আবু তাহের: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Admhfz (আলোচনা | অবদান)
রচনাশৈলী, বানান সংশোধন, সম্প্রসারণ, হালনাগাদ করা হল, সংশোধন
Admhfz (আলোচনা | অবদান)
রচনাশৈলী, বানান সংশোধন, সম্প্রসারণ, হালনাগাদ করা হল, সংশোধন
৩৮ নং লাইন:
 
== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==
[[পাকিস্তান সেনাবাহিনী|পাকিস্তান সেনাবাহিনীর]] অফিসার হিসাবে তাহের কমান্ডো প্রশিক্ষণ লাভ করেন ও পরে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষক হিসাবে কাজ করেন। ১৯৬৯ সালে আবু তাহের [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র|যুক্তরাষ্ট]] থেকে স্পেশাল কমান্ডো প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন। মুক্তিযুদ্ধের প্রথমদিকে তিনি পশ্চিম পাকিস্তানে আটকা পড়ে ছিলেন। সেখান থেকে কয়েকজন সঙ্গী নিয়ে রাতের অন্ধকারে ভারতে পালিয়ে যান। পাকিস্তান থেকে পালিয়ে আসার সময় তাঁর সহযোগী ছিলেন মেজর [[জিয়াউদ্দিন আহমেদ|জিয়াউদ্দিন]], [[মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর]], মঞ্জুরের স্ত্রী সন্তানসহ কয়েকজন। তারপর বাংলাদেশে এসে মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় [[মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী|কর্নেল আতাউল গনি ওসমানী]] এর নির্দেশে সেক্টরগুলো ঘুরে দেখেন এবং কৌশলগতভাবে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ১১ সেক্টরের সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব নেন। যুদ্ধের সময় তাঁর স্টাফ অফিসার ছিলেন নিজের আপন ছোট ভাই [[এম আনোয়ার হোসেন|আনোয়ার হোসেন]]। তাহেরের বড় ভাই [[আবু ইউসুফ|আবু ইউসুফ বীর বিক্রম]], ছোট ভাই [[মুক্তিযোদ্ধা আবু সাইদসাঈদ আহমেদ|আবু সাঈদ আহমেদ]], [[ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল|ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল বীর প্রতীক]][[শাখাওয়াত হোসেন|, শাখাওয়াত হোসেন বাহার বীর প্রতীক]] এবং ছোট বোন ডলি আহমেদ মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। যুদ্ধের সময় তাহের সম্মুখ সমরে আহত হয়ে এক পা হারান। কর্নেল তাহেরের সব ভাইবোন মুক্তিযুদ্ধে তার নেতৃত্বে ১১ নং সেক্টরে যৌথভাবে যুদ্ধ করেছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2009-11-06/news/17443 |শিরোনাম=দৈনিক প্রথম আলো |সংগ্রহের-তারিখ=২০১৪-০১-০৩ |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৬-১১-০৪ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20161104202021/http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2009-11-06/news/17443 |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref> ভাই-বোনদের এই দলটিকে "ব্রাদার্স প্লাটুন" বলে ডাকা হত।
 
== মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর ভূমিকা ==