ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Afeef (আলাপ)-এর সম্পাদিত 5579407 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত পুনর্বহালকৃত
Afeef-এর করা 5169167 নং সংস্করণ পুনরুদ্ধার করা হয়েছে সম্পূর্ণ লেখা কপিভায়ো নয়, শুধু কপিভায়ো লেখা সরানো উচিত (পুনরুদ্ধারকারী)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
৬২ নং লাইন:
}}
 
'''ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[ঠাকুরগাঁও জেলা|ঠাকুরগাঁও জেলার]] [[ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা|ঠাকুরগাঁও শহরের]] একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯০৪ সাল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত স্কুলটি সুনামের সাথে তার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় বহু ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। এই সরকারি বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে প্রভাতি ও দিবা দুটি শাখায় ৩য় থেকে ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা প্রদান করা হয়। এন্ট্রান্স তথা ম্যাট্রিক এবং বর্তমানের [[মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট|সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট]] বা ''এস.এস.সি.'' পরীক্ষায় বিদ্যালয়ের ছাত্ররা যথাক্রমে পূর্ববঙ্গ, পূর্ব পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের জাতীয় পর্যায়ে কৃতিত্বের পরিচয় দিয়ে এসেছে।<ref name="TGHBS">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.tgbhs.edu.bd/page/ | শিরোনাম=এক নজরে ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় | প্রকাশক=www.tgbhs.edu.bd | সংগ্রহের-তারিখ=৪ ডিসেম্বর ২০১৫ | আর্কাইভের-তারিখ=৫ মার্চ ২০১৬ | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160305052039/http://www.tgbhs.edu.bd/page/ | ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর }}</ref>
 
== অবস্থান ==
== বিদ্যালয়ের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ==
ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে অন্যতম। বিদ্যালয়টি [[ঠাকুরগাঁও|ঠাকুরগাঁও শহরের]] প্রাণকেন্দ্রে মনোরম পরিবেশে অবস্থিত।<ref name="SchoolHistory">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.tgbhs.edu.bd/page/history |শিরোনাম=স্কুল ইতিহাস, ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়|সংগ্রহের-তারিখ=১১ অক্টোবর ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200306074155/http://www.tgbhs.edu.bd/page/history |আর্কাইভের-তারিখ=৬ মার্চ ২০২০|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
 
[[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশে]] বৃটিশ শাসনামলে অবিভক্ত বাংলার উত্তর জনপদের অন্তর্গত ঠাকুরগাঁওয়ে বসবাসকারী শিক্ষায় অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর মাঝে শিক্ষার আলো প্রজ্জ্বলিত করার জন্য এখানে একটি স্কুল স্থাপন করা প্রয়োজন হয়ে পড়ে। এ প্রেক্ষিতে তৎকালীন ভারতের (পশ্চিম বাংলার) বর্ধমান জেলার কুসুমগ্রাম জমিদারির (মুন্সী জমিদারির) জমিদার মুন্সী মোহাম্মদ ইব্রাহীম সাহেবের আনুকূল্যে এবং ঠাকুরগাঁওয়ের উক্ত [[জমিদার|জমিদারির]] তৎকালীন ব্যক্তিবর্গের দ্বারা শহরের উত্তর প্রান্তে সেনুয়া-টাঙ্গন নদীর মিলন স্থলের সন্নিকটে অবস্থিত জমিদার-কাছারি সংলগ্নে ১৮৭৫ খ্রিষ্টাব্দের কোনো এক শুভলগ্নে প্রতিষ্ঠিত হয় একটি এম.ই. (মিডিল ইংলিশ) স্কুল। [[ঠাকুরগাঁও জেলা|ঠাকুরগাঁওয়ে]] জমিদারদের উক্ত কাছারিটি শহরের বর্তমান রিভারভিউ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ এবং তৎসংলগ্ন ভূমি অফিসের স্থানে গড়ে উঠেছিল। বিদ্যালয়টি উক্ত স্থানে থাকাকালীন জমিদার-কাছারির একটি বৃহৎ পাকা ঘর ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বিদ্যালয়ের কাজে ব্যবহার হতো।<ref name="TGBHSmagazine8">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.tgbhs.edu.bd/uploads/School_Magazine_2014.pdf|শিরোনাম=স্কুল ম্যাগাজিন ৮ম সংখ্যা, ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়, প্রকাশকাল: অক্টোবর ২০১৩ খ্রি.|সাময়িকী=মালঞ্চ|সংগ্রহের-তারিখ=৯ অক্টোবর ২০২০}} {{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=জানুয়ারি ২০২১ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
 
প্রায় ৩০ (ত্রিশ) বছর যাবৎ এটি এম.ই. স্কুল রূপে পরিচালিত হয়। সেই সময় এম.ই. স্কুলকে মাইনর স্কুল বলা হতো এবং এসব স্কুলে শিক্ষার্থীরা ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত অধ্যয়ন করতো। এরপর ১৯০৪ খ্রিষ্টাব্দের পহেলা মার্চ উক্ত স্থানেই শিক্ষালয়টি এইচ.ই. (হায়ার ইংলিশ) স্কুলে পরিণত হয়।<ref name="TGBHSmagazine8"/> জনাব আলী মোহাম্মদ সরকার উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয় রূপে প্রতিষ্ঠাকাল থেকে বহু বৎসর পর্যন্ত এর সহকারী সেক্রেটারি পদে সমাসীন ছিলেন। স্কুলটিকে এইচ.ই. স্কুলে (উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়ে) রূপান্তরের ক্ষেত্রে [[রাজশাহী বিভাগ|রাজশাহী বিভাগের]] তদানীন্তন ইন্সপেক্টর অব স্কুলস Mr. Hall ward বিশেষভাবে উৎসাহ দিয়েছিলেন।<ref name="SchoolHistory"/><ref name="jagonews24-119915">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jagonews24.com/m/country/news/119915 |শিরোনাম=যার আলোয় আলোকিত ঠাকুরগাঁও|তারিখ=৬ আগস্ট ২০১৬|সংবাদপত্র=[[জাগো নিউজ | জাগোনিউজ২৪.কম]]|সংগ্রহের-তারিখ=১১ অক্টোবর ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20201011033254/https://www.jagonews24.com/m/country/news/119915 |আর্কাইভের-তারিখ=১১ অক্টোবর ২০২০|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
 
[[টাঙ্গন নদী|টাঙ্গন নদীর]] তীরে প্রথম প্রতিষ্ঠিত মাইনর স্কুলটিতে আটচালা বিশিষ্ট একটি খড়ের ঘর ছিল। উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়ে রূপান্তরের পর স্কুলটিতে ছাত্রসংখ্যা পূর্বাপেক্ষা বৃদ্ধি পায়। সে সময় উক্ত খড়ের ঘরে স্থান সংকুলান না হওয়ায় স্কুল সংলগ্ন জমিদার-কাছারির একটি বড় পাকা ঘর স্কুলের কাজে ব্যবহার হতো। উক্ত স্থানে বৃহদাকার ভবন ও অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণের ও আনুষঙ্গিক সুবিধার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় স্কুলটি এইচ.ই. স্কুলে রূপান্তরের কিছুকাল পরেই স্থানান্তর করার প্রয়োজন দেখা দেয়। স্কুল স্থানান্তরের নিমিত্তে বর্ধমানের কুসুমগ্রাম জমিদারির তৎকালীন জমিদার বিবি তৈয়বা খাতুন দশবিঘা সাড়ে পনের কাঠা জমি দান করেন। উক্ত জমির উপর ১৯০৬ সাল থেকে ১৯০৮ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে স্কুলের সুদৃশ্য অলিন্দযুক্ত দৃষ্টিনন্দন বিশাল অট্টালিকা নির্মিত হয় যা বিদ্যালয়ের প্রধান ভবন এবং বর্তমানে প্রশাসনিক ভবন নামে পরিচিত। ১৯০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে ভবনটি নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হলে উক্ত সালের ডিসেম্বর মাসেই স্কুলটি টাঙ্গন নদীর পাড় থেকে বর্তমান স্থানে স্থানান্তরিত হয়।<ref name="TGBHSmagazine8"/>
 
বিদ্যালয়টির জন্য পরবর্তীতে ঐ জমিদারীর সুযোগ্য উত্তরাধিকারী সৈয়দ বদরুদ্দোজা আরও পঁচিশ বিঘা জমি দান করেন। এরপর স্কুলের নতুন হোস্টেল নির্মাণ ও সম্প্রসারণের জন্য আরও এক একর জমি ১৯৬০-১৯৬৩ সালের মধ্যে হুকুম-দখল সূত্রে আয়ত্ত করা হয়।<ref name="SchoolHistory"/><ref name="sharebiz_netTGBHS">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://sharebiz.net/%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%9B%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A6%B0/ |শিরোনাম=জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে শতবর্ষী বিদ্যালয়টি|তারিখ=২৭ জুলাই ২০১৯|সংবাদপত্র=শেয়ার বিজ নিউজ|সংগ্রহের-তারিখ=৭ অক্টোবর ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190801142948/http://sharebiz.net/%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%9B%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A6%B0/ |আর্কাইভের-তারিখ=১ আগস্ট ২০১৯|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
 
=== বিদ্যালয়টির পরিচালনা পরিষদ ===
১৯০৪ সালের ১ মার্চ স্কুলটি এইচ.ই. স্কুল (উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়) রূপে প্রতিষ্ঠিত হলে এর পরিচালনা পরিষদের প্রথম প্রেসিডেন্ট (সভাপতি) হয়েছিলেন দিনাজপুর জেলার তদানীন্তন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জনাব F. J. Jeffries. তিনি স্কুলটি উচ্চ বিদ্যালয় রূপে প্রতিষ্ঠার পূর্বে এম.ই. স্কুলেরও প্রেসিডেন্ট ছিলেন।<ref name="TGBHSmagazine8"/> ১৯১৮ সালের ৩১ আগস্ট পর্যন্ত [[দিনাজপুর জেলা|দিনাজপুরের]] জেলা [[ম্যাজিস্ট্রেট|ম্যাজিস্ট্রেটগণই]] পদাধিকার বলে এই স্কুলের প্রেসিডেন্ট এবং ১৯০৪ সাল থেকে ১৯১০ সাল পর্যন্ত ঠাকুরগাঁওয়ের এস. ডি. ও গণ পদাধিকার বলে সেক্রেটারি ছিলেন।<ref name="TGBHSmagazine8"/> ১৯১০ সাল থেকে ১৯১৮ সালের ৩১আগস্ট পর্যন্ত ঠাকুরগাঁওয়ের এস.ডি.ও গণ পদাধিকার বলে এই স্কুলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মনোনীত হতেন। এরপর ১৯১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে ঠাকুরগাঁওয়ের এস. ডি. ও গণ পদাধিকার বলে এ স্কুলের প্রেসিডেন্ট মনোনীত হতেন। মাঝে ১৯৫৪ সালে এই নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটিয়ে জনৈক মহকুমা ইন্সপেক্টর অব স্কুলস জনাব আব্দুল জব্বার এই স্কুলের সভাপতি হয়েছিলেন। তাঁর পরবর্তীকালে ঠাকুরগাঁওয়ের এস.ডি.ও গণ পুনরায় এর সভাপতি মনোনীত হতেন।<ref name="TGBHSmagazine9">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি| ইউআরএল=http://www.tgbhs.edu.bd/uploads/TGBHS%20Magazine%202017%20(Malancha).pdf |শিরোনাম=স্কুল ম্যাগাজিন ৯ম সংখ্যা, ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়, প্রকাশকাল: সেপ্টেম্বর ২০১৭ খ্রি.|সাময়িকী=মালঞ্চ|সংগ্রহের-তারিখ=১১ অক্টোবর ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20201011050659/http://www.tgbhs.edu.bd/uploads/TGBHS%20Magazine%202017%20%28Malancha%29.pdf |আর্কাইভের-তারিখ=১১ অক্টোবর ২০২০|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref><ref name="sharebiz_netTGBHS">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://sharebiz.net/%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%9B%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A6%B0/ |শিরোনাম=জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে শতবর্ষী বিদ্যালয়টি|তারিখ=২৭ জুলাই ২০১৯|সংবাদপত্র=শেয়ার বিজ নিউজ|সংগ্রহের-তারিখ=৭ অক্টোবর ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190801142948/http://sharebiz.net/%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%9B%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A6%B0/ |আর্কাইভের-তারিখ=১ আগস্ট ২০১৯|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
 
স্কুলটির মঞ্জুরীর জন্য ১৯০৪ সালে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে]] আবেদন করা হলেও ১৯১০ সালের শেষ দিকে উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্জুরী লাভ করে। তখন থেকে ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত ঠাকুরগাঁওয়ের মুন্সেফগণ পদাধিকার বলে এ স্কুলের সেক্রেটারি মনোনীত হতেন। ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দের ১৮ই এপ্রিলের পর থেকে ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দের ৩১শে জুলাই পর্যন্ত (প্রাদেশিকীকরণের পূর্ব পর্যন্ত) স্থানীয় চারজন শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি এ বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সেক্রেটারি নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দের ১লা আগস্ট প্রাদেশিকীকরণের (জাতীয়করণের) সময় থেকে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকগণ পদাধিকার বলে সেক্রেটারি মনোনীত হয়ে আসছেন।<ref name="TGBHSmagazine9"/>
 
১৯৮৪ সালের ১ ফ্রেব্রুয়ারী ঠাকুরগাঁও মহকুমা জেলায় রূপান্তরিত হলে পদাধিকার বলে [[জেলা প্রশাসক|জেলা প্রশাসকগণ]] সভাপতি এবং বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষকগণ সেক্রেটারি মনোনীত হয়ে আসছেন।।<ref name="SchoolHistory">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.tgbhs.edu.bd/page/history |শিরোনাম=স্কুল ইতিহাস, ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়|সংগ্রহের-তারিখ=১১ অক্টোবর ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200306074155/http://www.tgbhs.edu.bd/page/history |আর্কাইভের-তারিখ=৬ মার্চ ২০২০|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref><ref name="jagonews24-119915">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jagonews24.com/m/country/news/119915 |শিরোনাম=যার আলোয় আলোকিত ঠাকুরগাঁও|তারিখ=৬ আগস্ট ২০১৬|সংবাদপত্র=[[জাগো নিউজ | জাগোনিউজ২৪.কম]]|সংগ্রহের-তারিখ=১১ অক্টোবর ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20201011033254/https://www.jagonews24.com/m/country/news/119915 |আর্কাইভের-তারিখ=১১ অক্টোবর ২০২০|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
 
== বিদ্যালয়ের নামকরণ ==
[[চিত্র:Thakurgaon Zilla School.JPG|থাম্ব|ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের নামফলক]]
 
১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রায় ৩০ (ত্রিশ) বৎসর যাবৎ এটি ‘ঠাকুরগাঁও এম.ই. স্কুল’ নামে পরিচিত ছিল। ১৯০৪ সালের পহেলা মার্চ স্কুলটি এইচ. ই. স্কুলে উন্নীত হলে স্কুলটির নাম হয় ‘ঠাকুরগাঁও এইচ.ই. স্কুল’। এরপর ১৯০৬ সালে [[রাজশাহী বিভাগ|রাজশাহী বিভাগের]] তদানীন্তন কমিশনার মারিনডাইনের নামানুসারে স্কুলটির নামকরণ হয় ‘মারিনডাইন এইচ.ই. স্কুল’ কিন্তু পরবর্তীকালে এই নাম পরিত্যক্ত হয় এবং বিদ্যালয়টি পুনরায় ‘ঠাকুরগাঁও এইচ.ই. স্কুল’ নামে পরিচালিত হতে থাকে। এরপর ১৯৫৭ সাল থেকে এটি ‘ঠাকুরগাঁও এইচ.ই. স্কুল’ নামের পরিবর্তে ‘ঠাকুরগাঁও হাই স্কুল’ নামে লেখা শুরু হয়। ১৯৬৭ সালের ১ আগস্ট বিদ্যালয়টি প্রাদেশিকীকৃত বা জাতীয়করণ (সরকারি) হলে এটি ‘ঠাকুরগাঁও গভমেন্ট হাই স্কুল’ নামে অভিহিত হয়। সম্ভবত একে শুধু বালকদের স্কুল রূপে বুঝানোর জন্য উক্ত সময় থেকে একে ‘গভমেন্ট বয়েজ হাই স্কুল, ঠাকুরগাঁও’ নামে স্কুল নথিপত্রে লেখা হয় এবং এ নামের সীল ব্যবহার করা হয়।
 
১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দের প্রথমার্ধ পর্যন্ত বিদ্যালয়ের নথিপত্রে দেখা যায় বিদ্যালয়টির যাবতীয় বিষয়াদি ইংরেজি ভাষায় লেখা হতো। এরপর থেকে বাংলা ভাষায় লেখা শুরু হয়। ঐ সময় বাংলায় বিদ্যালয়টির নাম কখনো ‘ঠাকুরগাঁও সরকারি উচ্চ বালক বিদ্যালয়’ আবার কখনো ‘ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়’ লেখা হতো। বর্তমানে এটি শেষোক্ত নামে অভিহিত।<ref name="TGBHSmagazine9"/>
 
১৯৮৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঠাকুরগাঁও মহকুমা জেলায় রূপান্তরিত হলে বিদ্যালয়টি স্থানীয়ভাবে ‘ঠাকুরগাঁও জিলা স্কুল’ নামে ব্যাপক পরিচিতি পায়। তবে এই নাম [[বাংলাদেশ গেজেট|সরকারি গেজেটে]] অন্তর্ভুক্ত হয়নি।<ref name="sharebiz_netTGBHS">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://sharebiz.net/%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%9B%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A6%B0/ |শিরোনাম=জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে শতবর্ষী বিদ্যালয়টি|তারিখ=২৭ জুলাই ২০১৯|সংবাদপত্র=শেয়ার বিজ নিউজ|সংগ্রহের-তারিখ=৭ অক্টোবর ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190801142948/http://sharebiz.net/%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%9B%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A6%B0/ |আর্কাইভের-তারিখ=১ আগস্ট ২০১৯|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
 
== অবকাঠামো ==
[[File:Thakurgaon Zilla School Buildings.JPG|thumb|ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস সংলগ্ন খেলার মাঠ]]
 
[[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[উত্তরবঙ্গ (বাংলাদেশ)|উত্তরাঞ্চলের]] স্বাস্থ্যবিন্যাস হিসেবে পরিচিত [[ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা|ঠাকুরগাঁও শহরের]] প্রাণকেন্দ্রে মনোরম পরিবেশে সাড়ে তের একর উন্মুক্ত জমির উপর স্থাপিত এই বিদ্যালয়টি শহরের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ এবং এ অঞ্চলের একটি আদর্শ ও শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
স্কুলে একটি বিশাল দ্বিতল বিজ্ঞান ভবন, একটি মিলনায়তন ভবন, দ্বিতল পূরবী ভবন, সুবিশাল প্রশাসনিক ভবন, [[গ্রন্থাগার|গ্রন্থাগার ভবন]], একটি সংস্কার উপযোগী জিমনেশিয়াম, বিরাট দ্বিতল উত্তরা ভবন, দ্বিতল বিশিষ্ট বিশাল মাল্টিপারপাজ হল, সুদৃশ্য বিরাট [[মসজিদ]], ছয়টি ভবনের সমন্বয়ে বিরাট মুসলিম হোস্টেল, প্রধান শিক্ষক ও হোস্টেল সুপারের বাস ভবন, বিশালায়তনের দুটি মাঠ, একটি বিশাল সাইকেল স্ট্যান্ড, পশ্চাৎ অংশে ১টি [[পুকুর]], গাছে ঘেরা প্রাঙ্গণ রয়েছে।
 
৭২ ⟶ ১০০ নং লাইন:
 
== ফলাফল ==
ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় বরাবরই বিভিন্ন পরীক্ষায় সফলতার সাথে ভালো অবস্থান ধরে রেখেছে। ''পি.ই.সি.'', ''জে.এস.সি.'' এবং ''এস.এস.সি.'' পরীক্ষায় বিদ্যালয়টির সফলতা বহু বছর ধরেই সেরাদের কাতারে। প্রায় প্রতিবছরই ৯৯–১০০% পাশের হার অর্জিত হয় ও ছাত্রদের একটি বিশাল অংশ জিপিএ–৫ পেয়ে থাকে।<ref name="Annual_Report_2014">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.tgbhs.edu.bd/page/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%95_%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%A8 |শিরোনাম=বার্ষিক প্রতিবেদন ২০১৪ খ্রি., ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় (বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী ২০১৫ খ্রি.)|তারিখ=৩০ মার্চ ২০১৫|সংগ্রহের-তারিখ=১০ অক্টোবর ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200306074021/http://www.tgbhs.edu.bd/page/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%95_%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%A8 |আর্কাইভের-তারিখ=৬ মার্চ ২০২০|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref><ref name="Annual_Report_2018">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://tgbhs.edu.bd/uploads/Annual_Report_2018.pdf |শিরোনাম=বার্ষিক প্রতিবেদন ২০১৮ খ্রি., ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় (বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ২০১৯ খ্রি.)- পৃষ্ঠা-৬|তারিখ=১৭ এপ্রিল ২০১৯|সংগ্রহের-তারিখ=১০ অক্টোবর ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20201009072554/http://tgbhs.edu.bd/uploads/Annual_Report_2018.pdf |আর্কাইভের-তারিখ=৯ অক্টোবর ২০২০|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref> বিদ্যালয়টি জেলায় তো বটেই দেশের শিক্ষা বোর্ডেও প্রথম সারির বিদ্যালয় হিসেবে চমৎকার ফলাফল করে আসছে। শতবর্ষী এই বিদ্যালয়টি সবসময়ই লেখাপড়াসহ সকল বিষয়েই অঞ্চলের সেরা বিদ্যালয় হিসেবে বিবেচিত।
 
=== উল্লেখযোগ্য অর্জনসমূহ ===
৭৯ ⟶ ১০৭ নং লাইন:
== শিক্ষার্থীদের পোশাক ==
ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে ছাত্রদের জন্য নির্ধারিত পোশাক পরা আবশ্যক। তবে ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দে বিদ্যালয়টির এম.ই. স্কুল রূপে প্রতিষ্ঠাকাল থেকে বিশ শতকের পঞ্চাশের দশকের শেষ সময় পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত কোনো পোশাক ছিল না। ১৯৬৩ সালের দিকে বিদ্যালয়ের সুযোগ্য ও চৌকস প্রধান শিক্ষক জনাব রুস্তম আলী খান এ বিদ্যালয়ের ছাত্রদের জন্য একই রকম পোশাকের প্রবর্তন করেন। সেই সময় সাদা কাপড়ের পাজামা এবং সাদা কাপড়ের চাইনিজ ফুলহাতা শার্ট ছাত্রদের নির্ধারিত পোশাক ছিল।
বিদ্যালয়ের বর্তমান ইউনিফর্ম ড্রেস নিম্নরূপ:
 
* হাফ হাতা সাদা শার্ট
* নেভি ব্লু রঙের ফুল প্যান্ট
* নকশাবিহীন সাদা জুতা (কেডস) ও সাদা মোজা
* নেভী ব্লু সোয়েটার (শীতকালের জন্য)
* কাঁধে বিদ্যালয়ের নামের প্রতি শব্দের আদ্যাক্ষর সংবলিত প্রভাতী শাখার ছাত্রদের জন্য নেভী ব্লু রঙের কাঁধ-ব্যাজ ও দিবা শাখার ছাত্রদের জন্য লাল রঙের কাঁধ-ব্যাজ
* কালো বেল্ট
* আইডেন্টিটি কার্ড
 
== স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনসমূহ ==
* [[বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর|বিএনসিসি]]: বাংলাদেশ টেরিটোরিয়াল ফোর্স (BFT) অ্যাক্ট দ্বারা পরিচালিত [[বাংলাদেশ সেনাবাহিনী]] উইং এর অধীন [[বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর|বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (বিএনসিসি)]] এর জুনিয়র ডিভিশনের ৩১ সদস্যের একটি প্লাটুন এ বিদ্যালয়ে রয়েছে। আর্মি উইং এর অধীন বিদ্যালয়ের এ প্লাটুন '''‘জ্ঞান, শৃঙ্খলা, একতা’''' এই মোটো নিয়ে বিভিন্ন সামরিক প্রশিক্ষণে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখছে।<ref name="Annual_Report_2018">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://tgbhs.edu.bd/uploads/Annual_Report_2018.pdf |শিরোনাম=বার্ষিক প্রতিবেদন ২০১৮ খ্রি., ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় (বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ২০১৯ খ্রি.)- পৃষ্ঠা-৬|তারিখ=১৭ এপ্রিল ২০১৯|সংগ্রহের-তারিখ=১০ অক্টোবর ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20201009072554/http://tgbhs.edu.bd/uploads/Annual_Report_2018.pdf |আর্কাইভের-তারিখ=৯ অক্টোবর ২০২০|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
* [[বাংলাদেশ স্কাউটস|স্কাউটিং]]: শিশুদেরকে সার্বিকভাবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে শতবর্ষ পূর্বে [[রবার্ট ব্যাডেন পাওয়েল|''স্যার ব্যাডেন পাওয়েল'']] যে আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন তাঁর সেই আন্দোলনের প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করে এ বিদ্যালয়ে গঠিত হয়েছে ‘ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় স্কাউট দল’।<ref name="TGBHSscouts">{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল=http://service.scouts.gov.bd/unit-details/5825 |শিরোনাম=ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় স্কাউট দল|সংগ্রহের-তারিখ=১১ অক্টোবর ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20201011053319/http://service.scouts.gov.bd/unit-details/5825 |আর্কাইভের-তারিখ=১১ অক্টোবর ২০২০|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
* কাব স্কাউট: [[স্কাউটিং|স্কাউট]] কার্যক্রমে ৬ থেকে ১০+ বয়সী শিশুদের জন্য নির্ধারিত কাব স্কাউট শাখায় এ বিদ্যালয়ের তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রদের নিয়ে গঠিত হয়েছে কাব স্কাউট দল।<ref name="Annual_Report_2018"/>
* [[বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি|যুব রেডক্রিসেন্ট দল]]: আর্তমানবতার সেবার লক্ষ্যে [[অঁরি দ্যুনঁ|''জন হেনরি ডুনান্ট'']] গড়ে তুলেছিলেন রেডক্রস দল। সকলের মাঝে সেবার মানসিকতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে তাঁর আদর্শে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে [[বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি]]। বিভিন্ন মানবিক বিপর্যয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত [[বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি|বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির]] একটি যুব দল এ বিদ্যালয়ে রয়েছে।<ref name="Annual_Report_2018"/>
* [[বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি|যুব রেডক্রিসেন্ট দল]]<ref name="Annual_Report_2018"/>
*ঠাকুরগাঁও সরকার বালক উচ্চ বিদ্যালয় এল্যামনাই অ্যাসোসিয়েশন (প্রধান কার্যালয়: মুসলিম ছাত্রাবাস, ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়)
*প্রধান উপদেষ্টা : [[মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর]]; সভাপতি: ড. আবু মোহাম্মদ খায়রুল কবির; সাধারণ সম্পাদক: মো. মাকসুদর রহমান।
*
 
== উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন শিক্ষার্থীবৃন্দ ==
৯৯ ⟶ ১৩৩ নং লাইন:
* [[শিশির ভট্টাচার্য্য]]: চিত্রশিল্পী, শিক্ষাবিদ ও [[কার্টুন শিল্পী|কার্টুনিস্ট]];<ref name="ittefaq_112yearsTGBHS">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://archive1.ittefaq.com.bd/print-edition/country/2016/12/01/159667.html |শিরোনাম=১১২ বছরের বাতিঘর ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়|তারিখ=১ ডিসেম্বর ২০১৬|সংবাদপত্র=[[দৈনিক ইত্তেফাক]]|সংগ্রহের-তারিখ=১০ অক্টোবর ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20201010181933/https://archive1.ittefaq.com.bd/print-edition/country/2016/12/01/159667.html |আর্কাইভের-তারিখ=১০ অক্টোবর ২০২০|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref><ref name="jagonews24-119915"/>
* [[লিটু আনাম]]: [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একজন জনপ্রিয় মঞ্চ, [[টেলিভিশন]] ও [[চলচ্চিত্র]] [[অভিনয়শিল্পী|অভিনেতা]]।
*শিক্ষাবিদ প্রফেসর মনোতোষ কুমার দে প্রাত্তন বিভাগীয় প্রধান বাংলা বিভাগ যশোর মধুসূদন দত্ত কলেজ
 
== তথ্যসূত্র ==