বশীর আল-হেলাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
এই হলো অভীক (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২২ নং লাইন:
== কর্মজীবন ==
এম এ পাশ করার পর বশীর আল-হেলাল কলকাতায় হজ কমিটিতে চাকুরী নেন। তখন মাওলানা আযাদের ছেলে আকরাম খান কলকাতা থেকে একটি পত্রিকা বের করতেন। পত্রিকাটি সপ্তাহে ৩ দিন বের হতো। এটা মুসলমানদের পত্রিকা ছিল। হজ কমিটিতে চাকুরীর পাশাপাশি তিনি এই পত্রিকায়ও চাকুরী করতেন। ১৯৬৯ সালে সহ-অধ্যক্ষ হিসেবে নিযুক্ত হলেন [[বাংলা একাডেমি]]তে। এরপর তিনি বাংলা একাডেমিতে উপাধ্যক্ষ হন। সর্বশেষে তিনি বাংলা একাডেমির পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৩ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। দীর্ঘ প্রায় ২৪ বছর তিনি বাংলা একাডেমিতে চাকুরী করেছেন। সুপ্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে ড. এনামুল হকের অবদান সম্পর্কে তিনি লিখেছিলেন ‘বাংলা একাডেমীর ইতিহাস’ গ্রন্থে।<ref>[http://www.amardeshonline.com/pages/weekly_news/2010/09/30/2485 দৈনিক আমার দেশ]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
==গ্রন্থাবলি==
===গল্পগ্রন্থ===
 
* ''প্রথম কৃষ্ণচূড়া''
৩২ নং লাইন:
*''কাণ্ডারী.'' বিজয় প্রকাশ
 
=== উপন্যাস ===
* ''কালো ইলিশ'' (১৯৭৯)
* ''ঘৃতকুমারী'' (১৯৮৪)
৪১ নং লাইন:
*''জীবনের সুখ.'' অনন্যা (২০০৯)
 
=== ইতিহাসগ্রন্থ ===
* ''ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস''. [[বাংলা একাডেমি]] (১৯৮৫), দ্বিতীয় সংস্করণ আগামী প্রকাশনী থেকে
*''বাংলা একাডেমির ইতিহাস.'' বাংলা একাডেমি
*''ভাষা আন্দোলনের সেই মোহনায়.'' সূচীপত্র
 
=== ভাষা ও সাহিত্য সমালোচনা ===
 
* ''বাংলাভাষার নানান বিবেচনা.'' আগামী প্রকাশনী (২০০০)
৫৬ নং লাইন:
*''কিশোর বাংলা উচ্চারণ মঞ্জুরি.'' প্যাপিরাস
 
== সম্মাননা ও পদক ==
* [[আলাওল সাহিত্য পুরস্কার]] (১৯৯১)
* [[বাংলা একাডেমি পুরস্কার]] (১৯৯৩)