বুঝতে পেরেছেন আপেলের প্রচুর পরিমাণে এমন কিছু পুষ্টিকর জিনিস পাওয়া যাবে যেটা কিনা আপনার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে খুবই সহায়ক। সুতরাং আপনি নিয়ে আরেকটা টিপস জানলে আপনি হয়তো বুঝতে সক্ষম হবেন।
 
Pro Tips: প্রতিদিন একটি আপেল খাওয়া শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এতে রয়েছে ভিটামিন এ ও সি এবং প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বকের স্বাস্থ্যে দারুণ উপকারী। এছাড়া এটি ফ্রি রেডিক্যাল থেকে ত্বককে মুক্ত রাখতে সাহায্য করে। আপেল ত্বকের রুক্ষতা ও বয়সের ছাপের কমাতে সাহায্য করে। তাই আপনার উপযোগী হবে এই ফলটি যেটার মাধ্যমে ত্বক ফর্সা করা খুবই সহজ।
 
পেঁপে এর মাধ্যমে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা আসলেই সম্ভবঃ পেঁপে আর ডিমের মাস্কপেঁপে আর ডিম একসঙ্গে ব্যবহার করলে ত্বকের রঙ আস্তে আস্তে ফর্সা হচ্ছে আর হালকা হবে। তার সঙ্গে আসছে একটা সুন্দর উজ্জ্বল ভাব। ডিমের প্রোটিন ত্বককে টানটান রাখবে। এর সঙ্গে দই যখন যোগ হবে তখন তা আপনার স্কিনকে ভিতর থেকে পরিষ্কার করবে।
 
আরো জানতে:: https://www.sohojblogger.xyz/2022/02/domestic-way-to-whiten-skin-permanently.html ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারেন
 
== তথ্যসূত্র ==
'https://bn.wikipedia.org/wiki/ত্বক' থেকে আনীত