কামিনী রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mdhadi1788 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৩ নং লাইন:
| জাতীয়তা =
| সময়কাল = [[বাংলার নবজাগরণ|বঙ্গীয় নবজাগরণ]]
| উল্লেখযোগ্য_রচনাবলি = আলো ও ছায়া (১৮৮৯১৮৭৯), মাল্য ও নির্মাল্য (১৯১৩)
| পুরস্কার = {{awd|[[জগত্তারিণী পদক |জগত্তারিণী স্বর্ণপদক]]|(১৯২৯)}}
}}
৩১ নং লাইন:
== সাহিত্য ==
শৈশবে তার পিতামহ তাকে কবিতা ও স্তোত্র [[আবৃত্তি]] করতে শেখাতেন। এভাবেই খুব কম বয়স থেকেই কামিনী রায় সাহিত্য রচনা করেন ও কবিত্ব-শক্তির স্ফূরণ ঘটান। তার জননীও তাকে গোপনে বর্ণমালা শিক্ষা দিতেন। কারণ তখনকার যুগে হিন্দু পুরমহিলাগণের লেখাপড়া শিক্ষা করাকে একান্তই নিন্দনীয় ও গর্হিত কাজ হিসেবে বিবেচনা করা হতো।<ref name="sba">''সরল বাঙালা অভিধান'', সংকলকঃ সুবলচন্দ্র মিত্র, নিউ বেঙ্গল প্রেস প্রাইভেট লিমিটেড, ৮ম সংস্করণ, ১৯৯৫, কলকাতা, পৃ. ৩৭০</ref> মাত্র ৮ বছর বয়স থেকে তিনি কবিতা লিখতেন। রচিত কবিতাগুলোতে জীবনের সুখ-দুঃখ, আশা-আকাঙ্ক্ষা, আনন্দ-বেদনার সহজ-সরল ও সাবলীল প্রকাশ ঘটেছে।<ref name="bac"/> পনেরো বছর বয়সে তার প্রথম কাব্য গ্রন্থ ''আলো ও ছায়া'' প্রকাশিত হয় ১৮৮৯ খ্রীস্টাব্দে। এ গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছিলেন [[হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়]]। কিন্তু প্রথমে এতে গ্রন্থকর্ত্রী হিসেবে কামিনী রায়ের নাম প্রকাশিত হয় নাই। গ্রন্থটি প্রকাশিত হলে তার কবিখ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে।<ref name="sba"/>' তার লেখা উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে -
* ''আলো ও ছায়া'' (১৮৮৯১৮৭৯)
* ''নির্মাল্য'' (১৮৯১)
* ''পৌরাণিকী'' (১৮৯৭)