রাঙ্গামাটি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
০টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ১টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8.1
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
৩টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8.5
৮৬ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
{{মূল|পার্বত্য চট্টগ্রামের ইতিহাস}}[[চিত্র:The_cannon_"Fateh_Khan"_occupied_by_the_Chakma_King_from_the_the_Mughals_war._.jpg|সংযোগ=https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0:The_cannon_%22Fateh_Khan%22_occupied_by_the_Chakma_King_from_the_the_Mughals_war._.jpg|থাম্ব|চাকমা{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=সেপ্টেম্বর ২০২১ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }} রাজা কর্তৃক মোঘল যুদ্ধ হতে অধিকৃত কামান " ফতে খাঁ " । এটি এখন রাঙামাটি রাজবাড়িতে সংরক্ষিত আছে।|alt=|বাম]]১৮৬০ সালের ২০ জুন রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান- এই তিন পার্বত্য অঞ্চলকে নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা সৃষ্টি হয়। জেলা সৃষ্টির পূর্বে এর নাম ছিল কার্পাস মহল। পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা থেকে ১৯৮১ সালে বান্দরবান এবং ১৯৮৩ সালে খাগড়াছড়ি পৃথক জেলা সৃষ্টি করা হলে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার মূল অংশ রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে। প্রথাগত রাজস্ব আদায় ব্যবস্থায় রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলায় রয়েছে চাকমা সার্কেল চীফ। চাকমা রাজা হলেন নিয়মতান্ত্রিক চাকমা সার্কেল চীফ।<ref name="rangamati.gov.bd">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.rangamati.gov.bd/site/page/40194540-2144-11e7-8f57-286ed488c766|শিরোনাম=এক নজরে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা|কর্ম=www.rangamati.gov.bd|সংগ্রহের-তারিখ=২ সেপ্টেম্বর ২০১৯|আর্কাইভের-তারিখ=১৪ নভেম্বর ২০১৮|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181114092533/http://www.rangamati.gov.bd/site/page/40194540-2144-11e7-8f57-286ed488c766|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref>
 
ব্রিটিশরা আগমণের পূর্বে কার্পাস মহল ছিল [[ত্রিপুরা]], মুঘল, [[চাকমা]] ও আরাকানের রাজাদের যুদ্ধক্ষেত্র। চাকমা রাজা বিজয়গিরি রাজ্য জয় করতে করতে এই অঞ্চল জয় করে নেয় ও রাজ্য স্থাপন করে। ১৬৬৬ সালে এই অঞ্চলের কিছু অংশে মুঘলদের অনুপ্রবেশ ঘটে এবং চাকমা রাজার কাছে পরাজিত হয়। এই যুদ্ধে মুঘলদের দুইটা কামান, একটার নাম ফতেহ্ খাঁ কামান চাকমা রাজার হস্তগত হয়।
 
১৭৬০-৬১ সালে ইংরেজরা [[ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি|ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি]] এই অঞ্চলে প্রবেশ করে।। ১৭৩৭ সালে চাকমা রাজা শের মোস্তা খান মুঘলদেরকে পরাজিত করে এই অঞ্চল থেকে বিতাড়িত করেন। বাংলাদেশ হওয়ার পর জিয়া সরকার আশির দশকে এই অঞ্চলে চার লক্ষ চরভাঙা সেটলারদের পুনর্বাসিত করেন। বর্তমানে এই অঞ্চলে ১৪টি ক্ষুদ্র জাতির লোক বসবাস করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.rangamati.gov.bd/site/page/401a5fa0-2144-11e7-8f57-286ed488c766|শিরোনাম=জেলার পটভূমি - রাঙ্গামাটি জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা|কর্ম=www.rangamati.gov.bd|সংগ্রহের-তারিখ=২ সেপ্টেম্বর ২০১৯|আর্কাইভের-তারিখ=১৫ নভেম্বর ২০২০|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20201115010910/http://www.rangamati.gov.bd/site/page/401a5fa0-2144-11e7-8f57-286ed488c766|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref>
 
== নদ-নদী ==
রাঙ্গামাটি জেলার প্রধান নদী [[কর্ণফুলি নদী|কর্ণফুলি]]। এ নদী ভারতের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়ে রাঙ্গামাটি উত্তর-পূর্ব সীমান্ত দিয়ে ঠেগা নদীর মোহনা হয়ে এ অঞ্চলে প্রবেশ করেছে। কর্ণফুলি নদীর উপনদীগুলো হল [[কাচালং নদী|কাচালং]], [[মাইনী নদী|মাইনী]], [[চেঙ্গি নদী|চেঙ্গি]], [[ঠেগা নদী|ঠেগা]], [[সলক নদী|সলক]], [[রাইংখ্যং নদী|রাইংখ্যং]]। এছাড়া এ জেলায় রয়েছে বাংলাদেশের বৃহত্তম [[কাপ্তাই হ্রদ]]। এ উপনদীগুলো বর্ষাকালে যথেষ্ট খরস্রোতা থাকলেও শুষ্ক মৌসুমে নাব্যতাসহ পানির পরিমাণ প্রায় থাকেনা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.rangamati.gov.bd/site/page/40243e4d-2144-11e7-8f57-286ed488c766|শিরোনাম=ভৌগোলিক পরিচিতি - রাঙ্গামাটি জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা|কর্ম=www.rangamati.gov.bd|সংগ্রহের-তারিখ=২ সেপ্টেম্বর ২০১৯|আর্কাইভের-তারিখ=৪ জুন ২০১৮|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180604101539/http://www.rangamati.gov.bd/site/page/40243e4d-2144-11e7-8f57-286ed488c766|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref>
 
== যোগাযোগ ব্যবস্থা ==