বিশ্বের মানচিত্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
পরিষ্কারকরণ, সম্প্রসারণ, অনুবাদ
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{বাংলা নয়|1=ইংরেজি|date=সেপ্টেম্বর ২০১৭}}
[[File:Winkel triple projection SW.jpg|right|300px|thumb|উইংকেল ট্রিপেল অভিক্ষেপের মানচিত্র। A world map on the [[Winkel tripel projection]],<br>এতে ত্রুটি তুলনামূলক অনেক কম রয়েছে।<ref>''[http://www.physics.drexel.edu/~goldberg/projections/goldberg_gott.pdf Large-Scale Distortions in Map Projections]'', 2007, David M. Goldberg & [[J. Richard Gott]] III, 2007, V42 N4.</ref> এমনকি, এটিকে [[ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটি]] উদ্ধৃতি মানচিত্র হিসেবে গ্রহণ করেছে।]]
[[File:Blue Marble 2002.png|300px|thumb|এখন পর্যন্ত সমগ্র পৃথিবীর সবচেয়ে বিস্তারিত, সত্যিকারের রঙের মানচিত্র।]]
'''বিশ্বের মানচিত্র''' হচ্ছে পৃথিবীর পৃষ্ঠের বেশিরভাগ বা সমস্ত অংশের একটি মানচিত্র। বিশ্বের মানচিত্রগুলোকে পৃথিবীর স্কেলের কারণে অভিক্ষেপণ সমস্যার মোকাবেলা করতে হয়। প্রয়োজন অনুসারে দুটি মাত্রায় রেন্ডার করা মানচিত্র পৃথিবীর ত্রিমাত্রিক পৃষ্ঠের প্রদর্শনকে বিকৃত করে। যদিও এটি যেকোনো মানচিত্রের ক্ষেত্রে সত্য, কিন্তু এই বিকৃতিগুলি বিশ্বের মানচিত্রে খুব বেশি হয়ে থাকে। বিশ্বের মানচিত্র উপস্থাপন করার জন্য অনেক কৌশল তৈরি করা হয়েছে যা বিভিন্ন প্রযুক্তিগত এবং নান্দনিক লক্ষ্যগুলোকে সম্বোধন করে।<ref name="ACA1988">
১১ নং লাইন:
| pages = 1–2
}}</ref>
একটি বিশ্ব মানচিত্র বর্ণনাচিত্র তৈরি করার জন্য পৃথিবী, এর মহাসাগর এবং এর মহাদেশগুলোর বৈশ্বিক জ্ঞান প্রয়োজন। প্রাগৈতিহাসিক সময়কাল থেকে [[মধ্যযুগ]] পর্যন্ত সঠিক বিশ্বের মানচিত্র তৈরি করা অসম্ভব ছিল। কারণ যে কোনো সংস্কৃতির কাছে পৃথিবীর অর্ধেকেরও কম উপকূলরেখা এবং এর মহাদেশীয় অভ্যন্তরীণ অংশের একটি ছোট অংশ পরিচিত ছিল। ইউরোপীয় [[রেনেসাঁ]] সময় শুরু হওয়ার সময়ে গবেষণার সাথেসাথে পৃথিবীর পৃষ্ঠের জ্ঞান দ্রুত সঞ্চিত হয়। যার ফলে পৃথিবীর বেশিরভাগ উপকূলরেখার মানচিত্র ১৭৫০ এর দশকের মধ্যে তৈরি করা হয়েছিল। আর বিংশ শতাব্দীর মধ্যে মহাদেশীয় অভ্যন্তরীণ মানচিত্র তৈরি করা সম্ভব হয়েছিল।
 
বিশ্বের মানচিত্র সাধারণত রাজনৈতিক বৈশিষ্ট্য বা ভৌত বৈশিষ্ট্যের উপর ফোকাস করে। রাজনৈতিক মানচিত্র আঞ্চলিক সীমানা এবং মানব বসতির চিত্রায়নে জোর দেয়। ভৌত মানচিত্র দেখায় ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য; যেমন- পর্বত, মাটির ধরন বা [[ভূমির ব্যবহার]]। [[ভূতাত্ত্বিক মানচিত্র]] পৃষ্ঠকে দেখানোর পাশাপাশি অন্তর্নিহিত শিলাগুলির বৈশিষ্ট্য, ভৌগলিক ত্রুটি ও ভূপৃষ্ঠের কাঠামো প্রদর্শন করে। চোরোপ্লেথ মানচিত্র{{সন্দেহজনক অনুবাদ}} অঞ্চলগুলোর মধ্যে জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক পরিসংখ্যান হিসেবে পার্থক্যের জন্য হালকা রঙ এবং গাঢ় রঙ ব্যবহার করে।
 
==প্রাচীন বিশ্বের মানচিত্রসমূহ==