বৃহন্নলা (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
BanglaBot (আলোচনা | অবদান)
ত্রুটি সংশোধন, ID: 6
ট্যাগ: অউব্রা পুনর্বহালকৃত
BanglaBot (আলোচনা | অবদান)
wrong
ট্যাগ: পুনর্বহাল
২৭ নং লাইন:
 
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
মোহনপুর আধুনিক সুযোগ সুবিধা বঞ্ছিত একটি ছোট গ্রাম। গ্রামের হোমিও ডাক্তার আরজ আলী তাদের চিকিৎসার একমাত্র ভরসা। গ্রামের বিদ্যালয়ে অল্প সংখ্যক ছাত্রছাত্রী থাকলেও তাদের শিক্ষা বিদ্যালয়ের গণ্ডি পর্যন্তই সীমাবদ্ধ। গ্রামে পূর্বে হিন্দু সম্প্রদায়ের আধিক্য থাকলেও এখন হিন্দু মুসলমান দুই সম্প্রদায়ই বাস করে। হিন্দুদের ধর্ম পালনের জন্য একটি মন্দির এবং মুসলমানদের জন্য একটি মসজিদ থাকলেও উভয় সম্প্রদায় চায় গ্রামে আরেকটি মন্দির বা মসজিদ হোক। দুই সম্প্রদায়ই চায় সরকারিসরকারী খাস জমিতে মন্দির বা মসজিদ হোক। গ্রামের হোমিও ডাক্তার আরজ আলী গ্রামে একজন ভালো চিকিৎসক পাঠানোর জন্য দীর্ঘদিন যাবত সরকারের কাছে চিঠি দিয়ে আসছে। যেদিন নতুন ডাক্তার গ্রামে আসবে সেদিন সরকারিসরকারী খাস জমির পাশের বটগাছের নিচে গ্রামের কাঠমিস্ত্রী তুলসীর ছাগল মারা যায়। গ্রামের হিন্দু মুসলমান সবাই এতে আতংকিত হয়ে পরে এবং মন্দির কমিটির প্রধান গৌর বিশ্বাস কাউকে গাছের কাছে আসতে মানা করে দেন। কিন্তু কিছু দিন পর তুলসীর মা সেখানে পাতা কুড়াতে গিয়ে মারা যায়। তুলসীর স্ত্রী দুর্গারানী দাবি করে ঐ গাছই তার শাশুড়িকে হত্যা করেছে। ইতোমধ্যেইতিমধ্যে শহর থেকে ডাক্তার আবির সেই গ্রামে আসে। তিনি এসে পরীক্ষা করে দেখেন যে আসলে মহিলাটি হৃদরোগে মারা গেছেন। কিন্তু হিন্দু সম্প্রদায় তা বিশ্বাস না করে গাছটিকে পূজা করতে শুরু করে। অন্যদিকে মুসলমান সম্প্রদায়ের প্রধান হাজী সাহেব এবং ইমাম সাহেবও এই জমিতে ঈদগাহ দেওয়ার জন্য পরিকল্পনা করতে থাকেন। এরই মধ্যে ঐ গাছের নিচে ঘটে যায় কিছু খুন। কারা এইসব খুন করছে কিংবা কেন করছে??
 
== শ্রেষ্ঠাংশে ==
১০০ নং লাইন:
* {{বিএমডিবি শিরোনাম}}
 
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:চলচ্চিত্র, বৃহন্নলা}}
[[বিষয়শ্রেণী:২০১৪-এর চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী চলচ্চিত্র]]