প্রতীক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
লিংক সমস্যা
অসম্পূর্ণতা
১৫ নং লাইন:
প্রতীক কতো রকম যে হতে পারে, তার ইয়ত্তা নেই। মানুষ কথা বলার সময় মুখের পেশিতে যে পরিবর্তন হয়, বা যে পরিবর্তন সাধনের মাধ্যমে মানুষ তার মুখের ভাষাকে বোধগম্য করে তুলে ধরে, তা হলো সেই ভাষার প্রাথমিক প্রতীক। ভাষার অন্য প্রতীকটি হলো ভাষার ধ্বনি এবং অক্ষর বা বর্ণ।
 
==প্রতীক বিদ্যবিদ্যা==
প্রতীক নিয়ে আলোচনার শাস্ত্রকে [[প্রতীক বিদ্যা]] বা প্রতীক শাস্ত্র (Symbology) বলে। প্রতীক বিদ্যার ধারণাটি সত্তুরের দশকের মাঝামাঝিতে প্রথম উপস্থাপন করেন [[ভিক্টর টার্নার]]। তিনি সমাজের আচরিত বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও সংস্কৃতির প্রাসঙ্গিকতায় প্রতীকের রূপ দেখতে পান। আর টার্নারের বদৌলতে প্রতীক বিদ্যা নৃতত্ত্বে ‘তুলনামূলক প্রতীক বিদ্যা’ (comparative symbology) নামে আখ্যা পায়।সিম্বলজি বা প্রতীক বিদ্যা মূলত বিজ্ঞান বা জ্ঞানের কোনো পৃথক শাখা নয়; তাই পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়েই প্রতীক বিদ্যার আলাদা অনুষদ নেই। এই প্রতীক বিদ্যা যখন জ্ঞানের যে শাখার প্রতীক নিয়ে আলোচনা করবে, সেই শাখার সাথে নিজের নাম জড়িয়ে নিবে; যেমন: প্রতীক বিদ্যা যখন [[পুরাতত্ত্ব|পুরাতত্ত্বের]] প্রতীক নিয়ে আলোচনা করবে, তখন তা ‘পুরাতাত্ত্বিক প্রতীক বিদ্যা’, ধর্মীয় প্রতীক নিয়ে আলোচনা করলে ‘ধর্মতাত্ত্বিক প্রতীক বিদ্যা’ ইত্যাদি।
 
==টীকা==
{{reflist}}
 
{{অসম্পূর্ণ}}
 
[[Category:প্রতীক]]