ইবনে বাজা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AstroWizard (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
AstroWizard (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১১ নং লাইন:
}}
 
'''আবু বকর মুহাম্মদ ইবনে ইয়াহিয়া ইবনে আস-সাইগ আত-তুজিবি ইবনে বাজা''' ({{lang-ar|أبو بكر محمد بن يحيى بن الصائغ التجيبي بن باجة}}), সাধারণত '''ইবনে বাজা''' নামে পরিচিত (ল্যাটিনকৃত '''আভেমপেস''' {{IPAc-en|ˈ|eɪ|v|əm|p|eɪ|s}} বলেও পরিচিত; {{আনু|১০৮৫}}–১১৩৮), ছিলেন একজন [[আরব]]<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=TSc4AAAAIAAJ|শিরোনাম=Planets, Stars, and Orbs: The Medieval Cosmos, 1200-1687|শেষাংশ=Grant|প্রথমাংশ=Edward|তারিখ=1996১৯৯৬-07০৭-13১৩|প্রকাশক=CUP Archive|পাতা=[https://books.google.com/books?id=TSc4AAAAIAAJ&pg=PA126 ১২৬]|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-0-521-56509-7}}</ref> [[আন্দালুসিয়া]] [[বহুবিদ্যাবিশারদ]], যার লেখার মধ্যে রয়েছে [[জ্যোতির্বিজ্ঞান]], [[পদার্থবিজ্ঞান]] এবং [[সঙ্গীত]] সম্পর্কিত কাজ, সেইসাথে [[দর্শন]], [[ঔষধ]], [[উদ্ভিদবিদ্যা]] এবং [[কবিতা]]।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.co.in/books?id=V9ITPVoGjsoC|শিরোনাম=Classical Arabic Philosophy: An Anthology of Sources|শেষাংশ=McGinnis|প্রথমাংশ=Jon|শেষাংশ২=Reisman|প্রথমাংশ২=David C.|তারিখ=2007২০০৭-09০৯-01০১|প্রকাশক=Hackett Publishing|পাতা=২৬৬|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-1-60384-392-8}}</ref> তিনি ''কিতাবুল নাবাত'' ("দ্য বুক অফ প্ল্যান্টস্") এর লেখক, যা উদ্ভিদবিদ্যার উপর একটি জনপ্রিয় রচনা, যা উদ্ভিদের লিঙ্গকে সংজ্ঞায়িত করেছিল।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://doi.org/10.1890/0012-9623-93.3.197|শিরোনাম=History of Ecological Sciences, Part 43: Plant Physiology, 1800s|শেষাংশ=Egerton|প্রথমাংশ=Frank N.|তারিখ=2012২০১২|সাময়িকী=Bulletin of the Ecological Society of America|খণ্ড=93৯৩|সংখ্যা নং=3|পাতাসমূহ=197–219১৯৭–২১৯|doi=10.1890/0012-9623-93.3.197|issn=0012-9623}}</ref> তার দার্শনিক তত্ত্বগুলি [[ইবনে রুশদ]] এবং [[আলবার্টাস্ ম্যাগনাস|আলবার্টাস্ ম্যাগনাসের]] কাজকে প্রভাবিত করেছিল। তাঁর মৃত্যুর কারণে তাঁর বেশিরভাগ লেখা ও বই সম্পূর্ণ (বা সুসংগঠিত) হয়নি। তার [[চিকিৎসা]], [[গণিত]] এবং [[জ্যোতির্বিদ্যা|জ্যোতির্বিদ্যার]] ব্যাপক জ্ঞান ছিল। ইসলামি দর্শনে তার প্রধান অবদান ছিল আত্মা ঘটনাবিদ্যা সম্পর্কে তার ধারণা, যা কখনোই সম্পূর্ণ হয়নি।
 
তার সময়ে, শুধুমাত্র তিনি দর্শনেরই একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বই নয়, সঙ্গীত ও কবিতায়েও অবদান রেখেছিলেন।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jstor.org/stable/609108|শিরোনাম=The Dīwān Attributed to Ibn Bājjah (Avempace)|শেষাংশ=Dunlop|প্রথমাংশ=D. M.|তারিখ=1952১৯৫২|সাময়িকী=Bulletin of the School of Oriental and African Studies, University of London|খণ্ড=14১৪|সংখ্যা নং=3|পাতাসমূহ=463–477৪৬৩–৪৭৭|issn=0041-977X}}</ref> তাঁর [[দিওয়ান (কাব্য)|দিওয়ান]] (আরবিঃ কবিতার সংকলন) ১৯৫১ সালে পুনরায় আবিষ্কৃত হয়। যদিও তার অনেক কাজই টিকে থাকেনি, জ্যোতির্বিদ্যা এবং পদার্থবিদ্যায় তার তত্ত্বগুলি যথাক্রমে [[মুসা বিন মৈমুন]] এবং [[ইবনে রুশদ]] দ্বারা সংরক্ষিত ছিল এবং পরবর্তীকালে [[ইসলামি স্বর্ণযুগ|ইসলামি সভ্যতা]] ও [[রেনেসাঁ]] [[ইউরোপ|ইউরোপের]] [[জ্যোতির্বিজ্ঞানী]] এবং [[পদার্থবিদ|পদার্থবিদদের]] প্রভাবিত করেছিল, যাদের মধ্যে [[গ্যালিলিও গ্যালিলেই]] রয়েছে।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jstor.org/stable/609108|শিরোনাম=The Dīwān Attributed to Ibn Bājjah (Avempace)|শেষাংশ=Dunlop|প্রথমাংশ=D. M.|তারিখ=1952১৯৫২|সাময়িকী=Bulletin of the School of Oriental and African Studies, University of London|খণ্ড=14১৪|সংখ্যা নং=3|পাতাসমূহ=463–477৪৬৩–৪৭৭|issn=0041-977X}}</ref>
 
ইবনে বাজা পশ্চিমা বিশ্বে অ্যারিস্টটলের উপর প্রথম (কেউ কেউ প্রথম বলে মত দিয়েছেন) ভাষ্য লিখেছিলেন। যদিও প্রক্ষিপ্ত গতির উপর তার কাজ আরবি থেকে লাতিন ভাষায় অনুবাদ করা হয়নি, তার মতামত পশ্চিমা বিশ্বে এবং পশ্চিমা দার্শনিক, জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং অনেক বিষয়ের বিজ্ঞানীদের কাছে সুপরিচিত হয়েছিল। তার কাজগুলি সমসাময়িক মধ্যযুগীয় চিন্তাধারাকে প্রভাবিত করেছিল এবং পরে গ্যালিলিও এবং তার কাজকে প্রভাবিত করেছিল। প্রাসের গতির উপর ইবনে বাজার তত্ত্বগুলি "টেক্স ৭১" নামে পরিচিত পাঠ্যে পাওয়া যায়।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jstor.org/stable/3654219|শিরোনাম=Avempace, Projectile Motion, and Impetus Theory|শেষাংশ=Franco|প্রথমাংশ=Abel B.|তারিখ=2003২০০৩|সাময়িকী=Journal of the History of Ideas|খণ্ড=64৬৪|সংখ্যা নং=4|পাতাসমূহ=521–546৫২১–৫৪৬|doi=10.2307/3654219|issn=0022-5037}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==