লুবাবা বিনতে আল হারিস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Lita.rukshana (আলোচনা | অবদান)
বিষয়বস্তু যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Lita.rukshana (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪২ নং লাইন:
 
== হাদিস বর্ণনা ==
লুবাবা বিনতে আল হারিস মুহাম্মাদ থেকে ৩০টি হাদিস বর্ণনা করেছেন। এর মধ্যে ১টি হাদিস মুত্তাফিকুন ইলাইহি (বুখারী ও মুসলিম শরীফ উভয়ই বর্ণনা করেছেন) ও ৩টি হাদিস মুসলিম শরীফ এককভাবে বর্ণনা করেছেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=[সিয়ারু আ‘লাম আন-নুবালা-২/৩১৫; দ্র.]|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=[বুখারী-২/২০৪, ৪/২০৬]|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=[মুসলিম, হাদীস নং৪৬২, ১১২৩, ১৪৫১]|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref> লুবাবা থেকে যারা হাদিস বর্ণনা করেছেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন :
বিদায় হজ্জের সময় তিনিও রাসূলুল্লাহর সাথে হজ্জ করেন। আরাফার দিন রাসূলুল্লাহ ﷺ রোজা রেখেছেন কিনা এই নিয়ে সাহাবীরা দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ছিলেন। তারা কেউ আগ বাড়িয়ে গিয়ে জিজ্ঞেস করতে পারছেন না। তাদের সঙ্কোচবোধ হচ্ছে। উম্মুল ফাদল ◌ؓ” সাহাবীদের দ্বিধার কথা শুনে একটি বুদ্ধি বের করেন।
তিনি এমন একটি পদ্ধতি অবলম্বন করলেন, যার ফলে সরাসরি প্রশ্ন করা হয় না তবে উত্তর জানা যায়।
বুদ্ধিমতী উম্মুল ফাদল ◌ؓ”এক পেয়ালা দুধ নিয়ে যান রাসূলুল্লাহ ﷺ কাছে। দুধের পেয়ালা রাসূলের হাতে দিলেন। রাসূলুল্লাহ সেই পেয়ালা থেকে দুধ পান করলেন। [সহীহ মুসলিম: ২৫২৫]
তাঁর এই বুদ্ধিমত্তার ফলে সাহাবীরা বুঝে নিলেন যে, রাসূলুল্লাহ ﷺ রোজা রাখেননি।
লুবাবা ◌ؓ”থেকে যারা হাদিস বর্ণনা করেছেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন :
 
* আবদুল্লাহ