১,১৭,৩৬০টি
সম্পাদনা
(যাচাইযোগ্যতার জন্য ১টি বই যোগ করা হল (20220126)) #IABot (v2.0.8.6) (GreenC bot) |
|||
মির আশরাফ আলি (মৃত্যু ১৮২৯) [[শিরাজ|শিরাজের]] একজন ধার্মিক শিয়া ছিলেন যিনি ১৮ শতকে ঢাকায় চলে আসেন, যেখানে তিনি [[ঢাকার নায়েব নাজিম]]দের কাছে একজন জমিদার ও দরবারি হিসেবে বিশিষ্টতা অর্জন করেন। [[ঢাকা বিভাগ|ঢাকা]], [[কুমিল্লা বিভাগ|কুমিল্লা]], [[বরিশাল বিভাগ|বরিশাল]], [[ময়মনসিংহ বিভাগ|ময়মনসিংহ]] ও [[চট্টগ্রাম বিভাগ|চট্টগ্রাম]] অঞ্চল জুড়ে ছড়িয়ে থাকা সম্পত্তি এবং শত শত অধীনস্থ কর্মরত কৃষক ও ঢাকা শহরে অসংখ্য দাতব্য দানশীলতা মির আশরাফ আলিকে তাঁর সময়ে [[পূর্ব বাংলা]]র সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি করে তোলে। [[ইরাক|ইরাকের]] জ্যেষ্ঠ শিয়া আলেমদের সমালোচনার জবাবের বিনিময়ে দ্বাদশী মতাদর্শের উপর [[শাহ আব্দুল আজিজ|শাহ আব্দুল আজিজের]] বিখ্যাত সমালোচনার জবাবে মির আশরাফ আলি সেখানে প্রচুর অর্থ প্রেরণ করেন। এর প্রতিক্রিয়া দেওয়া হয়েছিল কিনা তা অজানা।<ref>{{cite Banglapedia|article=Ali, Mir Ashraf|author=Kaniz-e-Batool}}</ref>
১৭৯৯ সালে ইরানি বংশোদ্ভূত সিলেটের মুঘল শিয়া সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি [[আগা মুহাম্মাদ রেজা]] ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন। নিজেকে [[সুফি]] সাধক বলে দাবি করার পর হাজার হাজার কৃষকের সমর্থন পেয়ে মুহাম্মাদ রেজা সফলভাবে নিকটবর্তী [[কাছাড়ি রাজ্য]] আক্রমণ করেন। পরে নিজেকে [[মাহদী]] (প্রতিশ্রুত [[মসীহ]]) এবং [[মুহম্মদ আল-মাহদী|দ্বাদশ ইমাম]] হিসাবে ঘোষণা করে, পরে তাকে আটক করা হয় এবং [[কলকাতা]]য় বন্দী করা হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=The Eastern Frontier Of British India, 1784-1826|ইউআরএল=https://archive.org/details/in.ernet.dli.2015.149013|শেষাংশ=Banerjee|প্রথমাংশ=Anil Chandra|প্রকাশক=A. Mukherjee|অবস্থান=[[Assam]]|বছর=1946|অধ্যায়=Troubles in Assam (1795-1824)|পাতাসমূহ=
১৮৬১ সালে ঢাকার ফরাশগঞ্জের ''বিবি কা রওজা'' ইমামবাড়া আর. এম. দোশানজি সংস্কার করেন। ১৯ শতকে [[পূর্ণিয়া বিভাগ|বিহারের পূর্ণিয়ার]] শীতলপুরের শিয়া জমিদার পরিবারের বংশধররা আধুনিক বাংলাদেশের ঠাকুরগাঁওয়ের সিন্দুরনা গ্রামে চলে আসেন। এই পরিবারের শায়েখ মুহাম্মদ রাজ ১৮৮৮ সালে গ্রামে শিয়া সম্প্রদায়ের জন্য শালবাড়ি মসজিদ নির্মাণ করেন এবং বর্তমানে স্থানটি একটি জনপ্রিয় পর্যটক আকর্ষণ।<ref name=thakur/> ১৮৯১ সালে ঢাকার ১, হোসেনী দালান রোডে মির ইয়াকুব ইমামবাড়া নির্মিত হয়। এটি ২০০৪ সালে শিয়া আঞ্জুমান-ই-হুসাইনি সংস্কার করে।
|