গোলাম কাসেম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Dawoodkarim (আলোচনা | অবদান) →প্রাথমিক জীবন: ১৮৯৪ এ জন্মিয়ে ১৯৯২ তে মেট্রিক হতেই পারেনা। সম্ভবত টাইপো! দৃকের লিঙ্কো চেক করতে পারলাম না! মানুষে যাতে ভুল না জানে তাই ঠিক করলাম। ধন্যবাদ। |
কেন তাকে ড্যাডি বলা হয়। পাঠক সমাবেশ থেকে সাহাদাত পারভেজের সংগ্রহ, গবেষণা ও সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় তিন খণ্ডের ‘ড্যাডিসমগ্র’। |
||
২৭ নং লাইন:
==কর্মজীবন==
গোলাম কাসেম ১৯১৯ সালে সাব রেজিষ্টার পদে যোগদান করেন। সেখানে তার সর্বশেষ পদবী ছিলো ডেপুটি রেজিষ্ট্রার ভূমি। ফটোগ্রফিতে হাতে খড়ি হয় ১৯১২ সাল। পূর্ব পাকিস্তানে প্রথম ফটোগ্রাফি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ট্রপিক্যাল ইন্সটিটিউট অব ফটোগ্রাফি ১৯৫১ সালে প্রতাষ্ঠিা করেন। ফটোগ্রাফি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি মাত্র দু’বছর চালু ছিল। ১৯৬৩ সালে ক্যামেরা রিক্রিয়েশন ক্লাব নামে একটি ফটোগ্রফি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। এই ক্লাবটি ইন্দিরা রোডের গোলাম কাশেম ড্যাডির নিজস্ব বাস ভবন থেকে পরিচালিত হত।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শিরোনাম=মরহূম গোলাম কাসেম ড্যাডি|সাময়িকী=ফটোগ্রাফি,|তারিখ=জানুয়ারি, ২০০২|সংখ্যা নং=রজত জয়ন্তী|পাতা=৬|সংগ্রহের-তারিখ=5 ডিসেম্বর 2016}}</ref>
[https://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2021/11/04/1089264 তাঁকে বলা হয় ফটোগ্রাফির ’ড্যাডি’]। তাঁর হাত ধরে পূর্ববঙ্গে ফটোগ্রাফি শিক্ষাচর্চা শুরু হয়। রাজশাহীর ডিস্ট্রিক রেজিস্টার হিসেবে অবসর গ্রহণের পর ১৯৫১ সালে তিনি ঢাকায় ট্রপিক্যাল ইনস্টিটিউট অব ফটোগ্রাফি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠা করেন ক্যামেরা রিক্রিয়েশন ক্লাব। ১৯৬৪ সালে লিখেন ’ক্যামেরা’ নামে ফটোগ্রাফিবিষয়ক গ্রন্থ। ১৯১৫ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফ্যানট্রি কোরের সদস্য হিসেবে তিনি প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন এবং মহাসমরের দুর্লভ স্থিরচিত্র ধারণ করেন।
==প্রকাশনা==
গোলাম কাসেম এর লিখা ছোটগল্প [[সওগাত|সওগাত পত্রিকায়]] নিয়মিত প্রকাশিত হতো। তাকে প্রথম বাঙ্গালী মুসলমান ছোট গল্পকার বলা হয়। পরবর্তিতে আলোকচিত্র নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ায় ছোটগল্পের আলাদা কোন বই প্রকাশ করতে পারেন নি। তবে ফটোগ্রাফি নিয়ে লিখেছেন একাধিক বই। যার মধ্যে রয়েছে ১৯৭১ সালে প্রকাশিত ''ক্যামেরা'', ১৯৮৬ সালে ক্যামেরা রিক্রিয়েশন ক্লাব কর্তৃক প্রকাশিত ''এক নজরে ফটোগ্রাফী'' এবং ২০০২ সালে পাঠশালা দৃক কর্তৃক প্রকাশিত ''সহজ আলোকচিত্রণ''।
পাঠক সমাবেশ থেকে সাহাদাত পারভেজের সংগ্রহ, গবেষণা ও সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় তিন খণ্ডের [[‘https://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2021/11/04/1089264|‘ড্যাডিসমগ্র]]’।
==অর্জন==
|