সংস্পর্শ-পরবর্তী প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
কোনও রোগসৃষ্টিকারী জীবাণুর সংস্পর্শে আসার পর রোগ সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য প্রদত্ত চিকিৎসা
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
শুরু |
(কোনও পার্থক্য নেই)
|
১৪:৫৩, ১৮ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সংস্পর্শ-পরবর্তী প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা বলতে কোনও ক্ষতিকর পদার্থ বা রোগজীবাণুর সংস্পর্শে আসার পরে সেটি যেন দেহে কোনও ক্ষতি বা সংক্রমণের সৃষ্টি করতে না পারে, সে উদ্দেশ্যে প্রদত্ত এক ধরনের প্রতিরোধমূলক চিকিৎসাকে বোঝায়।
এই চিকিৎসাটি মূলত এইচআইভি ভাইরাসের সংক্রমণের আলোচনায় বহুল ব্যবহৃত হয়। তবে জলাতংক, ধনুষ্টংকার, যকৃৎপ্রদাহ (হেপাটাইটিস), লাইম রোগ, ইত্যাদি মারাত্মক রোগের জন্যও এই চিকিৎসা প্রয়োগ করা হয়। যেমন এইচআইভি ভাইরাসের সংস্পর্শে আসার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এই চিকিৎসা প্রদান করলে ঐ ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হবার ঝুঁকি ৮০% হ্রাস পায়, কিন্তু তিন দিন পরে শুরু করলে এর কোনও কার্যকারিতা থাকে না।