রবীন্দ্রসঙ্গীত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
AstroWizard (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক সঙ্গীতের ধারা
{{Infobox music genre
| name = রবীন্দ্রসংগীত
| native_name =
৮ নং লাইন:
| alt =
| caption = ''[[বাল্মীকিপ্রতিভা]]'' গীতিনাট্যে [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] (ডানদিকে) ও [[ইন্দিরা দেবী চৌধুরাণী]] (বাঁদিকে)
| stylistic_origins = [[হিন্দুস্তানী শাস্ত্রীয় সংগীত]], [[পাশ্চাত্য সংগীত]], [[বাংলা লোকসংগীত]], [[কীর্তন]], [[রামপ্রসাদী শ্যামাসংগীত]], [[কর্ণাটকী শাস্ত্রীয় সংগীত]]
| cultural_origins = ১৮৭৫ - ১৯৪১, [[ব্রিটিশ ভারত]]
| instruments = [[এসরাজ]], [[বাঁশি]], [[তানপুরা]], [[একতারা]], [[দোতারা]], [[সেতার]], [[খোল]], [[তবলা]] [[পিয়ানো]], [[হারমোনিয়াম]]
২৮ নং লাইন:
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত মোট গানের সংখ্যা ২২৩২।<ref>''গীতবিতানের জগৎ'', সুভাষ চৌধুরী, প্যাপিরাস, কলকাতা, ২০০৬ সং, পৃ. ১৭১</ref> তার গানের কথায় [[উপনিষদ্‌]], [[সংস্কৃত সাহিত্য]], [[বৈষ্ণবধর্ম|বৈষ্ণব সাহিত্য]] ও [[বাউল]] দর্শনের প্রভাব সুস্পষ্ট। অন্যদিকে তার গানের সুরে [[ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীত|ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের]] (হিন্দুস্তানি ও কর্ণাটকি উভয় প্রকার) [[ধ্রুপদ]], [[খেয়াল]], [[ঠুমরি]], [[টপ্পা]], [[তরানা]], [[ভজন]] ইত্যাদি ধারার সুর এবং সেই সঙ্গে বাংলার লোকসংগীত, [[কীর্তন]], [[রামপ্রসাদী]], পাশ্চাত্য ধ্রুপদি সংগীত ও পাশ্চাত্য লোকগীতির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।<ref>''রবীন্দ্রসংগীতের ত্রিবেণীসংগম'', ইন্দিরা দেবী চৌধুরাণী, বিশ্বভারতী গ্রন্থনবিভাগ, কলকাতা, ১৪০৫ মুদ্রণ, পৃ. ২১, ৩৭-৩৮</ref> রবীন্দ্রনাথের সকল গান ''[[গীতবিতান]]'' নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন।<ref>''গীতবিতানের জগৎ'', সুভাষ চৌধুরী, প্যাপিরাস, কলকাতা, ২০০৬ সং, পৃ. ১২২</ref> তার মৃত্যুর পর ''গীতবিতান'' গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়। এই খণ্ডে প্রকাশিত গানগুলি ‘গীতিনাট্য’, ‘নৃত্যনাট্য’, ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী’, ‘নাট্যগীতি’, ‘জাতীয় সংগীত’, ‘পূজা ও প্রার্থনা’, ‘আনুষ্ঠানিক সংগীত, ‘প্রেম ও প্রকৃতি’ ইত্যাদি পর্যায়ে বিন্যস্ত।<ref>''গীতবিতানের জগৎ'', সুভাষ চৌধুরী, প্যাপিরাস, কলকাতা, ২০০৬ সং, পৃ. ১২৪</ref> ৬৪ খণ্ডে প্রকাশিত ''স্বরবিতান'' গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় গানের স্বরলিপি প্রকাশিত হয়েছে।
 
[[জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি|জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে]] সংগীতচর্চার ব্যাপক প্রচলন ছিল। রবীন্দ্রনাথের বাবা [[দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর]] ও রবীন্দ্রনাথের অন্যান্য দাদারা নিয়মিত [https://rabindrasangeets.in/ সংগীতচর্চা] {{ওয়েব আর্কাইভ|url=https://web.archive.org/web/20210204023529/https://www.rabindrasangeets.in/ |date=৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১ }} করতেন। কিশোর বয়সে রবীন্দ্রনাথের সংগীতশিক্ষায় সর্বাধিক প্রভাব বিস্তার করেছিলেন তার নতুনদাদা [[জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর]]।<ref>''রবীন্দ্রজীবনকথা'', প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ১৪১৪ মুদ্রণ, পৃ. ২০-২৩</ref> এগারো বছর বয়সে লেখা ‘[[গগনের থালে রবি চন্দ্র দীপক জ্বলে]]’ গানটি সম্ভবত রবীন্দ্রনাথ কর্তৃক রচিত প্রথম গান।<ref>''গীতবিতানের জগৎ'' সুভাষ চৌধুরী, প্যাপিরাস, কলকাতা, ২০০৬ সং, পৃ. ৫৮০</ref> এরপর প্রায় ৭০ বছর ধরে তিনি নিয়মিত গান রচনা করে গিয়েছিলেন। স্বরচিত গীতিকবিতা ছাড়াও কয়েকটি [[বেদ|বৈদিক]] স্তোত্র ও [[বৌদ্ধধর্ম|বৌদ্ধ]] মন্ত্র এবং [[বিদ্যাপতি]], [[গোবিন্দদাস]], [[বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়]], [[সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর]], [[অক্ষয়কুমার বড়াল]], [[সুকুমার রায়]] ও [[হেমলতা দেবী]] কর্তৃক রচিত কয়েকটি গানে সুরারোপ করেছিলেন।<ref>''গীতবিতান'', ৩য় খণ্ড, ‘গ্রন্থপরিচয়’, বিশ্বভারতী গ্রন্থনবিভাগ, কলকাতা, ১৪০৭ সং, পৃ. ১০২৮-২৯</ref> তার লেখা শেষ গানটি হল ‘[[হে নূতন দেখা দিক আর বার]]’। ১৯৪১ সালে রবীন্দ্রনাথের জীবদ্দশায় তার শেষ জন্মদিনে এটি পরিবেশিত হয়েছিল।<ref>''রবীন্দ্র-সঙ্গীত-কোষ'', সুরেন মুখোপাধ্যায়, সাহিত্য প্রকাশ, কলকাতা, ১৪১৬ সং, পৃ. ৩৫০</ref>
 
রবীন্দ্রনাথ নিজেও সুগায়ক ছিলেন। বিভিন্ন সভাসমিতিতে তিনি স্বরচিত গান পরিবেশন করতেন। কয়েকটি গান তিনি গ্রামোফোন ডিস্কেও প্রকাশ করেছিলেন। সংগীত প্রসঙ্গে কয়েকটি প্রবন্ধও তিনি রচনা করেন। এছাড়া স্বরচিত নাটকেও তিনি নিজের গান ব্যবহার করতেন। সংগীতকে তিনি বিদ্যালয়-শিক্ষার পরিপূরক এক বিদ্যা মনে করতেন।<ref>''রবীন্দ্রনাথের পূর্ণাঙ্গ শিক্ষাদর্শে সঙ্গীত ও নৃত্য'', শান্তিদেব ঘোষ, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ১৯৮৭, পৃ. ৯</ref> রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর পর তার রচিত গানগুলি বাঙালি সমাজে বিশেষ জনপ্রিয়তা অর্জন করে।
 
== সংজ্ঞা ==
‘রবীন্দ্রসংগীত’ বলতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত এবং রবীন্দ্রনাথ বা তার নতুনদাদা [[জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর]] কর্তৃক সুরারোপিত গানগুলিকেই বোঝায়। রবীন্দ্রনাথের কবিতায় অন্যের সুরারোপিত গানগুলিকে ‘রবীন্দ্রসংগীত’ বর্গভুক্ত করা হয় না। এই কারণে জনপ্রিয় ‘[[দিনের শেষে ঘুমের দেশে]]’ (সুরকার: [[পঙ্কজকুমার মল্লিক]]) গানটিকে রবীন্দ্রসংগীত পর্যায়ভুক্ত করা হয়নি।<ref>''গীতবিতান'', তৃতীয় খণ্ড, ‘গ্রন্থপরিচয়’, বিশ্বভারতী গ্রন্থনবিভাগ, কলকাতা, ১৪০৭ সং, পৃ. ১০২৬-২৭</ref>
 
== ইতিহাস ==
=== প্রথম গান রচনা ===
রবীন্দ্রনাথ রচিত প্রথম গানটি হল ‘[[গগনের থালে রবি চন্দ্র দীপক জ্বলে]]’। এই গানটি [[গুরু নানক]] রচিত ‘গগন মে থাল রবি চন্দ্র দীপক বনে’ ভজনটির প্রথমাংশের প্রায় আক্ষরিক অনুবাদ। ''তত্ত্ববোধিনী'' পত্রিকার ফাল্গুন ১২৮১ (জানুয়ারি, ১৯৭৫) সংখ্যায় এটি প্রকাশিত হয়।<ref>''রবীন্দ্র-সঙ্গীত-কোষ'', সুরেন মুখোপাধ্যায়, সাহিত্য প্রকাশ, কলকাতা, ১৪১৬ সং, পৃ. ১৩৯</ref> [[আদি ব্রাহ্মমাজ]] প্রকাশিত ''ব্রহ্মসংগীত স্বরলিপি'' গ্রন্থে এটি জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে রবীন্দ্রনাথ মনে করতেন, এটি তারই রচনা।<ref>''গীতবিতানের জগৎ'' সুভাষ চৌধুরী, প্যাপিরাস, কলকাতা, ২০০৬ সং, পৃ. ৫৭৯-৫৮০</ref> রবীন্দ্রজীবনীকার প্রশান্তকুমার পাল এই গান রচনা ও প্রকাশের ইতিহাস সম্পর্কে লিখেছেন:<ref>''রবিজীবনী'', ১ম খণ্ড, প্রশান্তকুমার পাল, ভূর্জপত্র, কলকাতা, ১৩৮৯ সং, পৃ. ১৮৬</ref>
{{Quote|...ভারতবর্ষীয় ব্রাহ্মসমাজের পাক্ষিক মুখপত্র ''ধর্মতত্ত্ব'' পত্রিকার ১ ভাদ্র ১৭৯৪ শক [১২৭৯; 1872] সংখ্যার [৪ । ১৪] ৭৩৮ পৃষ্ঠায় নানকের ভজনটি প্রথম বঙ্গাক্ষরে প্রকাশিত হয়। এর পরই ''তত্ত্ববোধিনী''-র ফাল্গুন সংখ্যার ১৯১-৯২ পৃষ্ঠায় ‘সংবাদ’ শিরোনানায় ২৪ ভাদ্র লাহোর সৎসভার দ্বিতীয় সাংবাৎসরিক প্রসঙ্গে গদ্যানুবাদ-সহ গানটি মুদ্রিত হয়। পদ্যানুবাদটি সুর-সংযোজিত [‘রাগিণী জয় জয়ন্তী – তাল ঝাঁপতাল] হয়ে ১১ মাঘ ১২৮১ [শনি 23 Jan 1875] তারিখে আদি ব্রাহ্মসমাজের পঞ্চচত্বারিংশ সাংবাৎসরিক সায়ংকালীন উপাসনায় গীত হয় ও পরবর্তী ফাল্গুন সংখ্যায় ''তত্ত্ববোধিনী''-র ২০৯ পৃষ্ঠায় মুদ্রিত হয়। ...আমাদের অনুমান পদ্যানুবাদটি রবীন্দ্রনাথেরই কৃত। ফাল্গুন সংখ্যায় অনুবাদ-সহ মূল অংশটি প্রকাশিত হবার কয়েকদিন পরেই রবীন্দ্রনাথ পিতার সঙ্গে [[বোলপুর]] হয়ে [[অমৃতসর|অমৃতসরে]] আসেন। খুবই সম্ভব যে, তিনি ''তত্ত্ববোধিনী'' মারফত রচনাটির সঙ্গে পরিচিত হয়েছিলেন। অমৃতসরে পিতার সঙ্গে যখন গুরু-দরবারে উপস্থিত থাকতেন, তখন অন্যান্য [[শিখ]] ভজনের সঙ্গে এই গানটিও তিনি শুনেছিলেন, এমন সম্ভাবনার কথা সহজেই ভাবা যেতে পারে। আর এই যোগাযোগের অভিঘাতে রবীন্দ্রনাথ ভজনটির বঙ্গানুবাদ করেন। ...আমাদের এই আনুমানিক সিদ্ধান্ত যদি বিদগ্ধজনের সমর্থনযোগ্য হয়, তবে এটি-ই রবীন্দ্রনাথ-রচিত প্রথম [[ব্রহ্মসংগীত]] বলে গণ্য হবে। ...তবে আমাদের মত গ্রাহ্য হলে সেখানে বয়স ও সালটি সংশোধনের প্রয়োজন হবে, লিখতে হবে – ‘বয়স ১১। ১২৭৯। ১৮৭৩’।}}
১০২ নং লাইন:
# [[রেণুকা দাসগুপ্তা]]
# [[জয়তী চক্রবর্তী]]
# [[কমলিনী মুখোপাধ্যায়]]
# [[অদিতি মহসিন]]
# [[অদিতি গুপ্তা]]
১১৮ নং লাইন:
# [[সাহানা বাজপেয়ী]]
 
== বিতর্ক ==
=== দেবব্রত বিশ্বাস—বিশ্বভারতী সংগীত সমিতি বিরোধ ===
১৯৫১ সালের ভারতের কপিরাইট আইন অনুসারে, ২০০১ সাল পর্যন্ত ভারতে রবীন্দ্রসংগীতের রেকর্ড প্রকাশ করতে হলে বিশ্বভারতী সংগীত সমিতির অনুমোদন প্রয়োজন হত। ১৯৫৭ সালে বিশ্বভারতী সংগীত সমিতি [[দেবব্রত বিশ্বাস|দেবব্রত বিশ্বাসের]] "তুমি রবে নীরবে" গানটি প্রকাশের অনুমতি দিতে অস্বীকার করলে, দেবব্রত বিশ্বাস রবীন্দ্রনাথের জীবদ্দশায় প্রকাশিত স্বরলিপি দেখিয়ে ''গীতবিতান''-এ গানের পাঠের ভুল নির্দেশ করেছিলেন। রবীন্দ্রনাথের সাক্ষাৎ শিষ্য [[শান্তিদেব ঘোষ]] এই ব্যাপারে দেবব্রত বিশ্বাসের দেওয়া তথ্য সমর্থন করলে বিশ্বভারতী সংগীত সমিতি গানটি প্রকাশের অনুমতি দেয়।<ref>"আমায় ডাকলে কেন গো, এমন করে", বাসব দাশগুপ্ত, ''অন্য প্রমা'', দেবব্রত বিশ্বাস জন্মশতবার্ষিকী সংখ্যা, ২০১০, পৃ. ৪৮-৪৯</ref> ১৯৬৪ সালে দেবব্রত বিশ্বাসের গাওয়া "মেঘ বলেছে, যাব যাব" ও "এসেছিলে তবু আস নাই" গানদুটি প্রকাশের অনুমতি দিতে বিশ্বভারতী সংগীত সমিতি অস্বীকার করে। ১৯৬৯ সালে তার "পুষ্প দিয়ে মারো যারে" ও "তোমার শেষের গানের" গানদু-টির প্রকাশের অনুমতি বিশ্বভারতী সংগীত সমিতি দেয়নি। বিশ্বভারতী সংগীত সমিতি দেবব্রত বিশ্বাসের বিরুদ্ধে গানে অতিনাটকীয়তা, অতিরিক্ত বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার ইত্যাদির অভিযোগ এনেছিল। <ref>বিশ্বভারতী সংগীত সমিতি-কর্তৃক প্রেরিত অনুমতি পত্রের প্রতিলিপি, ''ব্রাত্যজনের রুদ্ধসংগীত'', দেবব্রত বিশ্বাস, করুণা প্রকাশনী, কলকাতা, পৃ. ৭৮-৮০</ref> ১৯৭০-৭১ সালে দেবব্রত বিশ্বাস বেশ কিছু গান রেকর্ড করেন। কিন্তু তার কয়েকটিকে বিশ্বভারতী অনুমোদন দিতে অসম্মত হন। বিরক্ত হয়ে দেবব্রত বিশ্বাস স্থির করেন তিনি আর রবীন্দ্রসংগীত রেকর্ড করবেন না।<ref>''ব্রাত্যজনের রুদ্ধসংগীত'', দেবব্রত বিশ্বাস, করুণা প্রকাশনী, কলকাতা, পৃ. ৯১</ref> বিশিষ্ট রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী [[সুচিত্রা মিত্র]] অবশ্য লিখেছেন যে, দেবব্রত বিশ্বাসের কোনো গান বিশ্বভারতী সংগীত সমিতি বাতিল করেনি।<ref>''মনে রেখো'', সুচিত্রা মিত্র, আজকাল, কলকাতা, পৃ. ৫৩</ref>
 
== উল্লেখযোগ্য রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা ==
* [[জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে]]
* [[আমার সোনার বাংলা]]