বৈদ্যুতিক আধান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিষ্কারকরণ
Md Redwan Hasan Anik (আলোচনা | অবদান)
বিষয়বস্তু যোগ
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{https://www.facebook.com/redwanhasananik/}}
{{উৎসহীন}}
{{তথ্যছক ভৌত রাশি
| name = বৈদ্যুতিক আধান
২০ নং লাইন:
আধান মূলতঃ অতিপারমাণবিক কণার একটি ধর্ম যা ঐ কণার তড়িৎচুম্বক সম্পর্ক নিয়ন্ত্রণ করে। এক কথায়, পদার্থ সৃষ্টিকারী মৌলিক কণাসমূহের মৌলিক ও বৈশিষ্ট্যমূলক ধর্মকে আধান বা চার্জ বলে। বৈদ্যুতিক আধান দ্বারা আহিত পদার্থ তড়িচ্চুম্বকীয় ক্ষেত্র দ্বারা প্রভাবিত হয় এবং নিজেও তড়িচ্চুম্বকীয় ক্ষেত্র উৎপন্ন করে। কোন আহিত বস্তু এবং একটি তড়িচ্চুম্বকীয় ক্ষেত্রের মধ্যে আপেক্ষিক গতি বা সম্পর্ক তড়িচ্চুম্বকীয় বলের উৎস। অন্যভাবে বলা যায়, আধান হচ্ছে বস্তুর একটি ভৌত গুণ যা কোন তড়িচ্চুম্বকীয় ক্ষেত্রে স্থাপন করলে শক্তি অনুভব করে। বৈদ্যুতিক আধান দুই প্রকার ; যথা ১। ধনাত্নক ও ২। ঋণাত্মক (যথাক্রমে প্রোটন এবং ইলেকট্রন দ্বারা বাহিত)। সমধর্মী আধান পরস্পরকে বিকর্ষণ করে এবং বিপরীতধর্মী চার্জ পরস্পরকে আকর্ষণ করে। কোন বস্তুতে আধানের অনুপস্থিতিতে একটি বস্তুকে নিরপেক্ষ বলা হয়। আবার, বস্তুতে ধনাত্নক ও ঋণাত্মক আধানের সম পরিমাণ উপস্থিতেও বস্তুটিকে নিরপেক্ষ বলা হয়।
 
বৈদুতিক আধান অতিপারমানবিক ক্ষুদ্র কণা দ্বারা বাহিত হয়।পরমাণুর কেন্দ্রকে নিউক্লিয়াস বলা হয়। নিউক্লিয়াস প্রোটন ও নিউট্রন দ্বারা গঠিত। প্রোটন, নিউট্রন এবং ইলেকট্রন হচ্ছে তিনটি অতিপারমানবিক ক্ষুদ্র কণা যা পরমাণু গঠন করে।
 
==উৎপত্তি==