মীর কাসেম আলী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
০টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ১টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8.1
আমি ভুল তথ্য অপসারণ করেছি
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৬ নং লাইন:
মীর কাসেম আলী [[ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড|ইসলামী ব্যাংকের]] প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান ও পরিচালক ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.banglatribune.com/84661/%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%8F%E0%A6%87-%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE |শিরোনাম=কে এই মীর কাসেম |ওয়েবসাইট=Bangla Tribune |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=2021-07-30}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/economy/article875392.bdnews |শিরোনাম=এখনো ইসলামী ব্যাংকের লাখ শেয়ার মীর কাসেমের নামে |শেষাংশ=আব্দুল্লাহ |প্রথমাংশ=শেখ |শেষাংশ২=ডটকম |প্রথমাংশ২=বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর |ওয়েবসাইট=bangla.bdnews24.com |সংগ্রহের-তারিখ=2021-07-30}}</ref> তিনি দিগন্ত মিডিয়া গ্রুপেরও চেয়ারম্যান ছিলেন যেটি [[দিগন্ত টেলিভিশন]] পরিচালনা করত। এছাড়াও তিনি ইবনে সিনা ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা ও রাবিতা আল-আলম আল ইসলাম নামের এনজিও-এর পরিচালক।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://bdnews24.com/bangladesh/2014/10/30/war-crimes-verdict-on-mir-quasem-ali-sunday |শিরোনাম=War crimes verdict on Mir Quasem Ali Sunday |শেষাংশ=Staff Correspondent |ওয়েবসাইট=bdnews24.com |প্রকাশক=bdnews24.com |সংগ্রহের-তারিখ=14 July 2015}}</ref>&nbsp;এসবের বাইরে তিনি ‘ইন্ড্রাস্টিয়ালিস্ট অ্যান্ড বিজনেসম্যান ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন, আল্লামা ইকবাল সংসদ, ইসলামীক ইউনিভার্সিটি অব চিটাগং, [[দারুল ইহসান ইউনিভার্সিটি]] ও সেন্টার ফর স্ট্রেটেজি ও পিস স্টাডিস-এর পরিচালনা পর্ষদের সাথে যুক্ত ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/war-trial-mir-quasem-verdict-sunday-48077 |শিরোনাম=War trial: Mir Quasem verdict Sunday |শেষাংশ=Star Online Report |ওয়েবসাইট=thedailystar.net |প্রকাশক=The Daily Star |সংগ্রহের-তারিখ=22 March 2016}}</ref>
 
==
==বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ==
১৯৭১ সালে মীর কাসেম চট্টগ্রাম কলেজের পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র ছিলেন। সাথে সাথে তিনি চট্টগ্রাম ছাত্র সংঘেরও সভাপতি ছিলেন। একই বছরের ৬ই নভেম্বর তিনি পাকিস্তান ইসলামী ছাত্র সংঘের প্রাদেশিক কার্যনির্বাহী কমিটিতে যুক্ত হন। পরবর্তীতে পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্র সংঘের সম্পাদক নির্বাচিত হন। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ইসলামী ছাত্র সংঘের সদস্যদের নিয়ে গঠিত হয় আধা-সামরিক বাহিনী আলবদর। যারা পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে সহায়তা করত ও বাঙালি স্বাধীনতাকামীদের উপর নির্যাতন করত। মীর কাসেম ছিলেন সেসময়কার আলবদরের তৃতীয় প্রধান ব্যক্তি। যুদ্ধের সময় চট্টগ্রাম আলবদর শাখা আন্দরকিল্লার মহামায়া ভবনটি একটি হিন্দু পরিবারের কাছ থেকে দখল করে ও নাম পরিবর্তন করে ডালিম হোটেল নামকরণ করা হয়। সেসময় ডালিম হোটেল নামের এই ভবনটি ইন্টারোগেশন ও ডিটেনশন সেন্টার হিসেবে ব্যবহার করা হতো। মীর কাসেমের বিচারের সময় মুক্তিযোদ্ধা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও সাইদ মোহাম্মদ ইমরান সাক্ষ্য দেন যে, এটি মূলত মুক্তিবাহিনীর সদস্যদের জন্য নির্যাতন কেন্দ্র ও জেলখানা হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। মুক্তিবাহিনীর সদস্য জসিম, তনু ও রঞ্জিত দাশ এখানে নিহত হন বলেও সাক্ষ্যে উঠে আসে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনা অনুসারে মীর কাসেম যখন ভবনটিতে আসতেন তখন পাহারাদাররা বলতো, !মীর কাসেম এসেছে, কমান্ডার এসেছে”।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন|date=সেপ্টেম্বর ২০২০}}
 
== তথ্যসূত্র ==