আইসল্যান্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8.5
৬৭ নং লাইন:
'''আইসল্যান্ড''' {{lang-is|Ísland}}; {{IPA-is|ˈistlant||Is-Ísland.ogg}}) সরকারী নাম '''আইসল্যান্ড প্রজাতন্ত্র''' (Lýðveldið Ísland ''লীদ়্‌ভ়েল্‌তিদ়্‌ ঈস্‌লান্ত্‌'' {{IPA2|ˈliðvɛltɪð ˈislant}}), [[ইউরোপ]] মহাদেশের একটি প্রজাতান্ত্রিক দ্বীপ রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম [[রেইকিয়াভিক]]। দেশটি উত্তর [[আটলান্টিক মহাসাগর|আটলান্টিক মহাসাগরে]] [[গ্রীনল্যান্ড]], [[নরওয়ে]], [[স্কটল্যান্ড]], [[আয়ারল্যান্ড]], এবং [[ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ]]ের মধ্যে, [[উত্তর আমেরিকা]] ও [[ইউরোপ|ইউরোপের]] সদাসক্রিয় ভূ-গাঠনিক প্লেটগুলির সীমারেখার ঠিক উপরে অবস্থিত একটি আগ্নেয় দ্বীপ। <ref name="CIA Govt">{{ওয়েব উদ্ধৃতি
| লেখক-সংযোগ = Central Intelligence Agency
| শিরোনাম = CIA - The World Factbook -- Iceland
| কর্ম = Government
| প্রকাশক = [[United States Government]]
৭৪ নং লাইন:
| সংগ্রহের-তারিখ = August 6
| accessyear = 2006
| আর্কাইভের-তারিখ = ১৮ মে ২০২০
}}</ref> আইসল্যান্ডের উত্তর প্রান্ত [[সুমেরুবৃত্ত|সুমেরুবৃত্তকে]] স্পর্শ করেছে। ডিম্বাকার এই দ্বীপটি পূর্ব-পশ্চিমে প্রায় ৪৮৫ কিলোমিটার এবং উত্তর-দক্ষিণে প্রায় ৩৬০ কিলোমিটার দীর্ঘ। পার্শ্ববর্তী গ্রিনল্যান্ডকে উত্তর আমেরিকার অংশ ধরা হলেও আইসল্যান্ডকে ইউরোপের অন্তর্গত রাষ্ট্র হিসেবে গণ্য করা হয়। দেশটির জলবায়ু, ভূগোল ও সংস্কৃতি বৈপরীত্য ও বৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ।
| আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20200518191543/https://www.cia.gov/library/publications/the-world-factbook/geos/ic.html
| ইউআরএল-অবস্থা = অকার্যকর
}}</ref> আইসল্যান্ডের উত্তর প্রান্ত [[সুমেরুবৃত্ত|সুমেরুবৃত্তকে]] স্পর্শ করেছে। ডিম্বাকার এই দ্বীপটি পূর্ব-পশ্চিমে প্রায় ৪৮৫ কিলোমিটার এবং উত্তর-দক্ষিণে প্রায় ৩৬০ কিলোমিটার দীর্ঘ। পার্শ্ববর্তী গ্রিনল্যান্ডকে উত্তর আমেরিকার অংশ ধরা হলেও আইসল্যান্ডকে ইউরোপের অন্তর্গত রাষ্ট্র হিসেবে গণ্য করা হয়। দেশটির জলবায়ু, ভূগোল ও সংস্কৃতি বৈপরীত্য ও বৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ।
 
ভূ-গঠনগত দিক থেকে আইসল্যান্ড অপেক্ষাকৃত নবীন। বিগত ৬০ মিলিয়ন বছর ধরে [[আগ্নেয়গিরি|আগ্নেয়গিরির]] অগ্ন্যুৎপাতের অবশেষ থেকে দ্বীপটি উৎপত্তি লাভ করে। এখনও দ্বীপটিতে অনেকগুলি আগ্নেয়গিরি সক্রিয় আছে। [[ভূমিকম্প]] বেশ সাধারণ ব্যাপার। ভূ-গর্ভস্থ [[উষ্ণ পানির প্রস্রবণ|উষ্ণ পানির প্রস্রবণগুলি]] দেশটির ভবনগুলিকে সারা বছর ধরে উষ্ণ রাখে এবং কৃষিকাজে সহায়তা করে। দক্ষিণ-পশ্চিমের প্রস্রবণগুলি থেকে নির্গত জলীয় বাষ্পের কারণে সেখানে অবস্থিত আইসল্যান্ডের রাজধানীর নাম দেয়া হয়েছে [[রেইকিয়াভিক]], অর্থাৎ "ধোঁয়াটে উপসাগর"। ভৌগলিকভাবে অত্যন্ত উত্তরে [[সুমেরু|সুমেরুর]] কাছে অবস্থিত হওয়া সত্ত্বেও উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের উষ্ণ [[উপসাগরীয় সমুদ্রস্রোত|উপসাগরীয় সমুদ্রস্রোতের]] কারণে এখানকার জলবায়ু তুলনামূলকভাবে মৃদু। ফলে আইসল্যান্ড পৃথিবীর সবচেয়ে উত্তরে অবস্থিত মানববসতিগুলির একটি। এটিকে তাই সুমেরু অঞ্চলীয় রাষ্ট্র হিসেবেও গণ্য করা হয় না। আইসল্যান্ডের রুক্ষ্ম পর্বতশ্রেণীগুলি হিমবাহে আবৃত। এদের মধ্যে [[ভাৎনায়কুল হিমবাহ|ভাৎনায়কুল]] (Vatnajökull) হিমবাহটি ইউরোপের বৃহত্তম। আইসল্যান্ডের সমুদ্র উপকূল প্রায় সারা বছর ধরে জাহাজ ভেড়ার জন্য উন্মুক্ত থাকে। কেবল শীতকালে মেরুদেশীয় অঞ্চল থেকে আগত ভাসমান বরফের কারণে দেশের উত্তর ও পূর্বের বন্দরগুলি বন্ধ রাখতে হয়।