সাঈদ আহমদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Bellayet (আলোচনা | অবদান)
++
 
Bellayet (আলোচনা | অবদান)
++
১ নং লাইন:
'''সাঈদ আহমদ''' ([[জানুয়ারি ১]], [[১৯৩১]] - [[জানুয়ারি ২১]], [[২০১০]]) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশী]] নাট্যব্যক্তিত্ব, যাকে বাংলা নাটকে আধুনিক নাট্যধারার প্রবর্তক বলে বিবেচনা করা হয়।<ref name= "palo36714">http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-01-22/news/36714</ref><ref>http://www.gunijan.org.bd/GjProfDetails_action.php?GjProfId=189</ref> নানামুখী প্রতিভার অধিকারী হলেও সাঈদ আহমদ মূলত নাট্যকার হিসেবেই খ্যাতিমান ছিলেন। ষাটের দশকে তিনি আমাদের নাটকে ইউরোপীয় প্রতীকীবাদী অ্যাবসার্ড নাট্যধারা সংযোজন করেন।
 
==প্রাথমিক জীবন==
সাঈদ আহমদ ১৯৩১ সালের ১ জানুয়ারি তারিখে পুরনো ঢাকার ইসলামপুরের এক সম্ভ্রান্ত শিল্প-সংস্কৃতিক মনা পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা মীর্জা এফ মোহাম্মদ ও মা জামিলা খাতুন দুজনেই সংস্কৃতি আমোদে মানুষ।মানুষ ছিলেন। সাঈদ আহমদের পরিবারেরভাইবোনদের সাথেমধ্যে ঢাকারবেতার সংস্কৃতিবানব্যক্তিত্ব পরিবারগুলোরনাজির বন্ধুত্বপূর্ণআহমদ সম্পর্ক ছিল।চিত্রশিল্পী হামিদুর রাহমান শিল্প-সংস্কৃতিসংস্কৃতির অঙ্গনে সাহিত্যেরস্বনামধন্য বিভিন্নব্যক্তিত্ব। শাখারঅন্য বিশিষ্টভাইবোনদের ব্যক্তিদেরমধ্যে সমাবেশআছেন ঘটতনাসির তাঁদেরআহমদ, বাড়িতে।মেহেরুননিসা বেগম এবং শামসুন্নাহার বেগম, লুৎফুন্নাহার বেগম। ভাইদের মধ্যে কনিষ্ঠ ছিলেন সাঈদ আহমদ। সাঈদ আহমদের পরিবারের সাথে ঢাকার সংস্কৃতিবান পরিবারগুলোর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। বিখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ, ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁ সাহেবের পরিবারের সাথে তাঁদের পরিবারের ঘনিষ্ঠতা ছিল।
 
সাইদ আহমদ ঢাকার ঐতিহ্যবাহী [[ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল|কলেজিয়েট স্কুল]] থেকে ১৯৪৬ সালে ম্যাট্রিক পাস করেন। ১৯৪৯ সালে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন এবং ভর্তি হনকরে [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে]] ভর্তি হন। ১৯৫৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করে [[ব্রিটেন|ব্রিটেনে]] যান। সেখানে তিনি ১৯৫৬ সালে লন্ডন স্কুল অব ইকনোমিক্স থেকে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রি লাভ করেন।
সাঈদ আহমদের ভাইবোনদের মধ্যে বেতার ব্যক্তিত্ব নাজির আহমদ ও চিত্রশিল্পী হামিদুর রাহমান শিল্প-সংস্কৃতির অঙ্গনে স্বনামধন্য ব্যক্তিত্ব। অন্য ভাইবোনদের মধ্যে আছেন নাসির আহমদ, মেহেরুননিসা বেগম এবং শামসুন্নাহার বেগম, লুৎফুন্নাহার বেগম। ভাইদের মধ্যে কনিষ্ঠ ছিলেন সাঈদ আহমদ।
 
সাইদ আহমদ ঢাকার ঐতিহ্যবাহী [[ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল|কলেজিয়েট স্কুল]] থেকে ১৯৪৬ সালে ম্যাট্রিক পাস করেন। ১৯৪৯ সালে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন এবং ভর্তি হন [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে]]। ১৯৫৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করে [[ব্রিটেন|ব্রিটেনে]] যান। সেখানে তিনি ১৯৫৬ সালে লন্ডন স্কুল অব ইকনোমিক্স থেকে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রি লাভ করেন।
 
==সঙ্গীত সাধনা==
সাঈদ আহমদ নাটকের জন্য সমধিক পরিচিত হলেও শৈশব ও কৈশোরে এমনকি প্রথম যৌবনেও অসম্ভব টান ছিল তার সঙ্গীতের প্রতি। আবৃত্তি আর গান মিলে ছিল তাঁর ছেলেবেলা। দশ বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'পলাতকা' আবৃত্তি করে প্রথম পুরস্কার বিজয়ী হয়েছিলেন তিনি। স্কুলের অনুষ্ঠানে গান গাওয়ার জন্যও তাঁর ডাক পড়ত। ওস্তাদ বাহাদুর হোসেন খান ছিলেন তাঁর সমবয়সী এবং বন্ধু। ওস্তাদ খাদেম হোসেন খান তাঁর ওস্তাদ। আয়েত আলী খাঁর কাছ থেকেও তিনি পরোক্ষ শিক্ষা পেয়েছেন। তিনি খুব ভালো সেতার বাজাতে পারতেন। যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে রবিশঙ্করের দলে অংশ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সেতার বাদন করেছেন তিনি।<ref name= "palo36714"/>
 
==সম্মাননা==
বড়মাপের সঙ্গীতসাধক হওয়ার তীব্র আকাঙ্খা তাঁকে পেয়ে বসেছিল। ওস্তাদ বাহাদুর হোসেন খান ছিলেন তাঁর সমবয়সী এবং বন্ধু। ওস্তাদ খাদেম হোসেন খান তাঁর ওস্তাদ। আয়েত আলী খাঁর কাছ থেকেও তিনি পরোক্ষ শিক্ষা পেয়েছেন।
তিনি বাংলা একাডেমী পুরস্কার, সূফী মোতাহার হোসেন পুরস্কার, মুনীর চৌধুরীর সম্মাননা, ঋষিজ পুরস্কারসহ বিভিন্ন ভূষিত হয়েছেন। তিনি ১৯৯৩ সালে ফ্রান্সের অত্যন্ত সম্মানজনক ‘লিজিয়ন অব অনার’ পুরস্কার লাভ করেন।
 
{{অসম্পূর্ণ}}