২০১৫-এ ইউরোপীয় অভিবাসী সংকট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
সম্প্রসারণ
২ নং লাইন:
'''২০১৫-এ ইউরোপীয় অভিবাসী সংকট''' হল ২০১৫ সালে ইউরোপে উদ্বাস্তু ও অভিবাসীদের উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধির একটি সময়কাল ছিল, যখন ১.৩ মিলিয়ন মানুষ মহাদেশে আশ্রয়ের অনুরোধ করেছিল,[2] যা [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] পর এক বছরে সবচেয়ে বেশি ছিল। যে সকল ব্যক্তি ইউরোপে আশ্রয়ের জন্য ২০১৫ সালে অনুরোধ করেছিল তাদের বেশিরভাগই ছিল সিরীয়,[4] তবে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক আফগান, নাইজেরীয়, পাকিস্তানী, ইরাকি এবং ইরিত্রীয়ও অন্তর্ভুক্ত ছিল।
 
[[মধ্যপ্রাচ্য]], [[এশিয়া]] ও [[আফ্রিকা|আফ্রিকার]] কিছু অংশে সংঘাতের কারণে ইউরোপ ইতিমধ্যেই ২০১০ সালে শরণার্থী আগমনের সংখ্যা বৃদ্ধির নিবন্ধন শুরু করেছিল, বিশেষ করে [[সিরীয় গৃহযুদ্ধ|সিরিয়া]], [[ইরাকের যুদ্ধ (২০১৩–২০১৭)|ইরাক]] ও [[আফগানিস্তান যুদ্ধ (২০০১–২০২১)|আফগানিস্তানের]] যুদ্ধ, কিন্তু [[বোকো হারাম বিদ্রোহ|নাইজেরিয়া]] ও [[খাইবার পাখতুনখোয়ায় বিদ্রোহ|পাকিস্তানে]] সন্ত্রাসী বিদ্রোহ - [[ইরিত্রিয়ায় মানবাধিকা|ইরিত্রিয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘন]], সবই উদ্বাস্তু প্রবাহে অবদান রাখেছিল। অনেক মিলিয়ন লোক প্রাথমিকভাবে তাদের উৎসের কাছাকাছি তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল দেশে আশ্রয় চেয়েছিল, কিন্তু এই দেশসমূহ মূলত যুদ্ধ মুক্ত থকা শর্তেও শরণার্থীদের জীবনযাত্রার অবস্থা প্রায়শই খুব দরিদ্র ছিল। তুরস্কে, অনেককে কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়নি; জর্ডান ও লেবাননে যারা লক্ষ লক্ষ সিরীয় উদ্বাস্তুকে আতিথ্য করেছিল,[7] তবে বড় সংখ্যক শরণার্থী শিবিরে সীমাবদ্ধ ছিল।[6][8] যেহেতু এটা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে তাদের নিজ দেশে যুদ্ধ অদূর ভবিষ্যতে শেষ হবে না, ফলে অনেকে ক্রমবর্ধমানভাবে অন্য কোথাও স্থায়ীভাবে বসতি স্থাপন করতে চেয়েছিল। এছাড়াও, ২০১৪ সাল থেকে লেবানন, জর্ডান ও মিশর সিরিয়ার আশ্রয়প্রার্থীদের গ্রহণ করা বন্ধ করে দিয়েছে। একসাথে এই ঘটনাসমূহ ২০১৫ সালে ইউরোপে পালিয়ে যাওয়া লোকেদের একটি ঢেউ তৈরি করে।