হেযবুত তওহীদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[পরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Saifuleslam2001 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত
২২ নং লাইন:
 
== বিতর্ক ==
যদিও হেযবুত তওহীদ জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা এবং অপ-রাজনীতির বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে কাজ করছে
যদিও হেযবুত তওহীদ জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা এবং অপ-রাজনীতির বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে কাজ করছে বলে নিজেদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে বিবৃত দিয়েছে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.hezbuttawheed.org/|শিরোনাম=Hezbut Tawheed {{!}} হেযবুত তওহীদ|ওয়েবসাইট=হেযবুত তওহীদ|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2018-06-13}}</ref> কিন্তু বিভিন্ন সময় এই দলের কর্মসূচি প্রশ্নবিদ্ধ হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://web.dailyjanakantha.com/details/article/183423/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%A4-%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A6-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87/|শিরোনাম=হিযবুত তাওহীদ নিষিদ্ধ করা হতে পারে {{!}}{{!}} প্রথম পাতা {{!}}{{!}} জনকন্ঠ|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|কর্ম=জনকন্ঠ|সংগ্রহের-তারিখ=১৩ জুন ২০১৮|ভাষা=bn|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180616052549/http://web.dailyjanakantha.com/details/article/183423/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%A4-%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A6-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87/|আর্কাইভের-তারিখ=১৬ জুন ২০১৮|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> ২০০৮ সালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তালিকায় কালো তালিকাভুক্ত হয় সংগঠনটি।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/188503/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%A4-%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A6-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0|শিরোনাম=হিযবুত তাওহীদ নিষিদ্ধের চিন্তা করছে সরকার|কর্ম=প্রথম আলো|সংগ্রহের-তারিখ=2018-06-13|ভাষা=bn}}</ref> ২০১৪ সালের ১৩ নভেম্বর বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে সংগঠনটিকে কালো তালিকাভুক্ত করে চিঠি জারি করা হয়।<ref name="auto"/>
 
[[বাংলাদেশ ব্যাংক]]ও এ বিষয়ক সতর্কতা জারি করে সংগঠন ও এর অঙ্গ সংগঠনের সম্পর্কে সতর্ক থাকতে বলে।<ref name="auto"/><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/economy/article914145.bdnews|শিরোনাম=‘হিজবুত তাওহীদ’ নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা|প্রকাশক=}}</ref> ২০১৯ সালের ১ নভেম্বর বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী [[আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল]] নিশ্চিত করেন হেযবুত তওহীদসহ আরো কয়েকটি দল
কালো তালিকাভুক্ত এবং [[স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে]] তাদের নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব জমা হয়েছে।<ref name="ইত্তেফাক">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=কালো তালিকাভুক্ত আট জঙ্গি সংগঠন নিষিদ্ধ হয়নি |ইউআরএল=https://www.ittefaq.com.bd/national/102285/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%86%E0%A6%9F-%E0%A6%9C%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%97%E0%A6%A0%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7-%E0%A6%B9%E0%A7%9F%E0%A6%A8%E0%A6%BF |ওয়েবসাইট=ইত্তেফাক |সংগ্রহের-তারিখ=২ নভেম্বর ২০১৯}}</ref> বিভিন্ন সময় সংগঠনটি নিষিদ্ধ করার কথাও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে জানা যায়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/188503/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%A4-%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A6-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0|শিরোনাম=হিযবুত তাওহীদ নিষিদ্ধের চিন্তা করছে সরকার|প্রকাশক=}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.bd-pratidin.com/news/2016/12/03/189621|শিরোনাম=রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে তৎপর নিষিদ্ধ হিজবুত তাওহীদ - বাংলাদেশ প্রতিদিন|প্রথমাংশ=Bangladesh|শেষাংশ=Pratidin|প্রকাশক=}}</ref>
=== বিশ্বাস ===
তাদের কিছু বিশ্বাস বিভিন্ন সময় সমালোচিত হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে:<ref name=":মানজুর">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://at.jamiahislamiahpatiya.com/?p=1564|শিরোনাম=হেযবুত তওহীদের কুফরি আকীদা: একটি পর্যালোচনা|শেষাংশ=মানজুর সিদ্দীক|প্রথমাংশ=মুফতি|সাময়িকী=মাসিক আত তাওহীদ|প্রকাশক=[[আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়া]]}}</ref>
*লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থ আল্লাহ ছাড়া কোন বিধানদাতা নেই। আল্লাহ ছাড়া যে উপাস্য নেই করা হয় সেটা হলো ইহুদি-খ্রিস্টানদের করা অর্থ। যেটা সম্পর্কে কুরআনে কোন ইঙ্গিত নেই।
*ইসলামে পর্দা বলতে কিছু নেই। কুরআনে পর্দা সম্পর্কিত একটি আয়াতই কেবল আছে। যেটা উম্মুল মুমিনীনদের জন্য খাস। এমনকি বর্তমান পদ্ধতিকে উপহাস করে তারা এটিকে বাক্সবন্দী বলে উল্লেখ করে। তাদের দাবি হলো আলেমগণ এই পর্দাপ্রথা চালু করে নারীদের অধিকার খর্ব করেছে এবং তাদের মেরে ফেলেছে।
*রাসূলে করীম (সা.) আল্লাহর দেওয়া রিসালাতের দায়িত্ব পুরো করতে পারেননি। তাই তাকে রাহমাতুল লিল আলামীন বলা যাবে না।
*হিন্দুদের সনাতন ধর্ম হলো আল্লাহর বর্ণিত ‘দীনুল কাইয়িমা’ তথা শ্বাশত দীন ও চিরন্তন ধর্ম। আর এটাই হলো তাওহীদ।
*বায়াজীদ খান পন্নী সরাসরি আল্লাহর মনোনীত ব্যক্তি।
*শ্রী কৃষ্ণ, রামচন্দ্র, গৌতম বুদ্ধ এরাও নবী রাসূল ছিল। তাদের নামের শেষে (আ.) বলা যাবে।
*হেযবুত তাওহীদের সদস্যদের সম্মান নবী-রাসূলদের থেকেও বেশি। জান্নাতে এদের মার্যাদা দেখে নবীগণও হিংসা করবে।
*বায়াজীদ খান পন্নীর ভাষণ কুরআনের আয়াতের সমমর্যাদার।
*যারা হেযবুত তাওহীদ করবে তারা সন্দেহাতীতভাবে জান্নাতী। অন্যরা সবাই জাহান্নামী।
*কিয়ামাতের দিন কবিরা গোনাহ তথা ব্যভিচার, চুরি ইত্যাদির কোন হিসেব দেওয়া লাগবে না।
*রোযা না রাখলে আল্লাহ তাআলা মানুষকে জাহান্নামে দেবেন না এবং কোন শাস্তিও দেবেন না।
*দাড়ির সঙ্গে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই।
*চলচ্চিত্র নির্মাণ, গান, বাদ্য, নৃত্য, চিত্রাঙ্কন, ভাষ্কর্য নির্মাণের কোনটাই হারাম নয়, সবই হালাল।
*বর্তমানের মুসলিম যারা আছে তারা সবাই কাফির মুশরিক ও বিকৃত ইসলামের অধিকারী। যে বিকৃতির ধারা শুরু হয়েছিল রাসূল (সা.)-এর ইনতেকালের ৬০/৭০ বছর পর।
 
এইসব বিশ্বাস নিয়ে [[আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়া]]র একটি ফতোয়ায় বলা হয়,
{{Cquote|‘হিযবুত তওহিদের প্রচারিত কথাগুলো পরিষ্কার শরীয়তপরিপন্থী। ইসলাম এসবের কোনটাকে সমর্থন করে না। যারা এ রকম আকীদা-বিশ্বাস করবে এবং কুরআন হাদীস পরীপন্থী এ রকম কাজ করবে তারা পরিষ্কার ইসলাম ধর্মের গণ্ডির বের হয়ে কাফির ও মুরতাদ হিসেবে গণ্য হবে। তারা কোন অবস্থাতেই মুসলমান হিসেবে গণ্য হতে পারেনা। তাদের সব কথাগুলি কুফরি আকীদা ও কুফরি কথা। আর তারা বেঈমান হয়ে তাদের স্ত্রীগণ যদি মুসলমান হয়ে থাকে তখন তাদের ওপর তালাক পতিত হয়ে তাদের বৈবাহিক সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে গেছে। তাদের সাথে কোন মুসলমানের বৈবাহিক সম্পর্ক জায়েয ও সহীহ হবে না এবং তাদের জবাইকৃত পশুপাখি হালাল হবে না। তারা অমুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ জাতি থেকে আরো মারাত্মক। তারা মুসলমান জাতির জন্য হুমকি স্বরূপ| সাধ্যমত তাদের দমন কারার ব্যবস্থা করা প্রত্যেক মুসলমানের দীনী ও ধর্মীয় দায়িত্ব।’|source=<ref name=":মানজুর"/>}}
 
== তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ ভিত্তিক ইসলামি সংগঠন]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৯৫-এ প্রতিষ্ঠিত]]